Recent Q&A
0 likes |
2590 views
0 likes |
2510 views
মহানবী(স) দেখতে যেমন ছিলেন এবং বৈশিষ্ট্য:
ইবনে সাদ ও ইবনে আসাকিরের রেওয়াতে হযরত আলী(রা:) বলেন:মহানবী(স) আমাকে ইয়েমেন প্রেরন করেন।একদিন আমি জনতার উদ্দেশ্যে যখন খোতবা দিচ্ছিলাম,তখন এক ইহুদী আলেম হাতে কিতাব নিয়ে দন্ডায়মান ছিল।সে কিতাব দেখে যাচ্ছিল।সে আমাকে বললো:আবুল কাসেম(সা:) এর গুনাবলী বর্ননা করুন।আমি বর্ননা করলাম যে,তিনি না বেশি লম্বা,না বেটে।তার চুল না সম্পূর্ন কোকড়া,না সম্পূর্ন সোজা।তবে হালকা কুঞ্চিত ও কাল।মাথা বড়।রং লালিমা মিশ্রিত সাদা।গ্রন্থি বড় বড়।হাতের তালু ও পা মাংসল।বুকের চুলের হালকা রেখা আছে।পলক লম্বা।ভুরু মিলিত এবং ললাট প্রশস্ত।উভয় কাধের মাঝখানে দূরত্ব আছে।যখন হাটেন মনে হয় যেন নিচে অবতরন করছেন।আমি তার মত তার আগেও দেখিনি এবং পরেও দেখিনি।
ইহুদী আলেম বললঃতার চোখে লাল ডোরা আছে।দাড়ি সুন্দর।মুখ সুন্দর।তিনি যখন মনোযোগ দেন,তখন পূর্ন শরীর নিয়ে মনোযোগী হন।আর যখন ঘুরেন,পূর্ন শরীরে ঘুরেন।আমি বললামঃএকথা আমি আগেই বলেছি যে,তিনি যখন হাটেন,তখন মনে হয় যেন নিচে অবতরন করছেন।ইহুদী আলেম বললঃএ গুনটি আমি আমার বাপদাদার কিতাবে পেয়েছি।কিতাবে আরো আছে যে,তিনি আল্লাহর হেরেমে,শান্তির আবাস্থলে এবং আপন গৃহ থেকে নব্যুয়ত লাভ করবেন।এরপর সেই হেরেমের দিকে হিজরত করবেন,যাকে তিনি নিজে হেরেম সাব্যস্ত করবেন,তারা আমর ইবনে আমেরের বংশধর হবেন।তারা খুর্জুর বাগানের মালিক হবেন।তাদেরপূর্বে এই ভূভাগ ইহুদীদের কতলরত থাকবে।হযরত আলী(রা:) বললেন:আসলেই তাই।ইহুদী আলেম বললো:তা হলে আমি সাক্ষ্য দেইযে,তিনি নবী এবং সমগ্র মানবজাতির জন্যে আল্লাহর রাসূল।
গ্রন্থঃখাসায়েসুল কোবরা
লেখকঃআল্লামা জালালুদ্দীন সিয়্যুতি(র)।
0 likes |
2937 views
0 likes |
3011 views
0 likes |
2968 views
0 likes |
3039 views
0 likes |
3191 views
0 likes |
3404 views
0 likes |
3896 views
0 likes |
3271 views