একজন ১৭/১৮ বয়সের নারীর জীবনের প্রথম একবার জোর পূর্বক ধর্ষণ হলে তার শারীরিক কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়, তা হলো
প্রথম সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সের পর নারীর দেহে বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। তার মধ্যে সর্বাগ্রে থাকে যোনির পরিবর্তন। ভ্যাজাইনার ইলাস্টিসিটিতে পরিবর্তন টের পাওয়া যায়। নারীর গোপনাঙ্গ ক্রমশ মিলনের জন্য উন্মুখ হতে শুরু করে। একটা সময় নিয়মিত মিলনের পর ভ্যাজাইনা নিজেই লিউব্রিকেটেড হতে শুরু করে দেয়।
কুমারীত্ব হারিয়ে নারীর শরীর যখন মিলনের আস্বাদ পেতে শুরু করে নিয়মিত, তখন শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিতেও কিছু পরিবর্তন দেখতে পাওয়া যায়। যেমন মিলনের সময় ও খানিক পর স্তন স্বাভাবিকের চেয়ে একটি দৃঢ় হতে শুরু করে। কারণ, এই সময় কোষগুলিতে অধিক রক্ত সঞ্চালন হয়। স্তনবৃন্তগুলিও দৃঢ় হয় একই কারণে।
স্তনবৃন্ত অধিক সংবেদনশীল হয়ে ওঠে।
হরমোনাল পরিবর্তনের ফলে মহিলাদের ঋতুচক্রে খানিকটা দেরি হয়। পিরিয়ড একটু দেরিতে হয় বলে অনেকেই এই সময়টা প্রেগনেন্সির আশঙ্কায় ভোগেন। কিন্তু সে আশঙ্কা অমূলক, বলছেন চিকিত্সাকরা।
মানুসিকতা দিক থেকে:- ভার্জিনিটি হারানোর পর নারীরা একটু আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তাঁদের সুখ বা দুঃখের বহিঃপ্রকাশ একটু চড়া হয়ে ওঠে।
সব সময় খারাপ মনভাব হয়ে থাকেন ।মন মেঝাজ খারাপ থাকে । কারো সাথে মিশয়ে চায় না। একা একাই চুপ করে বসে থাকে । বা একাই
নির্জন এলাকায় বসে কাদে,খাবারে অনিহা হতে পারে, স্তন ঝুলে যেতে পারে, এছাড়াও ইত্যাদি রকমের পরিবর্তন আসতে পারে যা সবার ক্ষেত্রে একই নাও হতে পারে।