দেবে
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ওজন বাড়াতে সময় লাগে । হোমিওপ্যাথিতে এর ভালো চিকিৎসা আছে । য়োগায়োগ করুন হোমিওপ্যাথি বিডি.কম এর সাথে ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

-> ক্ষুধা লাগলেই খাবার খানঃ সহজে বহন করা যায় এমন খাবার সাথে রাখুন বাড়ির বাইরে থাকলে। সারা দিনের জন্য যখন কর্মপরিকল্পনা করবেন তখন কি ধরনের স্ন্যাক্স আপনি সাথে নিবেন তাও ঠিক করে রাখুন। কখনই এমন অবস্থা যেন না হয় যে, আপনি ক্ষুধার্ত কিন্তু আপনার সাথে খাবার নেই। Quick Snacks হিসেবে সাথে রাখতে পারেন যেকান মৌসুমি ফল, প্যাকেটজাত পনির ও ক্রাকার/ যেকোন ধরনের বাদাম ইত্যাদি। ৩-৪ ঘন্টা পর পর আপনাকে খাবার খেতে হবে, যদি ক্ষুধা নাও লাগে তবুও অল্প কিছু খেতে চেষ্টা করুন। -> সকালের নাস্তা কখনই বাদ দিবেন নাঃ সারা দিনের খাবারে মধ্যে সকালের নাস্তা খুবই গুরুত্ব পূর্ণ, তা ওজন কমানো বা বাড়ানো যাই হোক না কেন! যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য এটি একটি ভাল সুযোগ ক্যালরি গ্রহনের। যদি সকালের নাস্তা বাদ দেন তবে প্রায় ৪০০ ক্যালরি গ্রহন থেকে বঞ্চিত হতে হয়!যদি প্রতিদিন সকালের নাস্তায় ৪০০-৫০০ ক্যালরি গ্রহন করা যায় তবে মাস শেষে প্রায় ৩ পাউন্ড ওজন বাড়াতে সক্ষম হবেন। -> ছুটির দিনে আপনার খাবার সময়সুচি যেন ওলট পালট না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। -> আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে উচ্চ- ক্যালোরির জাঙ্ক ফুড অথবা কেবল পুষ্টিকর খাদ্য খেলেই হবেনা। আপনাকে এমন খাদ্য বেছে নিতে হবে যাতে পুষ্টির ও শক্তি অভয়ই আছে পরিমাণ মত। এখন আমারা আপনাকে কয়েকটি খাদ্যের তালিকা জানাবো যা খেলে আপনি সু- স্বাস্থ্যের জন্য পাবেন সঠিক পরিমাণ পুষ্টি। ১। চিনাবাদামের মাখনঃ সকালের নাস্তায় রুটিতে হালকা করে চিনাবাদামের মাখন মেখে খেতে পারেন। এটি আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণ শক্তি দিবে প্রায় ১৯২ ক্যালরি! ২। একটা গোটা ডিমঃ এটি প্রোটিন ও তিন রকমের ভিটামিনে পরিপূর্ণ। এতে আছে ভিটামিন A, D, E এবং প্রচুর পরিমাণ কলেস্টেরল। ৩। বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবারঃ সকালের নাস্তা হিসেবে বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবার আপনার নাস্তার তালিকায় রাখুন। এতে আপনি পাবেন প্রায় ৫০০ ক্যালরি। এছাড়া এটি এমন একটি খাবার যা আপনার সকালের নাস্তাকে সু- স্বাদু করে তুলবে। ৪। মাখনঃ মাখন আপনাকে দীর্ঘ মেয়াদী ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। তবে মাখন খেতে হবে পরিমাণ মত। কারন প্রচুর পরিমাণ মাখন আবার আপনার হার্টে সমস্যা করতে পারে। ৫। বন রুটিঃ বন রুটিতে থাকছে অতিরিক্ত ক্যালরি এবং প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। ৬। ভুট্টা রুটিঃ ভুট্টার রুটি খেতে পারেন সকালে বা বিকেলে। ভুট্টাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। আপনি সুপের সাথে ভুট্টার রুটি খেতে পারেন। ৭। পনিরঃ এক চামচ পনিরে থাকে ৬৯ ক্যালরি শক্তি। পনির তৈরি করা হয় দুধ থেকে তাই এতে থাকে প্রচুর প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, চর্বি ও কলেস্টেরল। ৮। ফলের রসঃ ফলের রস হচ্ছে ওজন বাড়ানোর স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর পথ। ১০০% ফলের রস আপনার শরীরে দেবে প্রচুর পরিমাণ চিনি ও পুষ্টি। ৯। পাস্তা ও নুডুলসঃ পাস্তা ও নুডুলস খাদ্যশস্য ও শর্করার একটি ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাদ্য যোগান তাই এটি একটি সুস্থ এবং উচ্চ ক্যালোরি খাবার হিসাবে পরিচিত। আপনি প্রতিদিন পরিমাণ মত পাস্তা অথবা নুডুলস খেতে পারেন। ১০। চিংড়িঃ চিংড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিকর ও প্রয়োজনীয় এসিড যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। ১১। গমের পাউরুটিঃ গমের পাউরুটি খেয়ে আপনি পেতে পারেন ৬৯ ক্যালোরি শক্তি। এর ফলে আপনার ওজন বৃদ্ধি হবে। ১২। শুকনো ফলঃ আপনি দ্রুত ক্যালোরি পেতে পারেন শুকনো ফল খেয়ে। শুকনো ফলে পাকা ফলের মতই প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি থাকে। ১৩। যবের রুটিঃ যবের রুটিও হতে পারে আপনার সকালের নাস্তার জন্য উপযুক্ত। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ও পুষ্টি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ