আমার যখন বয়স ১৯.২০ হবে তখন আমি রমজান মাসে তারাবির নামাজ পরাতে যাই মসজিদ ছিল আমার খালা,র বাসার কাছে খালার বাসাতে থেকে নামাজ পরাতাম আমার খলাতো ভাই এর কাজিন এর সাথে তখন আমার দেখা হয় আমি তখন মেয়েদে দিকে তেমন আকৃষ্ট ছিলাম না তারে আমার খুব ভালো লাগলো ও আমাকে প্রায়, ই এসে জিগ্গেস করতো আমি কাওকে ভালোবাসি কি না আমার কেমন পছন্দ এক কথায় ওর চোখে আমি ভালোবাসা দেখতে পাইছি আমার জন্য পরে এক আমি বুকার মত বলে দিলাম আমি একটা মেয়ে কে ভালবাসি তার নাম জুনাকি কিন্তু আমি কাওকে ই ভালোবাসি না মিথ্যে বলছি তার পর ও আমাকে কলম আমি তাকে একটা গল্পের বই দিছিলাম পরতে ফিরত দেওয়ার সময় আমাকে এই বই এর বিতরে একটা গোলাপ গিফ্ট করছে তার আরো অনেক কিছু দিছে আমি ও দিছি হুমম একটা ডায়েরী ও দিছিলাম যাই. হওক তার কিছুদিন পর আমি দেশের বাহিরে এসে পরলাম আসার পর তার সাথে কথা বলার অনেক চেস্টা করছি শুধু একবার কথা বলতে পেরেছি আমার ভালোবাসার কথা জানালাম কিন্তু সে এখন মানা করে দিলো আমাকে নাকি ভালো বাসে না আমি বল্লাম ত আমাকে কেনো গোলাপ গিফ্ট করতে গেলা বলে এমনি. আমি যখন তার কাছে ছিলাম তখন বুজতে পারিনি যে আমি তাকে এতটা ভালোবাসি এখন আমার কি করা উচিৎ ভাবতেছি দেশে গিয়ে তাকে বিয়ে করব তা করা কি ঠিক হবে শুধু একটায় সমস্যা তার পরিবার একটু গরিব তাই আমার পরিবার তা মানতে চাইবে না.... তার নাম হাবিবা মাদ্রাসায় পরে আমি ও মাদ্রাসায় পরতাম