গরমের দিনে বাতাস জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকায় শরীর ঘাম সহজে বাষ্পীভূত হতে পারেনা। আর বাতাসে জলীয়বাষ্প বেশি থাকায় শরীরের ঘামের বাষ্পীভূত পানিকণা দেহের নিকটে অবস্থান করে বলে বাষ্পীভবনের হার আরো কমে যায় এবং আরো বেশি অস্বস্থি লাগে। ফ্যানের বাতাস শরীরের নিকটে থাকা এই বাষ্পকণাগুলোকে সরিয়ে দেয়। ফলে বাষ্পায়নের হার দ্রুত হয়। ঘাম যত দ্রুত বাষ্পীভূত হয় ততই দ্রুত সেটা শরীর থেকে সুপ্ততাপ গ্রহন করে। ফলে শরীর ঠান্ডা হয়।