রাইটার কেনার পর এটাকে নির্দিষ্ট জায়গায় যদি সেট করে দেন তাহলে ভালো হয়। ব্রডব্যান্ড এর লাইন যারা দিবে তারা শুধু তার দিয়ে লাইন টেনে দিবে। তাই নিজে সামান্য খরচ করে ঘরের ওপরের দিকে একটা খাঁচার মত বানিয়ে তার ভেতরে রাউটারটি রাখুন।
এরপর এর আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে কোনো ব্রাউজার দিয়ে ঢুকুন। তারপর অ্যাডমিন আইডি ক্রিয়েট করুন। রাউটারের নাম, পাসওয়ার্ড সেট করুন। এটা একটু দ্রুত না করলে আশেপাশের দুষ্টু কেউ আপনার রাউটারের অ্যাডমিন হয়ে যেতে পারে।
। আসুন জেনে নেয়া যাক কি কি বিষয় স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণঃ০১.*****ডিজাইন(Design): ডিজাইন নিয়ে একটু চিন্তা করুন স্মার্ট ফোনের ক্ষেত্রে ডিজাইনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হতে পারে আবার নাও হতে পারে কেউ পারফরমেন্স ভালো চান কেউ ডিজাইন । এ বিষয়ে কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার কিছু নেই। এটা একান্ত নিজের রুচির ব্যাপার।০২.*****ওজন এবং অনুভূতি(Weight and Feeling): মোবাইল ফোনসেটের এ বৈশিষ্ট্য নিয়ে কেউ তেমন মাথা ঘামায় না। মোবাইল ফোন বেশিরভাগ সময় পকেটে রাখা হয়। তাই এটি যত বেশি হালকা হয় ততো ভালো। তবে বড় আকারের হলে ওজন বাড়ে। ক্রেতার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে বেশি ওজনের ফোন কেনা উচিত।০৩.*****মোবাইল নেটওয়ার্ক (Network): স্মার্টফোনের নেটওয়ার্ক কানেকশন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কথা বলা সে অডিও হোক বা ভিডিও এছাড়া ডাটা কানেকশনের গতি নির্ভর করে এর ওপর। মোবাইল নেটওয়ার্ক বর্তমানে 2G,3G,4G,5G নেটওয়ার্ক বিভিন্ন দেশে চলমান।1G = analog2G = digital, voice2.5G added data (GPRS)2.75G faster data (EDGE)3G = digital, supported data, packet switched (WCDMA, EvDO)3.5G faster data (HSPA)4G = wireless broadband(most people say this is LTE, some people are waiting for an upgrade to LTE-A)5G = not yet defined (Super wireless broadband )Much faster. Likely to be real ~2020 by Samsung. মোবাইল নেটওয়ার্ক নিয়ে পরবর্তিতে বিস্তারিত পোস্ট করা হবে।০৪.*****প্রসেসর(Processor): স্মার্টফোনের প্রধান ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল প্রসেসর। প্রসেসর আপনার স্মার্টফোনের মূল অংশ গুলোর একটা। তাই স্মার্টফোন কেনার আগে জেনে নিন আপনার পচ্ছন্দের স্মার্টফোনের প্রসেসর সম্পর্কে। অনেকের ভুল ধারণা রয়েছে যে প্রসেসরের ক্লক স্পীড-ই আসল। ক্লক স্পীড গুরুত্বপূর্ণ হলেও এটি প্রধান নিয়ামক নয়। প্রসেসরের ভার্সন-ই আসল। তাই স্মার্টফোনের কেনার আগে জেনে নিন প্রসেসর এর ভার্সন কত। চেষ্টা করুন ARMv7 বা তার পরবর্তী Model এর প্রসেসর সমৃদ্ধ স্মার্টফোন কিনতে। কারন ARMv7 পূর্ববর্তী Model এর প্রসেসরগুলো অনেক অ্যাপলিকেশন,গেমস্ বিশেষ করে ফ্ল্যাশ সাপোর্ট করে না ফলে আপনার স্মার্টফোনের মূল মজাটাই নষ্ট হয়ে যাবে। যেমন Samsung Galaxy Y, Galaxy pocket, Galaxy Ace ইত্যাদি মোবাইলে ক্লক স্পীড বেশী থাকলেও এই ফোনগুলোর ARM ভার্সন হল 6 তাই এই ফোনগুলো অনেক আপ্লিকেশন বিশেষ করে ফ্ল্যাশ ভিত্তিক কিছুই চলে না। আর যাদের আর্থিক সামর্থ্য আছে তারা ডুয়েল-কোর(dual-core) বা কোয়ার্ট-কোর(Quad-core) প্রসসর সমৃদ্ধ স্মার্টফোন কিনতে পারেন।০৫.*****র্যাম ও রম (RAM &ROM): স্মার্টফোনের আরেকটি অপরিহার্য অংশ হল RAM এর ক্ষমতা। র্যাম মূলত কাজের গতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। RAM যত বেশী হবে কাজের performance আর স্পীড দুইই বাড়বে। তাই কেনার আগে RAM কত তা দেখে নিন। ফোন কিনতে বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করে 1GB RAM যথেষ্ট। রম হচ্ছে স্মার্টফোনের ইন্টারনাল মেমরি। অনেক সময় দেখা যায় যে ইন্টারনাল মেমোরি ৮ জিবি হলেও ইউজেবল থাকে ৫ জিবি কিংবা ৪ জিবি বাকিটা অপারেটিং সিস্টেমের দখলে থাকে।০৬.*****মেমোরি(Memory): স্মার্টফোন কেনার আগে দেখে নিন মেমোরির সর্বোচ্চ ধারণ ক্ষমতা কত।স্মার্টফোনেরমেমোরি দুই ধরনের হয়ঃ১)Phone memory/internal memory২)Card slot/External memoryপ্রায় সব স্মার্টফোনে মেমোরি কার্ড লাগানো গেলেও দেখে নিন সর্বোচ্চ কত পর্যন্ত তা সাপোর্ট করে বিশেষ করে internal memory কত তা জেনে নিন।০৭.*****ডিসপ্লে(Display): আপনি যে ফোনটি কিনবেন তা কি শুধু কল রিসিভ করার জন্য । অর্থাৎ আমরা অনেকই একের অধিক ফোন ব্যবহার করে থাকি যার মধ্যে একটি শুধু কল রিসিভ করার জন্য ব্যবহার থাকি । সেরকম হলে আপনি নরমাল ডিসপ্লের কম দামের ফোন কিনতে পারেন । আপনি টাকাও বাচাতে পারবেন এবং ব্যাটারির স্থায়ীত্বও পাবেন লম্বা সময় । আপনি যদি মোবাইল ফোনটি ব্যবহার করেন আপনার দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে বা অনলাইনের কাজে তাহলে আপনি ভাল ডিসপ্লে সম্পন্ন একটা ফোন কিনতে পারেন ।আপনাকে মনে রাখতে হবে ফোনের ডিসপ্লে সাইজের প্রতি কারন আপনার ডিসপ্লে যত বড় ব্যাটারি চার্জ তত তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে। যদি আপনার বাজেট বেশি হয়ে থাকে তাহলে ব্র্যান্ডেট কিছু ফোন আছে যা অনেক বড় স্ক্রীন নিয়েও অনেক লম্বা সময় ব্যাটারি চার্জ সঞ্চয় রাখতে পারে। অনেকেই আছে যাদের বাইরে কাজ করতে হয় । যেমন একজন প্রজেক্ট ম্যানেজার বা সাইট ইঞ্জিনিয়ার যখন মোবাইল বা স্মার্ট ফোন কিনবেন অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন ডিসপ্লেটি সানলাইট সাপোর্টেড হয়। প্রথম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ডিসপ্লে। বর্তমানে ৩" থেকে শুরু করে ৬" মাপের স্মার্টফোন ও বাজারে পাওয়া যায়। যদি টাচস্ক্রীন স্মার্টফোন নেন সে ক্ষাত্রে চেষ্টা করবেন ডিসপ্লের আকার যেন ৩.৫ ইঞ্চি বা তার বেশী হয়। কারণ এতে ব্যবহার অনেক বেশী আরামদায়ক এবং দেখতেও সুবিধা। তবে সহজে বহন করতে চাইলে ছোট পর্দার মোবাইল নেওয়া উচিত। একই সাথে কিছু বিষয় খেয়াল রাখবেন যেমন রেজু্লেশন (উদাহরণ-720p-1080pHD-UHD-4K) সাধারণ মানের মোবাইলের ডিসপ্লে ৭২০পি-এর কম হয়ে থাকে, পিক্সেল পার ইঞ্চি(PPI),কালার ইত্যাদি। আর টাচস্ক্রীন যেন অবশই capacitive হয়। কারণ Resistative স্ক্রীন ব্যবহারে খুব অসুবিধাজনক যা আপনাকেই সমস্যায় ফেলবে। স্মার্টফোন শক্তপোক্ত কতটা তা জরুরি বিষয়। তা ছাড়া পর্দাতে সহজে দাগ যেন না পড়ে সে জন্য স্ক্র্যাচ রেজিস্ট্যান্ট গ্লাস রয়েছে অনেক ফোনে গরিলা গ্লাস, ড্রাগন ট্রাইল গ্লাস এ ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহার হয়। হাত থেকে পড়ে গেলেই ভেঙে বা ফেটে যাবে না, অন্তত তেমন তো হতে হবে ফোনটিকে।
3 Answers 3083 viewsএর কোনো নিশ্চয়তা নেই, প্রথমত আপনার রাউটার একটানা 1mbps স্পিড বজায় রাখবে এর কিন্তু কোনো নিশ্চয়তা নেই। আর দ্বিতীয়ত ইন্টারনেট থেকে কিছু ডাউনলোড করলে তা অরিজিনাল সাইজের চাইতে বেশি ডাটা...
1 Answers 3607 viewsইসলামিক দিক দিয়ে বিয়া করা জায়েজ হবে।
5 Answers 3439 viewsল্যারি কিং হলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন প্রখ্যাত নারী লন টেনিস খেলোয়াড় বিলি জিন কিং ইংরেজি: Billie Jean King এর স্বামী।
1 Answers 2498 viewsহয়ত সাময়িক ভাবে কয়েক ঘন্টার জন্য লাইক ব্লক করা হয়েছে আপনাকে অপেক্ষা করেন আপনা আপনি ঠিক হয়ে যাবে
1 Answers 2598 viewsএর দ্বারা নেটওয়ার্ক যুক্ত করা হয়।
2 Answers 2716 viewsস্যামসাং j2 pro ফোনটি OTG এবং ৪ জি আছে। ফোনটি সম্পর্কে বিস্তারিত -- Dimensions (mm) 143.80 x 72.30 x 8.40 Weight (g) 153.00 Battery capacity (mAh) 2600 Removable battery No Colours Black, Blue, Gold DISPLAY Screen size (inches) 5.00 Touchscreen Yes Resolution 540x960 pixels HARDWARE Processor 1.4GHz quad-core RAM 1.5GB Internal storage 16GB Expandable storage Yes Expandable storage...
1 Answers 3192 viewsছেলেরা নতুন যৌবন প্রাপ্ত হবার পর এমনটা হয়।এতে চিন্তার কিছু নেই।প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর বাসি থুথু হাতের তালুতে নিয়ে হালকা করে ঘষবেন।৫-৭ দিনের মধ্যে সেড়ে যাবে(ব্যাথা,ফোলা কিছু থাকবেনা)।
1 Answers 2944 viewsস্টিফেন হকিং এর বিখ্যাত বইগুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন। কোনটা ডাউনলোড করবেন তা কমেন্টে জানান
1 Answers 2733 viewsআপনি ঢাকার মধ্যে কিনতে চাইলে. যমুনা ফিউচার পার্কে যেতে পারেন, ঔখানে অনেক গুলা নতুন শোরুম হইছে যার কারনে অরজিনাল প্রডাক্ট পাবেনই সাথে ডিসকাউন্ট ও পাবেন। ইহা ছারা বসুন্ধারা সপিং মলে যেতে পারেন। ঐখানে ও অরজিনাল...
1 Answers 2498 views