শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

যখন আপনার শরীরে সংক্রমণ হয়, রক্তপরীক্ষার দ্বারা রক্তকোষের সংখ্যা এবং সংক্রমণের অন্যান্য কারণ প্রকাশ পায়। এছাড়াও, প্রস্রাব ও মলের নমুনা সংগ্রহ করে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের নিচে প্যারাসাইটের পরীক্ষা করা হয়। ইমেজিং পদ্ধতিতে দেখা হয় শরীরের ভিতরে কোনো অঙ্গে বা টিসুতে হানি পৌঁছেছে কিনা। এর অন্তর্গত হল এক্স-রেস, সিটি স্ক্যানস, আল্ট্রাসাউন্ডস এবং এমআরআই। গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল এলাকা পরীক্ষার জন্য এন্ডোস্কোপি বা কোলোনোস্কোপি করা হয়। সংক্রমণের প্রাথমিক চিকিৎসা হল ওষুধ। এগুলো হল: বিশেষ অ্যান্টিমাইক্রোবায়ালস দেওয়া হয় প্যারাসাইট শেষ করতে।ওষুধ দেওয়া হয় কোন জীবের কারণে সংক্রমণ হয়েছে সেটা দেখে। যদি প্রচন্ড দূর্বলতা এবং সাথে তরল পদার্থ বেরিয়ে যায় তাহলে তরল পদার্থ পূনরায় সরবরাহ করা হয়। সংক্রামিত ব্যাক্তিকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে থাকতে বলা হয় ও ভালভাবে রান্না করা খাবার যা পরিষ্কার পরিবেশে তৈরি করা হয়েছে তা খেতে বলা হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ