শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
AbdulHalim

Call

নামাযের ওয়াজিব ১৪টি ০১. সূরা ফাতিহা পড়া । ০২. ফরয নামাযে প্রথম দুই রাকআতে এবং ওয়াজিব , সুন্নাত ও নফল নামাযে সব রাকআতে সূরা ফাতিহার পর কিরাত পাঠ করা । মানে কোরআন শরীফের কোন সূরা বা তিনটি আয়াত পাঠ করা । ০৩. তারতীব অনুযায়ী নামায আদায় করা । অর্থ্যাত্, আগেরটা আগে করা এবং পরেরটা পরে করা । যেমন আগে রুকু করা পরে সেজদা করা । ০৪. ক্রমাগত নামায আদায় করা । অমনোযোগিতা বা ভুলবশত: নামাযের এক অঙ্গ আদায় করার পর আরেক অঙ্গ আদায় করতে তিন তাসবীহ পড়া যায় এমন পরিমাণ সময় বিলম্ব না করা । যেমন সূরা/কিরাত শেষ হয়ে যাবার তিন তাসবীহ পড়া যায় এমন পরিমাণ সময় দাড়িয়ে না থেকে রুকুতে যাওয়া । ০৫. ইমামে সাহেবের জন্য যোহর ও আসর নামাযে আস্তে কিরাত পড়া এবং মাগরিব ও এশার প্রথম দুই রাকআতে এবং ফযরে স্বশব্দে কিরাত পড়া । তারাবীহ ও বিতর নামায জামায়াতে আদায় করলে ও জুমা ও ঈদের নামাযের জন্য এ মাসায়েল প্রযোজ্য । ০৬. কিরাতে সেজদার আয়াত পাঠ করলে সেজদা করা । ০৭. রুকু ও সেজদায় তিনবার রুকু ও সেজদার তাসবীহ পাঠ করা যায় এমন পরিমাণ সময় বিলম্ব করা । ০৮. কওমা করা । মানে রুকু থেকে ওঠে সোজা হয়ে দাড়ানো । সোজা হয়ে না দাড়িয়েই সেজদায় না যাওয়া । ০৯. জলসা করা । প্রথম সেজদা থেকে ওঠে ভালভাবে বসে ২য় সেজদা দেয়া । ঠিকমত না বসে ২য় সেজদায় না যাওয়া । ১০. তিন বা চার রাকআত বিশিষ্ট নামাযে প্রথম দুই রাকআত পর বৈঠক করা । ১১. উভয় বৈঠকে আত্তাহিয়াতু অর্থ্যাত্ তাশাহ্হুদ পাঠ করা । ১২. সালাম ফিরানো । ১৩. বিতর নামাযে ৩য় রাকআতে কিরাতের পর দুয়া কূনত পড়া । ১৪. দুই ঈদের নামাযে অতিরিক্ত ছয় তাকবীর দেয়া ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ