সারা জীবন অবৈধ উপার্জন করে ,সম্পদের মালিক এক মুসলিম ব্যাক্তি।এখন সে একজন মুমিন ব্যাক্তি ,কারণ সে আল্লাহর কাছে তওবা করেছে ও ক্ষমা চেয়েছে।তার কূতি কর্মের জন্য।আমরা জানি আল্লাহ ক্ষমাশীল।আল্লাহর কাছে খালেস মনে ক্ষমা চাইলে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন।আল্লাহ বলেছেন তোমরা হালাল উপার্জন কর হালাল খাবার খাও।এবার আমার আসল প্রশ্ন?যে ব্যাক্তি অবৈধ উপার্জন করে সম্পদের মালিক হবার পর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিল।এবং নামায রোজা সব পালন করছে।যদি হালাল উপার্জন ছাড়া নামায কবুল না হয়।তাহলে একজন অবৈধ উপার্জন কারী ব্যক্তির কি ভাবে ইবাদাত আল্লাহর কাছে কবুল হয়।কারন সে তার ভুল স্বীকার করার পর ও।অবৈধ উপার্জনকৃত সম্পদের দ্বারা উপার্জন করবে ।যদি ও এখন হালাল ভাবে উপার্জন করে।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

এক্ষেত্রে সে তার আগের উপার্জিত হারাম মাল সদকা করে দিবে, কম হলেও বর্তমানে হালাল মাল দিয়ে উপার্জন করার চেষ্টা করবে, আর বেশি বেশি তাওবা ইস্তিগফার করবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হে ঈমানদারগণ! তোমরা সকলে আল্লাহর কাছে তওবা কর। যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। (সূরা নূর ৩১ আয়াত) যদি পাপ মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হয়, তাহলে তা আল্লাহর কাছে গ্রহণীয় হওয়ার শর্ত আছে। হকদারদের হক ফিরিয়ে দিতে হবে। যদি অবৈধ পন্থায় কারো মাল বা অন্য কিছু নিয়ে থাকে, তাহলে তা ফিরিয়ে দিতে হবে। এই অবৈধ সম্পদ যতদিন তার কাছে থাকবে, ততদিন পর্যন্ত আল্লাহর কাছে তওবা কবুল হবেনা। দেখুন, রিয়াযুস স্বা-লিহীন, অধ্যায়ঃ ১/ বিবিধ, হাদিস নম্বরঃ ১৪

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ