শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ঘরোয়া চিকিৎসায় এই রোগ সেরে ওঠার ভালো সারা পাওয়া যায়, যেমন যদি খাবার তালিকা পরিবর্তনের মাধ্যমে এটা অনেকখানি লাঘব হয়। যদি কোষ্ঠকাঠিন্য কোন রোগের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা প্রভাবে না হয়, সেক্ষেত্রে বেশি করে আঁশযুক্ত খাবার যেমন ফল, সাক-শব্জি এবং আস্ত খাদ্যশস্য ইত্যাদি এবং প্রচুর পরিমাণ পানি পান করলে (প্রতিদিন নুন্যতম আট গ্লাস) আপনার মল নিজে থেকেই কিছুটা নরম হয়ে উঠবে এবং মল ত্যাগের সময় আর কোন অনিয়ম থাকবে না। তবে খাবার তালিকা পরিবর্তনের সাথে সাথে আরও যেটা করবেন সেটা হলো: ১. ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে ডিসপেন্সারি থেকে কোন লাক্সাটিভ (মল নরম করে) বা এ ধরনের কোন ঔষধ সেবন করবেন না কেননা, এ জাতীয় ঔষধগুলো আপনার শরীরকে নির্ভরশীল করে তোলে, অর্থাৎ পরবর্তীতে ঔষধ সেবন অনিবার্য হয়ে দাঁড়াবে। তারপরও যদি আপনাকে লাক্সাটিভ সেবন করতেই হয়, সেক্ষেত্রে সিলিয়াম লাক্সাটিভ ব্যবহার করে দেখতে পারেন, কেননা এটা তুলনামূলকভাবে কম মাত্রার। যদি আপনার উদরে বা তলপেটে ব্যথা থাকে, কিংবা বিতৃষ্ণবোধ, কিংবা বমি বমি ভাব থাকে, কিংবা আপনি যদি গর্ভবতী হন, সেক্ষেত্রে কোনভাবেই লাক্সাটিভ নেবেন না। ২. লাক্সাটিভের বিকল্প হিসেবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খনিজ তেলও গ্রহণ করবেন না। ৩. যদি ছয়মাসের ছোট বাচ্চার ক্ষেত্রে কম গুরুতর কোষ্ঠকাঠিন্য দেখেন সেক্ষেত্রে তাকে শুকনো আলুবোখরা বা গবার জ্যুস খেতে দিন কিংবা অন্যান্য ফলের রস বানিয়ে খেতে দিন। যেসব বাচ্চারা হাটতে চলতে শিখেছে, কিংবা আর একটু বেশি বয়সের বাচ্চারা এবং প্রাপ্ত বয়স্কদেরকে আস্ত আলুবোখরা খেতে দিন। (ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ফলের শক্ত বিচিগুলো ছাড়িয়ে দেবেন।)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

অাপনাি খারাপ ব্যাক্টেরিয়ার শিকার অাপনার খাবার হজম হয় না ফরেভের অ্যাক্টিভ প্রভাইটিভ খান ঠিক হয়ে যাবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ