তোকমা কখন খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়? প্রতিদিন কতবার খাওয়া যায়? কি পরিমাণে তোকমা কি পরিমাণ পানিতে ভিজিয়ে খেতে হবে? আর তোকমা কোন কোন রোগের রোগীরা খেতে পারবে না?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

তোকমা  যে কোন সময় খেতে পারেন! দৈনিক  পরিমাণ মত অনুযায়ী  খাবেন! যে কোন কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ভালনা! উপকারিতা তোকমা উদ্দীপক, এসিডিটি নিরাময়ক ও তৃষ্ণা নিবারক। ঘর্মগ্রন্থিকে সচল রাখে। জ্বর কমায়, ঠাণ্ডাজনিত শ্লেষ্মা দূর করে। বিভিন্ন রকম চর্মরোগ দূর করতে সাহায্য করে। তোকমার পাতা ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধক। বাতের রোগীদের জন্য এর পাতার রস বিশেষ উপযোগী। লিভারকে ভালো রাখে। পেটে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ পাকস্থলীর যেকোনো সমস্যা দূর করে। পাইলসের উপশমকারী। তোকমার বীজের রস মূত্রনালির সমস্যা রোধ করে। তোকমার তেলে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। তোকমা পানিতে ভিজিয়ে ফোঁড়ার মুখের চার পার্শ্বে লাগিয়ে দিলে শীঘ্রিই ফোঁড়া পেকে যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ