আমি গত বছর কোন কারণ ছাড়াই রোযা রাখি নাই। আমাকে কি কাফ্ফারা দিতে হবে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

‘নির্দিষ্ট কয়েক দিনের জন্য তোমাদের মধ্যে কেউ পীড়িত হলে বা সফরে থাকলে অন্য সময় এ সংখ্যা পূরণ করে নিতে হবে। এটা (সিয়াম) যাদেরকে অতিশয় কষ্ট দেয় তাদের কর্তব্য এর পরিবর্তে ‘ফিদইয়া’- একজন অভাবগ্রস্তকে খাদ্য দান করা। যদি কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎ কাজ করে, তবে সেটা তার পক্ষে অধিকতর কল্যাণকর। যদি তোমরা উপলব্ধি করতে তবে বুঝতে সিয়াম পালন করাই তোমাদের জন্য অধিকতর কল্যাণপ্রসূ।’ –সূরা বাকারা: ১৮৪

এ আয়াতে বলা হয়েছে কোনো কারনে অসামর্থ হলে শুধু কাযা আদায় করতে হবে। অর্থাৎ যে কয়টি রোজা চাড়া হয়েছেসে কয়টি রোজা রাখতে হবে।

কিন্তু যদি শারীরিক ভাবে অসামর্থ্য হয় তবে ফিদিয়া আদায় করতে হবে। অর্থাৎ অভাবগ্রস্তকে সেই পরিমান খাবার দাম করতে হবে যে পরিমান খাদ্য সে রোজা না রাখার কারণে খেয়েছে।

যদি কেউ ইচ্ছাকৃত রোজা ছেড়ে দেয় তবে তার জন্য কায়া,কাফফারা উভয়ই দিতে হবে।

এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানার জন্য আপনার এলাকার একজন ভালো আলেমের সাথে যোগাযোগ করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

জ্বি। আপনাকে অবশ্যই কাফফারা দিতেই হবে। অন্যথা ফরজ ছেড়ে দেবার জন্য আপনাকে শাস্তি পেতে হবে। কাফফারা স্বরুপ আপনাকে প্রত্যেকটি রোজার জন্য ২টি করে রোজা দিতে হবে। এতে যদি আপনি অপারগ হন তবে ৬০ জন মিসকিনকে খাওয়াতে হবে। এটা অবশ্য একটু বেশী কষ্টসাধ্য।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ