প্রেম করা তো হারাম।কিন্তু না বুঝে একটি প্রেম হয়ে গেছে।সম্পর্ক টি অনেক বেশি গভীর হয়ে গেছে।অনেক দিন হয়ে গেছে সম্পর্কের।আর বিয়ের বয়স আসতে ও দেরি আছে।ছেলেটি ও মেয়েটি একে অপরের কাছে ওয়াদা করেছে যে কখনও কেউ কাউকে ছেরে চলে যাবেনা। তারা অন্য কাউকে কখনও বিয়ে করবেনা।তারা পরিবারকে রাজি করিয়েই বিয়ে করবে।এখন তারা দুজন শুধু ফেসবুকে কথা বলে,কোনো অশ্লিল কথা বলবেনা।আর কোনো ধরনের যোগাযোগ না। এখন ছেলেটি বুঝতে পারছেনা কি করবে।প্রেম যদি হারাম হয় তাহলে কি সে সম্পর্ক টি ভেঙ্গে ফেলবে। আর সম্পর্কটি শেষ করতে পারেরা এজন্য কারন সম্পর্ক টি অনেক বেশি গভীর হয়ে গেছে।কেউ কাউকে ছারা বাচতে পারবেনা এরকম অবস্থা।ছেলেটি খুবই গরীব আর মেয়েটি খুবই ধনী।এর পর ও মেয়েটি ছেলেটিকে বলে আমি জানতে চাইনা তুমি গরীব না ধনী।আমি শুধু তুমাকে চাই।মেয়েটি কখনই বুঝবেনা।কখনই ছেলেটিকে ছারা থাকতে পারবেনা। এরকম পরিস্থিতিতে ছেলেটির কি করা উচিত?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
makahjad

Call

প্রেম হারাম জানেন, তার পর ও করলেন। তবে যদি পারেন ত্যগ করুন। না পারলে সালাত পড়ে আল্লাহরর কাছে আশ্রয় চান। তিনি সঠিক পথ পদরসন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রেম জেনে হোক না জেনে হোক কোনভাবেই এটা জায়েজ হবে না,প্রেম করতে হলে আল্লার সাথে কর।এ দুনিয়ার সমস্ত বস্তু হতে যতক্ষন না মুহাম্মদ সা.কে ভালবাসবে না ততক্ষন পর্যন্ত পরিপূর্ণ মুমিন হতে পারবে না। দলিল:৬৪৭২ মুহাম্মদ ইবনুূু আবদুল্লাহ ইবনুূু হাওশাব তায়েফী (রহঃ) আনাস ইবনুূু মালিক (বা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তিনটি জিনিস এমন যার মধ্যে সেগুলো পাওয়া যাবে, সে ঈমানের স্বাদ পাবে। ১ আল্লাহ ও তার রাসুল তার কাছে অন্য সবকিছু থেকে প্রিয় হওয়া। ২, কাউকে শুধুমাত্র আল্লাহর জন্য ভালবাসা। ৩- জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হওয়াকে যেভাবে অপছন্দ করে, তেমনি পুনরায় ফূফরীর দিকে প্রত্যাবর্তন করাকে অপছন্দ করে। কেউ যদি হারাম বিষয় ওয়াদা করে সেই ওয়াদা ভঙ্গ করলে কোন গুনাহ হবে না এবং আপনার উচিত হবে, তাকে ধীরে ধীরে সরিয়ে দেওয়া অন্যথায় দ্রুত বিবাহের কাজটা সেরে ফেলা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ