মুরগির ডিমের চাইতে কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টি চার-পাঁচ গুণ বেশি। মুরগির ডিমের চাইতেও আবার হাঁসের ডিমের পুষ্টি বেশি। পুষ্টির হিসেবে কোয়েল পাখির ডিম হচ্ছে সর্বশ্রেষ্ঠ। মুরগির ডিমে কোলেষ্টরল থাকে ৪%. কিন্তু কোয়েলের ডিম খেলে তার কোনো ক্ষতিকর দিক নেই। কোয়েলের ডিমে এমন সব উপাদান আছে যা কোলেষ্টরল,ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও কোয়েলের ডিমে 132 ক্যালরি(100g). ব্রয়লার মুরগির ডিমেও কোলেষ্টরল আছে। তাই ডাক্তাররা চল্লিশ বছরের পর মুরগির ডিম খেতে নিষেধ করেন। কিন্তু কোয়েলের ডিম সব বয়সেই খাওয়া উপকারী। এ ডিম দেহের সব ধরণের পুষ্টি পূরণ করে। সুতরাং কোয়েলের ডিমের পুষ্টি উপাদান বেশি।
কোয়েল ডিমে ভিটামিন বি-১ এর পরিমান মুরগীর,ডিম থেকে ছয়গুণ বেশী।ব্রয়লার থেকে ৭.৫ গুন হাসের চেয়ে ৫ গুন
ফসফরাস পাঁচ গুণ বেশী।
আয়রন পাঁচ গুণ বেশী।
ভিটামিন বি-২ পনেরো গুণ বেশী।
এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে অ্যালাজিক প্রতিক্রিয়াকে বিনষ্ট করে।
এছাড়া শরীরের প্রয়োজনীয় সব ধরনেন ভিটামিন, মিনারেল, এবং এ্যামাইনো এসিড, কোয়েল ডিমে বিদ্যমান। যার কারণে কোয়েল ডিম ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা নিয়ে গবেষকদের কোন মতপার্থক্য নেই।কোয়েলের ডিম সবচেয়ে বেটার।