বতর্মান বিশ্বে যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় অবদান হচ্ছে কম্পিউটার। যার মাধ্যমে পৃথিবীর যে কারো সাথে যোগাযোগসহ নানা রকম তথ্য আদান প্রদান কারা সহজ থেকে সহজতর হয়ে উঠছে। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের খবর মমহূর্তের মধ্যেই পৌছে যাছে সারা বিশ্বে।আগে যে কাজ করতে ২ থেকে ৩ দিন লাগতো। এখন তা ২ থেকে তিন ঘন্টায় করা সম্ভব হয়ে গেছে।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অবদান অসীম এবং অবর্ণনীয়।
পূর্বে মানুষের যোগাযোগের জন্য যে বহু রকমের কষ্ট সহ্য করতে হতো বিজ্ঞানের যুগান্তকারী কিছু আবিষ্কার যেমন- মোবাইল, কম্পিউটার, টেলিফোন, টেলিভিশন ইত্যাদি তাকে প্রশমন করে দিয়েছে।
গ্রাহাম বেল যে যোগাযোগের সূচনা করেছিলেন তার ধারাবাহিকতা ধরে রেখে মোবাইল ফোন এবং কম্পিউটারে নিমেষেই আমরা যোগাযোগ করছি।
বর্তমানে কথা বলার পাশাপাশি খুব সহজেই বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে সরাসরি ভিডিও কলিংএর মাধ্যমে একে অপরকে দেখা যাচ্ছে যা বলতে গেলে পূর্বের মানুষের কাছে অভাবনীয় ছিল।
বিজ্ঞানের অবদান পৃথিবীর সব ক্ষেত্রে থাকলেও যোগাযোগে এ অবদান সর্বাধিক এবং প্রশংসনীয়।