শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sawan

Call

বুক জ্বালাপোড়া, পেট জ্বালাপোড়া, পেট ভরা ভরা ভাব, ঢেকুর ওঠা, ক্ষুদা মন্দা, অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় পায়খানা হয় না। এসব হলে বুঝতে হবে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়েছে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পেটে গ্যাস হলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়|পেট ও বুক জ্বালা পোড়া করবে|পায়খানা শক্ত ও কোষ্ঠ্যকাটিন্য দেখা দিতে পারে|আহারে অরুচি,হজমে ব্যঘাত,ঢেকুর উঠতে পারে|ক্ষুধামন্দা,বদহজম,পেট ভরা ও ভারি মনে হবে|পেটে ব্যথা হতে পারে|

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

লক্ষণ ও উপসর্গ ১. দুর্গন্ধযুক্ত বা গন্ধহীন ঢেকুর ওঠা | ২. পেট ফেঁপে ওঠা | ৩. পেট ফেঁপে ওঠার দরূন তলপেটে বা উদরে ব্যথা হওয়া| কী করা উচিত ১. গ্যাসের ব্যথার থেকে রেহাই পেতে পিপারমিন্ট, কেমোমাইল কিংবা ফিনেল দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন| ২.যদি আপনি গ্যাস নির্গমনের চাপ অনুভব করেন সেক্ষেত্রে সেটা চেপে রাখবেন না, প্রয়োজনে রুমের বাইরে গিয়ে হলেও কাজটা সেরে ফেলুন! ৩. যদি পেটে গ্যাস হবার কারণে আপনার ব্যথাটা তীব্র হয়ে ওঠে সেক্ষেত্রে চিত হয়ে শুয়ে পড়ে পা দুটোকে বুকের সাথে মেলাতে পারেন এবং ওভাবে কিছুক্ষণ অবþহান নিতে পারেন, এই ব্যায়াম চর্চার মাধ্যমে পেটে জমে থাকা গ্যাস বের হওয়া সহজ হয়। হাতের কাছে এন্টাসিড জাতিয় কোন ঔষধনেই। তখন এক কাপ উষ্ণ পানির মধ্যে এক চাচামচ জিরার গুড়া ছেড়ে পাঁচ মিনিট অপেক্ষাকরে তারপর চামচ দিয়ে নেড়ে জিরার গুড়াসহ পানি সবটুকু পান করে নিন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে পেটের গ্যাস চলে গেছে, পেটব্যথাও চলে যাবে। তবে জিরার গুড়া না হলে চলবে আস্তজিরাকেও ১০/১৫ মিনিট ভিজিয়ে নিয়ে শুধুপানিটুকু পান করলে চলবে তবে আস্ত জিরারপরিমাণ বাড়াতে হবে এক টেবিল চামচ হতেহবে। কখন ডাক্তার দেখাবেন ১.যদি পেটে গ্যাস হবার কারণে ব্যাথা আপনার নাভির কাছ থেকে শুরুহয়ে তলপেটের নিচের দিকের ডান পাশে পর্যন্ত সরতে থাকে সেক্ষেত্রে এটা হয়তো এপেনডিসাইটিসের| লক্ষণ: ২. যদি আপনার তিনদিনেরও বেশিসময় ধরে ক্রমাগত আপনার পেটের স্ফিতী থেকে যায়| ৩. যদি গ্যাস নির্গমনের সময়কিংবা মল ত্যাগের সময় আপনার তলপেটে তীব্র ও আকস্মিক ব্যথা জেগে ওঠে সেক্ষেত্রে এটা হয়তোআইবিএস বা ইরিটেবল বাউয়েল সিনড্রম-এর লক্ষণ। ৪. যদি আপনার পেটে প্রায়ই গ্যাস জন্মায়, এবং আপনার ওজন যদি কমতেথাকে, এবং আপনার মলের রঙ যদি ম্লান হয়এবং দুর্গন্ধ যুক্ত হয় সেক্ষেত্রে আপনি হয়তো বদহজমের সমস্যায়ভুগছেন (ম্যালএ্যাবজরশন ডিজওর্ডার বা স্নেহ জাতীয় পদার্থ হজমে অসমর্থতা)। কীভাবে প্রতিরোধ করবেন ১. তীব্র গ্যাস এবং গ্যাস সংক্রান্ত ব্যথা থেকে আপনি কেবল আপনার খাদ্য তালিকা পরিবর্তন করেই মুক্তি পেতে পারেন। মনে রাখবেন যে যদিও বেশি আঁশযুক্ত খাবারগুলো গ্যাস তৈরি করে কিন্তু এই খাবারগুলোই আবার একটি স্বাþহকর খাদ্য তালিকার জন্যে অপরিহার্য খাবার। ফল এবং শাকসব্জি এবং বিচি জাতীয় খাবার এবং আস্ত খাদ্যকণা যেগুলো সেগুলো বাদ না দিয়ে বরং পেটে যাতে গ্যাস না হয় সেজন্যে খাদ্য তালিকায় নিম্নোক্ত পরিবর্তনগুলো চেষ্টা করে দেখতে পারেন: ২. শুকনো সিমের বিচি কিনুন। সারারাত সেগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এবার পানি ফেলে দিয়ে পরিস্কার পানিতেবিচিগুলো রান্নার জন্যে চড়িয়ে দিন। লক্ষ্য রাখবেনবিচিগুলো যেন পুরোপুরি সেদ্ধ হয়। ৩. প্রচুর পরিমাণ পানি বা পানীয় পান করুন। ৪. যেসব খাবার বা স্ন্যাকস-কেমিষ্ টি করার জন্যেফন্সুকটোজ (ফলের চিনি) ব্যবহার করা হয় বা সরবিটল(কৃত্তিম চিনি) ব্যবহার করা হয় সেগুলো পেট ফাঁপার জন্যে দায়ী। ৫.আস্তে আস্তে খান, খাবার পুরোপুরি চর্বনকরুন, এবং বেশি খাওয়া পরিত্যাগ করুন। (মনে রাখবেন যে খাবার পর পেটভরেছে এইঅনুভূতি আসতে প্রায় ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগে।) ৬. খাবার পর হালকা হাটা চলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। মধ্যম ধরনের শরীর চর্চা হজমি শক্তিকে বাড়িয়ে তোলে এবং গ্যাস দ্রুত নির্গমনে সহায়ক ভূমিকা রাখে। ৭. কার্বোনেটেড পানীয় (যেমনকোকা কোলা, পেপসি ইত্যাদি), চুইং গাম, এবং স্ট্র দিয়ে সিপ করে করে পান করার অভ্যাসত্যাগ করুন। এগুলোর প্রত্যেকটিই আপনার পাকþহলিতে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ