শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ক্লেবসিয়েলা নির্ধারণ করতে গেলে প্রধানত রক্ত, থুতু অথবা প্রস্রাবের মতো নমুনার পরীক্ষা করতে হয়। ইমেজিং পরীক্ষা যেমন এক্স-রে বা পিইটি (পোজিট্রন এমিশন টোমোগ্রাফি) স্ক্যান হয়তো ব্যবহার করা হতে পারে ফুসফুসে সংক্রমণের ক্ষেত্রে, বিশেষত, সামাজিকভাবে-লব্ধ নিমোনিয়ার ক্ষেত্রে। যেহেতু এই ব্যাক্টেরিয়াল অণুজীব কিছু অ্যান্টিবায়োটিক্সের প্রতিরোধী, তাই চিকিৎসা করা কঠিন হতে পারে। সংবেদনশীলতা দেখার জন্য করা অন্যান্য় অতিরিক্ত পরীক্ষার উপর নির্ভর করে যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা দেওয়া হবে। এটা সবসময় বলা হয় যে প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী আন্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ার মেয়াদ যেন পুরো করা হয় আর মাঝপথে যাতে বন্ধ না করে দেওয়া হয়। যেমনভাবে বলা হয়েছে, সেভাবে অ্যান্টিবায়োটিক নিলে সর্বোচ্চ উপকারিতা পাওয়া যায়। যদি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে ক্লেবেসিয়েলা সংক্রমণ খুবই মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। ওষুধ প্রতিরোধক এড়িয়ে চলা উচিত যাতে এই সংক্রমণ হওয়ার পরিস্থিতি না জন্মায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ