আমি ২০১৮ সালে এইচ এস সি পরীক্ষা দিবো। আমার যা অবস্তা তাতে ভালো রেজাল্ট তো দূরের কথা একটা সাধারণ রেজাল্টেও মনে হচ্ছে ভালো করতে পারবো না! কিন্তু, আমি নিজেকে পরিবর্তন করতে চাই। নিজের ভুলগুলোকে শুধরে একজন ভালো ছাত্র হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। সর্বোচ্চো জিপি এ পেতে চাই। এজন্য আমার কি কি বিষয়ে পরিবর্তন, সংশোধন ও সংযোজন করতে হবে???
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

 



আপনার মতো অবস্থা আমারো আমি ও ২০১৮ তে H.S.C

দে বাণিজ্য বিভাগ থেকে। কিন্তূ পড়া শোনা করি না

কিন্তূ ইচ্ছে আছে নিজেকে সুধরে নেওয়া

কারন এই রেজাল্ট টাই সব জাইগাতে লাগবে

তাই আমি নিজেকে পরিবরতন করার চেষ্টা করছি

সময় নষ্ট না করে পড়ার চেষ্টা করি

আমি আপনাকে কিছু টিপস দিচ্ছি আশা করি কাজে লাগবে 


যা ই করুন, করুন মন থেকে: নো ম্যাটার ইট ইজ স্টাডিং অর প্লেয়িং, করুন মন থেকে। মনে একটা করছেন আরেক টা, এভাবে সাফল্য পাওয়া খুব কঠিন ব্যাপার। সো মন লাগিয়ে কাজে লেগে যান। আগে মন ঠিক করুন-তারপর শুরু করুন পড়াশোনা। দেখবেন সাফল্য পেতে বেগ পেতে হবেনা মোটেও। পড়াশোনার পরিবেশ তৈরী করুন: পড়াশোনা করতে গেলে চাই উপযুক্ত পরিবেশ। আপনার টেবিলের এক কোনায় কম্পু, আপনার বাম হাতে মোবাইল, ডান হাতে সিগারেট!!!এভাবে আর যাই হোক পড়াশোনা হবেনা!সুতরাং পড়াশোনার জন্য তৈরী করুন ডেডিকেটেড পরিবেশ। রিডিং রুমের লাইট কতটুকু হলে আপনার চোখের জন্য আরাম হবে, রুমের দরজা বন্ধ করার ব্যবস্হা আছে কিনা, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কিনা এসব বিষয়ে খেয়াল করুন। এবং অবশ্য অবশ্যই আপনার মোবাইল ফোন দূরে রাখুন। যদি পড়ার সময় গান শুনতে ভাললাগে তবে লো মিউজিকে গান শুনতে পারেন, তবে খেয়াল রাখুন এটা না আবার বিরক্তির পর্যায়ে না চলে যায়! লক্ষ্য ঠিক করুন-রুটিন তৈরী করুন: আপনার লক্ষ্যই আপনাকে সঠিক পথে চলতে সবচাইতে বেশি সাহা্য্য করবে। পড়াশোনার জন্য আপনার কতটুকুন সময় বরাদ্দ আছে, তা বের করুন। এবার প্রয়োজন অনুযায়ী রুটিন তৈরী করুন এবং রুটিনে স্হির থাকুন। ফোকাস ম্যান-জাস্ট ফোকাস! পড়া শুরু করার সময় আগে পুরো বিষয়টির উপর চোখ বুলিয়ে নিন। দেখে নিন যে বিষয়টি পড়বেন তার উদ্দেশ্য, সারাংশ ইত্যাদি। ঠিক করুন কোন অংশটি আপনার জন্য দরকারি। বেছে নিন কোন উদ্দীপক: সাফল্যজনক ভাবে যেকোন বিষয় পড়া শেষ করে বেছে নিন কোন একটি ইনসেনটিভ বা উদ্দীপক যা আপনাকে আরো উৎসাহ যোগাবে! ফোন করুন আপনার কাছের কাউকে,অথবা কিছুক্ষণ হাঁটুন, পছন্দের কোন খাবার খান। গুরুত্বপূর্ণ কোন প্রজেক্ট অথবা পড়াশোনার সময় নিজের জন্য ভাল কোন উপহার নির্দিষ্ট করুন। একই বিষয় অনেক্ষন নয়: একই বিষয় অনেক্ষন ধরে পড়লে মনোযোগ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই মনোযোগ ধরে রাখতে হলে বিষয় পরিবর্তন জরুরী। এক-দুই ঘন্টার বেশি কোন সাবজেক্ট একটানা না পড়া ই ভালো। মূল্যায়ন করুন আপনার অগ্রগতি: প্রতিদিন একটা সময় বাজেট করুন আজ কি কি করলেন, কতটুকু অগ্রগতি হলো। একটা গ্রাফ তৈরী করতে পারেন উইকলি অথবা মান্থলী। সঠিক সময়ে সঠিক সাবজেক্ট নির্বাচন: আপনার এনার্জি লেবেল যখন সবচাইতে ভাল থাকে তখন আপনার কাছে যে বিষয়টি সবচাইতে কঠিন মনে হবে, সেটা পড়বেন। এতে আত্বস্হ হবে তাড়াতাড়ি। পুরস্কার দিন নিজেকে: কোন একটি টাস্ক সঠিকভাবে শেষ করে নিজেকে দিন ভাল কোন পুরস্কার । এতে মনোযোগের সাথে তৈরী হবে উৎসাহও।

  #সংগৃহীত

আ  ক ম আজাদ 


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Manik Raj

Call

চেষ্টার নিকট অসম্ভবের মূল্য খুব কমেই।

কিন্তু চেষ্টা সেই রকমেই হতে হবে আপনি

যে লক্ষ্য নিয়েছেন সেটা পূরণ করার জন্য।

আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে আপনাকে

যতটুকু চেষ্টা করার প্রয়োজন সেটুকুই আপনাকে

করতে হবে,তবেই সফলতার দেখা পাওয়া যাবে।

আপনি কি কি অশালীন  কার্যক্রমে লিপ্ত আছেন সেটা

আপনি ব্যতীত অন্য কেউ বলতে পারবেনা।

তবে,যেটা আপনাকে বিপদের দিকে নিয়ে যাবে

সেটা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য চেষ্টা করুন।

এবং ভালো ছাত্র হওয়ার জন্য যে যে গুন থাকা বিদ্যমান

সেগুলো অর্জন করুন,আপনার কাঙ্ক্ষিত চাওয়া

পূরণ করার জন্য এখন থেকে লেগে  পড়ুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ