মানুষ সিগারেট কেন খায়?আর এমন কোনো সিগারেট আছে যা খেলে কিছু সমস্যা হবে না,,আর আমি সিগারেট খেয়েছি তা কেউ বুজবেনা,,,,,এমন সিগারেট থাকলে নেম টা বলুন প্লিজ
বেশিরভাগ কিশোর বা যুবক সিগারেট খায় হতাশার কারনে। নিজেকে কষ্ট দিয়ে তারা আনন্দ পেতে চায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যারা নিয়মিত সিগারেট খায় , তাদের জীবনে একটা খারাপ অতীত থাকে। অতীতের কষ্ট বাষ্প করে দিতে সিগারেটে টান ধরায়। আদৌ কি কষ্ট লাঘব হয় ? সম্ভবত না। আবার এক ধরনের মানুষ সিগারেট খায় শখের বশে ! তাদের ধারনা সিগারেট না খেলে স্মার্ট হওয়া যায় না। যাই হোক , যারা সিগারেট খায় তারা এক সময় আফসোস করে।
মানুষ সিগারেট কেন খায়? এর উত্তরে বলবো ,সিগারেটের মধ্যো নিকোটিন থাকায় মানুষ সিগারেটের প্রতি আসক্ত হয়।
আপনার ২য় প্রশ্নঃ এমন কোনো সিগারেট আছে যা খেলে কিছু সমস্যা হবে না,,আর আমি সিগারেট খেয়েছি তা কেউ বুজবেনা। উত্তরে বলবো , হ্যা ভাইয়া আছে , ন তুন এক সিগারেট আবিষ্কার হয়েছে ইলেক্ট্রনিক সিগারেট এই ই-সিগারেট হল বিশেষ একধরনের ডিভাইস, যার মাধ্যমে ধূমপায়ী ব্যক্তি ধূমপানের অনুভূতি পেয়ে থাকেন, তবে সাধারন সিগারেটের সাথে এর পার্থক্য হল, সাধারন সিগারেটে তামাকে নিকোটিন এর পাশাপাশি অন্যান্য অনেক ক্ষতিকর উপাদান থাকে যা শরীরের অনেক ক্ষতি করে, কিন্তু ই-সিগারেট প্রস্ততকারীদের দাবী অনুযায়ী এতে শুধু নিকোটিন স্বল্প পরিমানে থাকে যা শুধু ধুমপায়ীদের মধ্যে সিগারেটের অনুভূতি তৈরী করতে সাহায্য করে কিন্তু শরীরের তেমন কোন ক্ষতি করেনা। যদিও এ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের যথেষ্ট সন্দেহ আছে, অনেকে একে Slow Poison
বলেও উল্লেখ করেছেন। ই-সিগারেটে কয়েকটি চেম্বার থাকে, এর মধ্যে মুখের কাছের চেম্বার টিতে থাকে নিকোটিন সমৃদ্ধ দ্রবণ যাকে প্রপিলিন গ্লাইকল ৪০০ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এর অন্য নাম ই-লিকুইড বা ই-দ্রবণ। এই চেম্বার কে কার্টিজ ও বলা হয়। মাঝের চেম্বারে থাকে ব্যাটারি ও সার্কিট, এর পাশের চেম্বারে থাকে এটমাইযার (Atomizer)) যেখানে একটি ছোট Heating Coil থাকে, যাকে ব্যাটারির সাহায্যে উত্তপ্ত করা হয় যার মাধ্যমে কার্টিজে থাকা দ্রবণ পুড়ে নিকোটিনের ধোয়াঁ সৃষ্টি করে। একারনেই সিগারেটের অনুভুতি পাওয়া যায়।