আসলে যখন একটি পুরুষ স্ত্রী যোনির মধ্যে বা এর কাছে বীর্য নির্গত (যৌনসুখের চরমে পৌঁছায়) করে, তখন তার শুক্রাণু তার পুরুষাঙ্গ থেকে বের হয় এবং নারীর গর্ভ ও নালীর মধ্যে গিয়ে পড়তে পারে। নারীর গর্ভধারণক্ষম সময় চলতে থাকলে শুক্রাণু নারীর ডিম্বাণুর সঙ্গে গিয়ে মিলিত হয়। শুক্রাণু যদি ডিম্বাণুকে নিশিক্ত করে, তবে এটি নারীর গর্ভের আস্তরণের মধ্যে গিয়ে নিজেকে স্থপিত করে। এটাই হচ্ছে গর্ভধারণ। 

পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতিতে শুক্রাণুকে স্ত্রীযোনির বাইরে রেখে, বা নারীদের দেহ থেকে ডিম্বাণু নিসৃত করা রোধ করে, বা শুক্রাণুকে ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হতে না দিয়ে গর্ভধারণ করা রোধ করা যেতে পারে যা

  • কনডম।
  • ইনজেকশন।
  • পিল।
  • ইমপ্ল্যান্ট পদ্ধতিতে।
  • আই ইউ ইউ ডি পদ্ধতিতে।
  • চরম মুহুর্তে  পেনিস  স্ত্রী যৌনাঙ্গ  বের করে আনা।
উক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করে জন্মনিরোধ করা যায়।
ধন্যবাদ 

শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে