শরীর বা কাপর নাপাক থাকলে আযান দেয়া যাবে?? যদি দেয়া হয় তাহলে কি গুনাহ হবে??
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ভাই নাপাক অবস্থায় আজান দেওয়া যায় না এবং আজান দিলে গুনা হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কোন মতেই না পাক অবস্থায় আজান দেওয়া যাবেনা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

না। নাপাক অবস্থায় আযান দেওয়া যাবে না। আমার হাদীস শরীফ এর নাম টা সঠিক মনে নেই। তবে আমি পড়েছি কেউ নাপাক অবস্থায় আযান দিলে আর ঐ আযানের সুর যত দুর যাবে ততদুর পর্যন্ত ৪০ দিন পর্যন্ত ঐ এলাকায় শান্তি শৃংখলা উঠে যাবে। সব সময় অশান্তি হানাহানি মালামারি জগরা ফাসাদ ইত্যাদি লেগে থাকবে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নাপাক অবসতাই আজান না দেওয়া ভালো। যেহেতু এটা আরবি।যেহেতু অজু করে আজান দিতে হয় সেহেতু নাপাক অবসতাই যতই অজু করেন আপনি পবিএ হবেন না।এজন্য নাপাক থাকলে আজান না দেওয়া উচিত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নাপাক অবস্থায় আযান দেওয়া হারাম।পবিত্রততা ইমানের অঈ। পবিত্র ছাড়া আযান দেওয়া যায় না।আর যদি নাপাক অবস্থায় আযান দেওয়া হয় তাহলে গুনাহ হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

না দেওয়া যায় না।যদি নাপাক অবস্থায়  আজান দেওয়া হয়  তবে অবশ্যই গুনাহ হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নাপাক অবস্থায় আযান দিলে অত্যান্ত গোনাহ্গার হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

নাপাক অবস্থায় ইসলামের  কোনো কাজই করা যায় না। কাপড় ও শরীর দুটিই পরিষ্কার থাকতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আযান ওযূ অবস্থায় দেওয়া উচিৎ। তবে বে-ওযূ অবস্থায় দেওয়াও জায়েয আছে। কিন্তু নাপাকি অবস্থায় আযান দেয়া নাজায়েজ। নাপাকি অবস্থায় আযান দিলে গুনাহগার হতে হবে। 

আযানের জওয়াব বা অনুরূপ যেকোন তাসবীহ, তাহলীল ও দো‘আ সমূহ এমনকি নাপাক অবস্থায়ও পাঠ করা জায়েয আছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
tanzila500

Call
নাপাক অবস্থায় যদি কেউ আযান দেয়, তাহলে তার আযান হয়ে যাবে। কিন্তু পাক অবস্থায় আযান দেওয়া উত্তম।
যদি নাপাকি এমন হয় যে যার দ্বারা গোসল ফরজ, তাহলে ওজু করে নিবে।
কারন আযান এর জন্য পবিত্রতা বা ওজু ওয়াজিব নয়। সুন্নাত।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ