শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sanjoyrand1

Call

অল্প মাত্রার তেজস্ক্রিয়তা আমাদের কোন ক্ষতি করে না। কারণ আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে। এছাড়া আমাদের শরীরের কোন কোষ আঘাতপ্রাপ্ত হলে অনেক ক্ষেত্রেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সুস্থ হয়ে উঠে, কোষের মৃত্যু হলে আবার বায়োলোজিক্যাল প্রসেসে নতুন কোষের সৃষ্টি হচ্ছে। কত মাত্রা থেকে তেজস্ক্রিয়তা মানুষের জন্য ক্ষতিকর তা একদম সুনির্দিষ্ট করে বলা যায় না। কারণ তা একেকজনের জন্য একেক রকম হতে পারে। মানুষের উপর তেজস্ক্রিয়তার প্রভাব ও মাত্রা তিনটি পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে: তেজস্ক্রিয়তা এলাকায় অবস্থানকালীন সময়, তেজস্ক্রিয়তার উৎস থেকে দুরত্ব এবং প্রতিরোধক ব্যবস্থা। এখনও পর্যন্ত কোনো নিরাপদ-মাত্রা আবিস্কৃত বা স্বীকৃত হয়নি, কারণ বিভিন্ন ব্যক্তির সহন-মাত্রা বিভিন্নরকম। তবে সাধারণভাবে কোনো মানুষের একবারে ১ (এক) মিলি-সিভার্ট-এর বেশি রেডিয়েশন গ্রহণ নয় বলেই মনে করা হয়।। স্বাভাবিকভাবে একবার X-ray-তে যে পরিমাণ তেজস্ক্রিয়তা নির্গত হয় তার পরিমাণ ২০ মাইক্রো-সিয়েভার্ট। সাধারণভাবে বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন থেরাপীতে তেজস্ক্রিয়তার যে মাত্রা ব্যবহার করা হয়, তা প্রাকৃতিক তেজস্ক্রিয়তার তুলনায় অনেক বেশি। একবার এক্স-রে করালে একটা মানুষ যে পরিমাণ তেজস্ক্রিয়তার সংস্পর্শে আসে, তা প্রায় ১০ দিনের প্রাকৃতিক তেজস্ক্রিয়তার সমান, যার কার্যকর মাত্রা প্রায় ০.১ মিলি সিভার্ট। কিডনি ও মূত্রাশয় পরীক্ষার জন্য আইভিপি বা ইন্ট্র্রাভেনাস পাইলোগ্রাম পরীক্ষায় ব্যবহূত তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ এক বছরের প্রাকৃতিক তেজস্ক্রিয়তার সমান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
mdmahin01

Call

১) এই রশ্মি জীবদেহে মারাত্নক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। (২) উচ্চ মাত্রার তেজষ্ক্রিয় বিকিরন মানবদেহে নানা রকম ক্যান্সারের জন্ম দিতে পারে। (৩) দীর্ঘদিন মাত্রাতিরিক্ত তেজষ্ক্রিয় বিকিরণের সংস্পর্শে থাকলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়, মানসিক বিকার এমন কি বিকলাঙ্গতাও দেখা দিতে পারে। (৪) এর ক্ষতিকর প্রভাব বংশ পরস্পরায়ও পরিলক্ষিত হয়। (৫) তেজষ্ক্রিয় বর্জ্য পদার্থ মানব সভ্যতার জন্য হুমকি স্বরূপ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ