সত্যিকারের ভালোবাসায় কোনো চাওয়া পাওয়া থাকেনা। যদি থাকে, তাহলে একে অপরকে আপন করে পেতে চাবে। মেয়েটি যদি ছেলেটিকে সত্যি ভালোবাসে। তাহলে সে ছেলেটিকে আপন করে চাবে। সে চাবে , ছেলেটি শুধু তাকেই ভালোবাসুক, তার সাথেই সবসময় কথা বলুকক, তার আশে পাশে থাকুক, তার একটু খোজ খবর নিক। এর বেশী কিছু না।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
কেউ যদি তার জৈবিক চাহিদা নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে শতভাগ নিশ্চিত থাকেন তবে কোন সমস্যা নেই ইসলামের দৃষ্টিতে। পাশাপাশি জৈবিক চাহিদার তাড়নায় কারো কোন ক্ষতি বা অবৈধ শারীরিক সম্পর্কে না জড়ানোর ব্যাপারেও...
তাহলে সেই ছেলে অথবা মেয়ের করণীয় হবে অপরজনকে ভূলে যাওয়া।সত্যিকারের ভলোবাসা কখনো কেউ কাউকে ছেরে যেতে পারে না। আর মিথ্যা ভালোবাসা বয়ে বেরানোর কোনো মানে নেয়।এর ফলে নিজেকে কষ্ট দেওয়া...
যদি কোন নারী, পুরুষ বিয়ের আগেই যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয় তাহলে তারা জেনাকারি হবে এতে তারা জেনাকারির শাস্তি পাবেন। আর জেনাকারির জন্যে জাহান্নামের আগুন ফরজ হয়ে যায়। এরপর তারা বিয়ে...
মোটেও না সত্যিকারের ভালোবাসা হলো সুনার হরিন যা সবাই পায়না তাই সত্যিকারের ভালোবাসাকে মুল্য দেওয়া শ্রেয় যে সত্যি সত্যি আপনাকে ভালোবাসে তাকে কখনো ধোকা দেওয়ার চেষ্টা করবেন না নয়তো ফিউচার...
কেহ যদি সত্যিকারে কাউকে ভালোবেসে থাকে, কখনো সে ভালোবাসার মানুষকে ভুলতেে পারবে না।কারন,সত্যিকারের ভালোবাসা কখনো ভুলা যায় না।যদি ও তাকে জীবন সঙ্গী হিসেবে না পান,তবু ও সে ভুলতে পারবেন না।
আসলে আজকাল প্রেমের নামে যে অনৈক কাজে লিপ্ত হয়। এই কারনেই হয়তোবা মেয়ের পরিবার অনেক সময় রাজি হয়না। আবার কেউ কেউ সমাজের কথা ও মাথায় রেখে রাজি হয়না।। সেটাই আমার...