শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

হাইড্রোজেন বোমার বৈজ্ঞানিক আরেক নাম থার্মোনিউকিয়ার ওয়েপপনস। মুলত পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্ফোরণে যে মারাত্মক প্রক্রিয়ায় আলো সৃষ্টি হয়, হাইড্রোজেন বোমা ঠিক একই প্রক্রিয়ায় কাজ সম্পন্ন করে। এছাড়া হাইড্রোজেন বোমায় নিউক্লিয়াস একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় চারটি হাইড্রোজেন নিউক্লিয়াসকে সংযুক্ত করে একটি হিলিয়াম নিউকিয়াস গঠন করে। আর এই একীভূতকরণে বা রাসায়নিক প্রক্রিয়ার সময় সৃষ্টি হয় প্রচণ্ড তাপ ও আলো। এখানে প্রকাশ থাকে যে, থার্মোনিক্লিয়ার বোমার ভেতরে একটি মিনি সাইজের এটম বোমাও থাকে যা বিস্ফোরণের আগে থার্মোনিউক্লিয়ার বোমার ভেতরে একীভবনের ক্রিয়াটি শুরু করার জন্যই একে ধরে রাখা হয়। মূল বোমাটি বিস্ফোরণের আগেই এটম বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। তখন তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যায়। এই তাপমাত্রাতেই ডয়টেরিয়াম ও ট্রিটিয়াম মিলে হিলিয়াম নিউকিয়াস সৃষ্টির কাজ করে। তাতে তাপমাত্রা বেড়ে যায় আরো বহুগুণ। এই প্রক্রিয়ায় শুধু হিলিয়ামই উৎপন্ন হয় না, সাথে সাথে নিউট্রনও উৎপাদিত হয়। তখন আবার নিউট্রন বোমার মতো কাজ করতে থাকে এবং একইভবন ক্রিয়াকে চালু রাখে। তাই এই বোমা পারমাণবিক বোমা থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী। হাইড্রোজেন বোমায় হাইড্রোজেনের ডিউটারিয়াম ও ট্রাইটিয়াম নামক দু’টি আইসোটোপ ব্যবহার করা হয়। আর এতে করে হাইড্রোজেন বোমার বিস্ফোরণে 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ