সহবাসের পর ঘুমিয়ে থাকলে এবং সকালে উঠে গোসল করাটা কি ঠিক?

আপনাকে অবশ্যই গোসল করতে হবে। গোসল না করলে আপনি পবিত্র হতে পারবেন না। আর আপনাকে অবশ্যই এই বদ অভ্যাস পরিহার করতে হবে। ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক আপনার অভ‍্যাস টা খুবই খারাপ।

না গোছল ফরজ হবেনা । গোসলের পর যে তরল বের হয়, এটা বীর্য নয়; এটা মযী বা প্রি-কাম...। বা অন্যকিছু হিসেবে গন্য করা হবে। আর হস্তমৈথুন অবশ্যই পরিত্যাগ করুণ। 

পবিত্রতা ঈমানের অংশ|উত্তেজিত বা যেকোন অবস্থায় বীর্যপাত ঘটলে গোসল আদায় ফরজ হয়ে যায়|তাই হস্থমৈথুন করে ফরজ গোসল আদায় আবশ্যক|আর এই খারাপ অভ্যাস পরিত্যাগ করেন|এটি খুবই ক্ষতিকর অভ্যাস|

সহবাসের পর গোসল ফরজ হয়ে যায়, তাই গোসল করতে হবে । গোসলের সময় গোসলের ফরজ আদায় এবং অযুর নিয়ত করলে পরবর্তীতে আর অযু করতে হবে না ॥

মিলনের পর বীর্যপাত হোক কিংবা না হোক অবশ্যই গোসল ফরয় হবে। তথ্যসুত্রঃ আত-তাওহীদ ওয়াল ফেকাহ (দাখিল নবম-দশম শ্রেণী)

গোসল ফরজ হওয়ার জন্য শর্ত হলো বীর্য বের হওয়া, যেহেতু এ অবস্হায় অাপনার বীর্য বের হয়নি, যেহেতু অাপনার উপর গোসল ফরজ হয়নি, তাই অাপনি গোসল না করে অজু করে নামায...

একদম ভোর রাতে নয়, ফজরের নামাজ পড়ার মতো সময় হাতে রেখে গোসল করলেই যথেষ্ট।  কিন্তু তা না করলে অর্থাৎ ইচ্ছাকৃত ফজরের নামাজ আদায় না করলে উভয়ই গুনাহগার হবেন। এক ওয়াক্ত নামাজ...

আপনি একজন ভালো যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সরণাপন্ন হোন। কেননা আমার মনে হয় এইটা একটা রোড অথবা শরীরে কোন কিছুর ঘাটতি আছে। সাধারণত কোন সুস্থ্য পুরুষের এই সমস্যা হয় না। 

স্বেচ্ছায় উত্তেজিত অবস্থায় বীর্যপাত ঘটলে ফরজ গোসল আদায় আবশ্যক। রাতের বেলা হস্তমৈথুন করে শুধু ওযু করে ফজর নামাজ আদায় করা যাবে না। এতে নামাজ কবুল হবে না,পাশাপাশি গুনাহগার হবেন। কারণ...

না!! আসলে অনিরাপদ সহবাস করে ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ায় ঐ ইমার্জেন্সি পিলের  পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শরীরের উপর প্রভাব  ফেলে। যার কারণে বমি, বা বমি বমি ভাব আসে। আর মাসিকে অনিয়ম, বা স্বাভাবিক...