শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

ছেলে বা মেয়ে সাবালক হলে বিয়ে না দিলে বাবা তার প্রত্যেক খারাপ কাজের অংশীদার হবে। সে বৌয়ের ভরণ পোষন দিতে পারলে বিয়ে করা উচিত। আর না দিতে পারলে সপ্তাহে ২/৩ দিন রোজা রাখার কথা রাসূল সা: বলেছেন। রোজা দিলে যৌন উত্তেজনা কম হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বিয়ে করতে পারবে, তবে অভিবাবকের অনুমতি নেয়া ভাল। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
বিয়ে কেন দিচ্ছে না সেটাও দেখা দরকার। এমন না যে- ছেলে সাবালক হলো আর বিয়ে দিয়ে দিবে। ভরন পোষন করতে না পারলেও বিয়ে করা হারাম। সাংসারিক দায়িত্বজ্ঞান ইত্যাদিও হতে হবে।
আর্থিক সামর্থ আছে তারপরও বিয়ে না দিলে ছেলের কৃত গুনাহের কারণে বাবা কে গুনাহগার হতে হবে। মাও যদি বাঁধ হয়ে থাকেন তবে মাকেও গুনাহগার হতে হবে। আপনি মা বাবার মধ্যে যে বেশি নরম তাকে বুঝান। আপনার নিকটাত্মীয়দের মাধ্যমে মা বাবাকে বুঝান। কিন্তু হ্যা- মা বাবাকে কষ্ট দিয়ে বিয়ে করা যাবে না। তাদের কষ্ট দিলে দুনিয়া ও আখিরাত দুটিই বরবাদ হয়ে যাবে। ধৈর্য ধারণ করুন। রোযা রাখুন। রোযা রাখার কারণ জিজ্ঞেস করলে বলবেন ইসলাম বলেছে বিয়ে কর  না হলে রোযা রাখো। মার্জিত ভাষায় মা বাবাকে এভাবে একবার বললেই তারা এ বিষয়ে অবশ্যই ভেবে দেখবেন। 

পিতামাতার উচিত কখনোই সন্তানের বিয়ে দেয়াতে দেরি না করা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

হজরত আবু জর রা. থেকে বর্ণিত, একবার রাসুলুল্লাহ সা. আক্কাফ রা. কে বললেন, হে আক্কাফ! তোমার স্ত্রী আছে? তিনি বললেন, না। রাসুলুল্লাহ সা. বললেন, তোমার কি সম্পদ ও স্বচ্ছলতা আছে? তিনি বললেন, আছে। রাসুলুল্লাহ সা. বললেন, তুমি এখন শয়তানের ভাইদের দলভূক্ত। যদি তুমি খ্রিস্টান হতে তবে তাদের রাহেব (ধর্ম গুরু) হতে। নিঃসন্দেহে বিয়ে করা আমাদের ধর্মের রীতি। তোমরা কি শয়তানের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে চাও? শয়তানের কাছে নারী হলো অস্ত্র। সবাই নারী সংক্রান্ত ফেৎনায় জড়িয়ে পড়ে। কিন্তু যারা বিয়ে করেছে তারা নারীর ফেৎনা থেকে পবিত্র। নোংড়ামি থেকে মুক্ত। তারপর বলেন, আক্কাফ! তোমার ধ্বংস হোক। তুমি বিয়ে কর নতুবা তুমি পশ্চাৎপদ মানুষের মধ্যে থেকে যাবে।                               [মুসনাদে আহমদ, জমউল ফাওয়ায়েদ, ইমদাদুল ফাতওয়া : ২/২৫৯]।                                                                              যখন শারীরিক চাহিদা থাকে এবং এই পরিমাণ সামর্থ্য থাকে যে তার এবং স্ত্রীর প্রতিদিনের খরচ বহন করতে পারবে, তখন বিয়ে করা ফরজ। এ অবস্থায় বিয়ে থেকে বিরত থাকলে গুনাহগার হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ