স্বপ্ন দোষের ভাব হলে সঙ্গে সঙ্গে ঘুম থেকে উঠে গেলে কিছু না বের হলে কি গোসল ফরজ হবেগোসলের পূর্বে কি নামাজ পড়া যাবে?

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ সমস্যায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগন Parotin 10mg সন্ধ্যায় 1 টা করে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে এটি অ্যালোপ্যথি। মাসে 5/6 বার স্বপ্নদোষ হলে স্বাভাবিক যা শরীরের জন্য উপকারী। মাসে 5/6 বার হলে ঔষধের প্রয়োজন নেই।

স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক॥স্বপ্নদোষের মাধ্যমে শরীরের ক্ষতিকর বজ্য পদার্থ নির্গত হয় যা মানুষের উপকার করে কিন্তু অতিরিক্ত হওয়াটা অস্বাভাবিক তখন আপনাকে ডাক্তারের শরনাপন্ন হতে হবে॥

না গোছল ফরজ হবেনা । গোসলের পর যে তরল বের হয়, এটা বীর্য নয়; এটা মযী বা প্রি-কাম...। বা অন্যকিছু হিসেবে গন্য করা হবে। আর হস্তমৈথুন অবশ্যই পরিত্যাগ করুণ। 

এটা আমারে হয়েছিল,,আপনি একজন অভিঙ্গ হৌমিওপ্যাথিক ডাক্তারের কাছে যান..এবং এবিষয়ে ডাক্তারকে খুলে বলুন,,ইনশাল্লাহ ঠিক হয়ে যাবে...

মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসলে এর আসল চিকিৎসা অপারেশন ৷ অপারেশন করে পুরোপুরি সেরে যাবে ৷ ঔষধ খেলে এটা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব নয় ৷

মিলনের পর বীর্যপাত হোক কিংবা না হোক অবশ্যই গোসল ফরয় হবে। তথ্যসুত্রঃ আত-তাওহীদ ওয়াল ফেকাহ (দাখিল নবম-দশম শ্রেণী)

হ্যা,সপ্নদোষ হলে গোসল ফরয হয়।এক্ষেত্রে আপনাকে গোসল করে পবিত্রতা অর্জন করে নামায আদায় করতে হবে।গোসল না করে শুধু ঐ কাপর ধুয়ে পবিত্রতা অর্জন করা যাবেনা।আর এই অপবিত্র কাপরে নামাযও হবেনা।

স্বপ্নদোষ এর আরবী শব্দ হল এহতেলাম। এর ফলে মানুষ অপবিত্র হয়ে যায়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় করা যাবে না। ফরজ গোসল করে পবিত্রতা অর্জন করেই নামাজ আদায় করা যাবে।...

এটা অনেকে বলে রোগ। আসলে এটা কোন রোগ নয়। মন থেকে খারাপ চিন্তা ভাবনা মুছে ফেললে এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।

স্বেচ্ছায় উত্তেজিত অবস্থায় বীর্যপাত ঘটলে ফরজ গোসল আদায় আবশ্যক। রাতের বেলা হস্তমৈথুন করে শুধু ওযু করে ফজর নামাজ আদায় করা যাবে না। এতে নামাজ কবুল হবে না,পাশাপাশি গুনাহগার হবেন। কারণ...