দুটো ক্ষেত্রেই সূখী হবে। তবে শর্তটা হলো- সেই দুই ব্যক্তির ভালোবাসা দুইজনের প্রতি চরম হতে হবে । যদি দেখা যায় যে, ছেলেটা মেয়েটিকে ভালো বাসে অথচ মেয়েটি ভালোবাসে না। তাহলে কেমন হলো? আবার দেখুন- ছেলেটি মেয়েকে ভালোবাসে আবার মেয়েটিও ছেলেটিকে ভালোবাসে এক্ষেত্রে মেয়েটি সূখী হবে। যদি এখানে ছেলে/মেয়ের মধ্যে ১ জন অপর জনকে ভালো না বাসত তবে কেমন হতো? সেটা ভালোবাসা থাকত না। যেমন- ছেলেটি মেয়েটিকে ভালোবাসে অযাথা মেয়েটি ছেলেটিকে ভালো বাসে না। অপর ভাবে মেয়েটি ছেলেটিকে ভালোবাসে কিন্তু ছেলেটি মেয়েটিকে ভালোবাসে না।
এই ক্ষেত্রে বোঝাই যাচ্ছে দুইজনের কেউ একজন অপর জনকে ভালো না বাসলে তারা বিয়ে করে সূখী হবে না।যার মানে দাঁড়াচ্ছে সেখানে অবশ্যই দুইজনের মত থাকতে হবে অন্তর থেকে। যার মানে দুইজনের মধ্যেই অপর জনের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে।
অনেক ক্ষেত্রে সূখী হয়। তবে সেই মেয়ে যদি কোন ছেলেকে ভালো না বেসে থাকে ।
[কিছু মেয়ে ব্যতিক্রম সবার ক্ষেত্রেই এমনটা হয়]
একটা মেয়ে যদি মুত্তাকী ছেলেকে বিয়ে করে তাহলেই মেয়েটা সুখী হতে পারবে।মেয়ে যদি মুত্তাকী ছেলেকে বিয়ের জন্য পছন্দ করে তবেই দুনিয়া ও আখেরাতে সুখী হবে। আজকাল প্রেম ভালোবাসা বলতে কিছু নেই সব যৌবনের খায়েশ মেটানোর ধান্ধা। মেয়ে ও ছেলে যে যাকেই ভালোবাসুক দুজনের একজন যদি অসৎ হয় বা যৌনলোভী হয় তারা কখনোই সুখী হতে পারবেনা। কোনো মেয়ে যদি সুখী হতে চায় তাহলে তার উচিত একজন পবিএ যৌবনের অধিকারী ,সৎ,নেককার,পরহেযকার-মুত্তাকী পাএ নির্ধারণ করা। কারণ-সৎ,নেককার,পরহেযকার-মুত্তাকী ব্যাক্তি কখনো তার স্রীক কষ্ট দিতে পারেনা।এবং তিনি তার স্রীকে সবসময় সুখী রাখতে চেষ্টা করবে।
আমার মনে হয় যে ছেলেটা মেয়েটি কে ভালোবাসে সে ছেলেটি কে বিয়ে করলে মেয়েটি সুখি হবে। তবে কখন সম্পূর্ণ ভাবে বুঝা সক্ষম না যে ছেলেটি কি মেয়েটি কে আসলেই ভালোবাসে কি না। বর্তমানে ছেলে / মেয়ে উভয়ে ভালোবাসার অভিনয় করতে পারে। বিঃদ্রঃ একজন আপনাকে ভালোবাসে তাই থাকে বিয়ে করলে যে সুখি হতে পারবেন এমন কোনো কথা নাই। এই ধরনের আবেগ ভালোবাসা নিদিষ্ট একটা সময়ে থাকে পরে সময়ে চলে যায়। তাই এই ধরনের অবৈধ প্রেমের উপর ভিত্তি না করে যার শিক্ষা, যোগ্যতা, এবং ধর্মিয় জ্ঞান, চরিত্র উত্তম ইত্যাদি। গুণ যার মধ্যে বেশি থাকে বিয়ে করুন।