হিন্দু ধর্মে সূর্য, গ্রহ, আগুন এগুলোর পূজা কেন করা হয়?

এ বিষয়টি ধরে নিতে পারেন কুসংস্কার বা তাদের পূর্ব পুরুষের ভ্রান্তের শিকার। আপনি ঠিকই বলেছেন বেদে কোথাও পূর্জা করার কথা বলা হয় নি বরং বেদে বলা আছে, সৃষ্টি কর্তার কোনো ছবি, মূর্তি, ভাস্কর্য ফটো,  প্রতিমা নেই। বেদে এটাও বলা আছে যে তোমরা কারো কাছে মাথা নত করো না।  সুতরাং, যারা পূজা করে তারা বেদ কে মানে না।  প্রকৃত হিন্দু অর্থাৎ যে বেদ মেনে চলে সে কখনোই ঈশ্বরের কোনো ছবি,মূর্তিতে বিশ্বাস করবে না, পূজা করবে না।  কোরআন, বাইবেল ও এ কথা বলে যে পূজা করা যাবে না। নিষিদ্ধ। 

"আমি এ কথা এ ব্যথা সুখব্যাকুলতা কাহার চরণতলে দিব নিছনি" রবীন্দ্রনাথের এ গানে নিছনি কি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছ" আপনার প্রশ্নের উত্তর হবে খ, পূজা

দেব-দেবীদের মুর্তি পূজা করার নিয়ম যদি হিন্ধু ধর্মের বেদ আর পুরাণ স্বীকৃতই হবে তাহলে তাদের এতো শতশত জাতপাতের ভেতরে প্রতিটি জাতের মধ্যেই একই নিয়ম চালু থাকার কথা ছিলো কিন্তু তা...

হ্যাঁ আপনার ধারণাই ঠিক। মহাকাশ, গ্রহ, নক্ষত্র সবকিছুই আমাদের বা পৃথিবীর সংজ্ঞা অনুযায়ী জড়বস্তু। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা যখন ইচ্ছা করবেন তখন যেকোনো জড়বস্তুকে যেকোনো সময় যেকোনো প্রয়োজনে জীবন্ত করতে পারেন। 

সূর্য আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে আনুমানিক ২৪ - ২৬ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত এবং কেন্দ্রের চারদিকে ২২.৫ থেকে ২৫ কোটি বছরে একবার ঘুরে আসে। ছায়াপথীয় উত্তর মেরু থেকে দেখলে সূর্যের...

কেউ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও কাছে মাথা নিচু করুক এটা ইসলামে নাই।

রূপচর্চা অবশ্যই যায়েজ, তবে এর স্বাধীন প্রদর্শনী হারাম। ইসলামিক নির্দেশনা অনুযায়ী, নারী কেবলমাত্র স্বামীর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে সাজগোজ করবে, আর তাতে পুণ্যও রয়েছে। স্বামী ছাড়া অন্য কাউকে দেখানোর উদ্দেশ্যে রূপচর্চা করলে...

অবশ্যই শিরকের গুনাহ্ হবে।কারণ শিরক , অদ্বিতীয় স্রোষ্টাকে অস্বিকার করে।এখানে মুর্তি পূজায় অনেক সৃষ্টিকর্তার আনুগত্য প্রকাশ পায়।তাই এটা শিরক এর শামিল।

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। ইসলাম ভালো কাজগুলোকে সম্মান করে, ভাল কাজ করলে ধন্যবাদ দেয় পক্ষান্তরে খারাপ কাজে বাধা দেয়, তা করলে নিন্দা করে। আল্লাহর রাসূল সাঃ এর মহান বাণী...

করতে পারে।কারণ বর্তমান এ যাকে হাতমিলানো বলে ধরা হয় তা বৃটিশ দের থেকে এসেছে।তাই কোনো সমস্যা নেই।