MohammadAli00873

MohammadAli00873

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

MohammadAli00873

  • Not Specified | |

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 30.02k বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 30.02k বার
21 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 19.06k বার
11 টি উত্তর দেখা হয়েছে 10.96k বার
0 টি ব্লগ | 1 টি মন্তব্য | 1 টি প্রিয়

Blogs

Recent Q&A

আমি যদি পশ্চিম দিকে পা রেখে ঘুমাই তাহলে কি আমার কোনো পাপ হবে।আর এ সর্ম্পকে হাদিস কি বলে?

0 likes | 3005 views

মুসলমানদের সুন্নতে খাতনা নিয়ে একজন বেশকিছু কথা বলেছে।যেগুলোর যুক্তি খন্ডন করতে পারিনি যদিও আমি মুসলিম। কপি করে দিচ্ছি একটু হেল্প করবেন?

খতনা নিষিদ্ধ করতে হবে, কারণ খতনার কোনো প্রয়োজনই নেই। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে পড়ুন নিচের এই প্রবন্ধটি-

কেনো খতনা করাতে হবে, প্রয়োজনটা কী ?

আমরা মোটামুটি সবাই সেই লেজ কাটা শেয়ালের গল্পটা জানি, যে অন্যদের লেজ কাটতে গিয়ে বৃদ্ধ শেয়ালের যুক্তির কাছে পরাজিত হয়ে জঙ্গল ছেড়ে পালিয়েছিলো। কিন্তু গল্পটা এখানেই শেষ নয়, ঐ জঙ্গল থেকে পালিয়ে সে অন্য জঙ্গলে গিয়েছিলো এবং কিছু শেয়ালের লেজ কাটতে সক্ষম হয়েছিলো। ১০ জন অসৎ, মিথ্যাবাদী, অসাধু চোর বাটপারদের
মধ্যে আপনি একা যদি পড়েন, তাহলে আপনার সততাই হবে আপনার বিড়ম্বনার কারণ এবং তাদের অনবরত টিটকারির কারণে এক সময় আপনার মনে হবে, না ওরাই ঠিক; এজন্যই বলা হয়, দশচক্রে ভগবান ভূত। বাংলাদেশের এমন কোনো হিন্দু ছেলে নেই, যাকে, খতনা না করা নিয়ে মুসলমানদের টিটকারির শিকার হতে হয় নি। এই শুনতে শুনতে একসময় আমারও
মনে হয়েছিলো, খতনা করাই বোধ হয় ঠিক। কারণ, হিন্দু ডাক্তাররা পর্যন্ত পত্রিকায় আর্টিকেল লিখতো বা এখনও লিখে খতনা করার উপকারিতা সম্পর্কে। তারা নিজেরা খতনা করিয়েছে কি না, তা কিন্তু লিখে না। কিন্তু আর্টিকেলে খতনার উপকারিতা নিয়ে এই কারণে লিখে যে, তাহলে তার লেখাটি পত্রিকার মুসলমান সম্পাদক খুশি হয়ে ছাপবে, আর পত্রিকায় নাম
উঠা নামেই একটা সম্মানের ব্যাপার। কিন্তু হিন্দু সমাজ ও জাতির এমনই দুর্ভাগ্য যে,
প্রশ্নের মুখে কোণঠাসা হওয়া হিন্দু ছেলে মেয়েদের মুখে মুসলমানদের প্রশ্নের যোগ্য ও যুতসই জবাব তুলে দেওয়ার মতো কোনো লোক হিন্দু সমাজে জন্ম নেয় নি। তাই সকল প্রশ্নে হিন্দুদের একটাই জবাব, "জানি না, বাপ দাদারা করে আসছে, তাই আমরাও করছি।"
এই কারণেই হিন্দু ছেলেরা, খতনা প্রসঙ্গে, কখনো মুসলমানদের মুখের উপর বলতে পারে নি
যে, "তুই ঠিক না, আমিই ঠিক। কারণ, আমি প্রকৃত আর তুই বিকৃত।"

কোনো সম্প্রদায়ের এক নবী যদি কোনো কারণে তার হাতের একটা আঙ্গুল কেটে ফেলতে বাধ্য হয়, আর তার অনুসারীরা সেই সিস্টেম অনুসরণ করে নিজেদের হাতের একটা করে আঙ্গুল কেটে ফেলে, তাহলে আঙ্গুল কাটারা ঠিক ? না, প্রকৃতি আমাকে যেভাবে সৃষ্টি
করেছে, সেটাই ঠিক ? প্রকৃতির প্রতিটি প্রাণীকে বিশ্ব বিধাতা একদম সঠিক আকৃতি ও ধরণে সৃষ্টি করেছে, এভাবেই তারা প্রকৃতিতে টিকে থাকার জন্য বেস্ট। পৃথিবীর প্রতিটি প্রাণীর লিঙ্গ, তাদের চমড়ার মধ্যে গুটানো থাকে। এই চমড়া ই লিঙ্গের সুরক্ষার কাজ করে। একমাত্র পুরুষ মানুষের লিঙ্গ ই পুরোটা দেহের বাইরে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকে, কিন্তু লিঙ্গমনি, যেটার ঘর্ষণে পুরুষ যৌন সুখ লাভ করে, প্রাকৃতিক উপায়েই সেটা চামড়া দ্বারা আবৃত থাকে তার সেনসিভিটি বা
স্পর্শকাতরতা রক্ষার করার জন্য ও আর্দ্র রাখার জন্য। কিন্তু খতনার নামে যখন সেই চামড়া কেটে ফেলা হয়, তখন বছরের পর বছর সেটা উন্মুক্ত থাকার ফলে এবং কাপড়ের সাথে অনবরত ঘর্ষণের ফলে লিঙ্গমনির সেনসিভিটি নষ্ট হয়, এর ফলে খতনা করা ব্যক্তি যৌনসঙ্গমের সময় কখনোই ১০০% সুখ পেতে পারে না এবং লিঙ্গমনির সেনসিটিভিটির মাধ্যমে স্ত্রী যোনীর ভেতরেও সেনসিভিটি প্রবেশ করিয়ে নারীদের যে সুখ দেওয়া যায়,
সেটাও একজন খতনা করা ব্যক্তি ১০০% দিতে পারে না। এর ফলে নারী পুরুষ দুজনেই চরম যৌনসুখ থেকে বঞ্চিত হয়। কারণ, স্ত্রী যোনির ভেতরে একটি খতনা করা পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ কিছুটা অনুভূতি হীন নকল পুরুষাঙ্গ ডিলডো বা স্পর্শকাতরতা বিহীন আঙ্গুল চালানোর মতোন।

খতনার উপকারিতা সম্পর্কে যেসব মিথ্যা বাজারে প্রচলিত, এবার সেগুলোর দিকে নজর দেওয়া যাক। খতনা না করলে নাকি যৌন রোগের সংক্রমন ঘটে। পৃথিবীর কোন পুরুষ, যৌন সংগমের পর যৌনাঙ্গ না ধুয়ে ঐ অবস্থায় থাকে এবং তারপর আবার যৌন সঙ্গমে মিলিত হয় ?

খতনা না করালে নাকি চামড়ার নিচে এক ধরণের ময়লা জমে; এখন বলুন, পৃথিবীর কোন ছেলে নিজের লিঙ্গের প্রতি এতটা উদাসীন, যে সে ঐ ময়লা পরিষ্কার করে না বা করবে না ? আর কিশোর বয়সের পর এই ময়লা জমার কি কোনো কারণ আছে ? বিষয়টা বুঝে নেন।

খতনা না করালে নাকি এইডসের ব্যাপক বিস্তার ঘটে।

একমাত্র বহুগামী মুসলমানদের মাথায় এই ধরণের যুক্তি আসা সম্ভব। কারণ, মুসলমানরা তো বহুগামী, ওদের বাড়িতে থাকে ৩/৪টা স্ত্রী। এরপরেও আবাসিক হোটেলে বা পতিতালয়ে মাঝে মাঝে না গেলে বা কোথাও সুযোগ পেলে, কোপ না মেরে থাকতে পারে না। তাই মুসলমানদেরই এইডস হওয়ার ভয়। হিন্দু ও বৌদ্ধরা খতনা করে না। তাই ভারত ও
চীনে কত এইডস রোগী আর আফ্রিকার মুসলিম দেশগুলোতে কত এইডস রোগী, তার
পরিসংখ্যানটা একটু জেনে নিয়েন। আফ্রিকার দেশগুলোতে তো আর হিন্দু বৌদ্ধ
নেই, সবাই কাটা মুসলমান। তাহলে ওখানে এত এইডস রোগী এলো কোথা থেকে ? ওই সব
দেশে এইডসের অবস্থা এতটাই ভয়াবহ যে, ঔষধ আবিষ্কার না হলে, আগামী ৫০ বছরের মধ্যে
আফ্রিকার মুসলিম দেশগুলো জনসংখ্যা শুন্য হয়ে পড়বে।

খতনার পক্ষের আরেকটি ভুয়া সুড়সুড়ি হলো, খতনা করালে নাকি যৌনসঙ্গমের সময় বেশি টাইম পাওয়া যায়। এটা সত্য হলে তো বাংলাদেশের বাজারে, শীঘ্র পতন রোধ করতে বা টাইম বৃদ্ধির কোর্সের এত রমরমা ব্যবসা থাকতো না। কারণ, বাংলাদেশের তো ৯০% ই কাটা মুসলমান। তারা তো কেটেছেই, তাদের আবার টাইম বৃদ্ধির দরকার কী ? আসলে ইসলামের মিথ্যাচারের জবাব দেওয়ার মতো কোনো মিডিয়া বা পরিবেশ তো বাংলাদেশে নেই, তাই এরা এসব বালছাল বলে বার বার পার পেয়ে যায়।

আসল ব্যাপার হলো, সেক্সের সময়, যৌন শক্তি এবং স্থায়িত্ব নির্ভর করে কোনো ব্যক্তির শারীরিক গঠন, তার স্ট্যামিনা এবং কতটা নিরাপদে ও নিশ্চিন্তে এবং ফুর্তি নিয়ে যৌনসঙ্গম করছে, তার উপর। এখানে কার কাটা আছে,আর কার কাটা নেই, সেটা কোনো ব্যাপার নয়। প্রাপ্ত বয়স্ক অনেকেই জানেন যে,যৌন সঙ্গমের সময় কনডম ব্যবহার করলেই বেশ কিছু সময় বেশি পাওয়া যায়। কনডম ব্যবহার করে অনেক সংক্রামক যৌন রোগ থেকেও রক্ষা পাওয়া যায়। তাহলে খতনা করানোর পক্ষে যেসব যুক্তি দেখানো হয়, দেখা যাচ্ছে, এক কনডম ব্যবহারের ফলেই তো সেগুলো কভার করে যাচ্ছে, তাহলে খতনা করার প্রয়োজনটা কী ? মোট কথা খতনার কোনো উপকারিতা নেই, কিন্তু খতনা করার ফলে কী কী ক্ষতি হতে পারে, এবার সেটা দেখা যাক।লিঙ্গমনির সঙ্গে লিঙ্গ অগ্রের চামড়া জন্মের পর থেকেই যুক্ত থাকে এবং ১০/১২ বছর বয়সে সেটা প্রাকৃতিক ভাবেই আলাদা হয়ে যায়। কিন্তু ম্যাক্সিম্যাম বাচ্চার খতনা করানো হয় ৫ থেকে ৮/৯ বছরের মধ্যে। এই সময় খতনা করাতে গিয়ে অনেক সময়ই চামড়ার সাথে সাথে লিঙ্গমনির কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এই ক্ষতি নিয়েই একজন মানুষকে সারাজীবন চলতে হয়। আমার এক মুসলিম ক্লাসমেট ঠিক মতো কথা বলতে পারতো না, জোরে কথা বলতে গেলেই তার কথা আটকে যেতো। এর কারণ জিজ্ঞেস করলে সে বলেছিলো, "৪ বছর বয়সে তার খতনা করানো হয়, ঐ সময় লিঙ্গের চামড়া কাটতে গিয়ে লিঙ্গমনিতে আঘাত লাগে এবং সে অজ্ঞান হয়ে যায়। ” দেহের মধ্যে সবচেয়ে সেনসিটিভ অঙ্গ হচ্ছে লিঙ্গমনি, সেখানে কোনো প্রকারের আঘাত লাগলে সেটা সাংঘাতিকভাবে আঘাত করে ব্রেইনে এবং ব্রেইন কোনো না কোনো ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, আমার ঐ ক্লাসমেটেরও ব্রেইন ঐ ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো। পরে ডাক্তারের কাছে গিয়ে তারা এই বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জানতে পারে। তাছাড়া খতনা করা লিঙ্গও দেখতে চামড়া ছিলা মুরগীর মতো বিশ্রী, এটা এক মুসলিম মেয়ের মত। এছাড়াও এমন কোনো শিশু নেই যে, সে স্বেচ্ছায় খতনা করাতে চায়, সব সময়ই তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে তাকে খতনা করানো হয়। আমার আরও এক মুসলিম ক্লাসমেট, তার খতনা করানোর দিনের কথা বলতে গিয়ে বলেছিলো, যেদিন খতনা করানো হবে, সেদিন সে কাঁদতে কাঁদতে তার বাপের কাছে গিয়ে অভিযোগের সুরে বলেছিলো, "আব্বা, ওরা নাকি আমার নুনু কেটে নিবে ? আমি কাটতে দিমু না, এই অবস্থা সকল বাচ্চারই। ভালো কি মন্দ, তা বুঝে উঠার আগেই কারো কোনো অঙ্গের ক্ষতি করা নিশ্চিতভাবেই মানবাধিকারের লংঘন। শেষে একটা কথা মনে রাখবেন, প্রকৃতি যেভাবে আপনাকে সৃষ্টি করেছে, সেটাই ঠিক। আপনার খতনা করা নেই, এজন্যই আপনি প্রকৃত। আর যাদের খতনা করা হয়েছে তারা বিকৃত। প্রকৃতির সৃষ্টিকে তারা কেটে কুটে তার স্বাভাবিকত্বকে নষ্ট করেছে।


প্রথম ফাঁদে পড়ে খতনা করতে বাধ্য হয়েছিলো নবী ইব্রাহিম, তার পর করানো হয় ইব্রাহিমের পুত্র ইসমাইলকে, এরপর থেকে মুসার অনুসারী ইহুদি এবং যিশুর অনুসারী খ্রিষ্টানরা ধর্মের নামে ধারাবাহিকভাবে খতনা করে আসছে। এই প্রত্যেকটা ধর্ম ভুয়া এই কারণে যে, সৃষ্টিকর্তা তাদের এই প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিয়ে এখনও খতনাসহ কোনো মানব সন্তানকে পৃথিবীতে পাঠায় নি। যদি তাদের ধর্ম সত্য হতো, তাহলে সৃষ্টিকর্তা বিধাতা খতনাসহ মানব সন্তানের জন্ম পৃথিবীতে দিতো। এখনও খতনা বিহীন মানব সন্তানের জন্ম, এটাই প্রমাণ করে যে, আদি সনাতন মানব হিন্দু ধর্মই পৃথিবীর একমাত্র ধর্ম এবং এটাই চিরন্তন ও শ্বাশত। আর সকল, মানব সৃষ্ট ধর্ম ব্যক্তিগত, ও ভুয়া। সুতরাং খতনা না করা নিয়ে আর কোনো হীনম্মন্যতা
নয়, বরং আপনার খতনা করা নেই, এটা আপনার গর্বের ব্যাপার; এই জন্য যে, প্রকৃতির সৃষ্টি আপনার কাছে প্রকৃতই আছে, তা বিকৃত হয় নি। ( আমি মুসলিম বাট ইসলামি নলেজ কম থাকায় উত্তর দিতে পারিনি,,,)একটু হেল্প করবেন আমাকে তবে অবশ্যই ধর্মিয় জ্ঞান সম্পন্ন ব্যাক্তি। 0 likes | 2805 views

বাংলাদেশ বনাম শ্রীলংকার ২য় টি-২০ ম্যাচের টিকিট কি বিক্রি হয়েগেছে বা কিভাবে সেটা পাওয়া যাবে?

0 likes | 1706 views

এক মাসে কি 50000 টাকা উপার্জন করা সম্ভব আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে?

এক মাসে কি 50000 টাকা উপার্জন করা সম্ভব আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে?? 0 likes | 3335 views

অন্ডোকোষে ছোট্ট দানার মত কি যেনো ১টি বের হয়েছে অনেক দিন হয়েগেছে, এখন আমি কি করবো?

0 likes | 2851 views

পুরুষ লিঙ্গের গোড়ায় দিকে কি লোম বের হয়?

0 likes | 2772 views

চাৱ মাযহাবেৱ উপর এক সাথে আমল করা যাবে?

0 likes | 2666 views

সহবাসের পরে যদি স্ত্রীর মাসিক হয় তাহলে কি সে গর্ভবতী হবে?

0 likes | 2912 views

সহবাসের কত দিন পর বাচ্চা হয়?

0 likes | 2902 views

আমার পেনিসে এবং অন্ডকোষে কিছুদিন যাবৎ অনেক গুলো শক্ত দানার মত গোটা এগুলো কিভাবে কমাব?

0 likes | 4108 views