Answered Sep 27, 2019
বিক্রিত মূল্যের মোট মূল্যের ওপর যে পরিমাণ টাকা মওকুফ করে ক্রেতাকে মূল্য পরিশোধ করতে বলা হয় সেই মওকুফকৃত অর্থই হলো কারবারি বাট্টা.
প্রারম্ভিক মোট সম্পদ ১,৩৫,০০০ টাকা ও প্রারম্ভিক মোট দায় ৭০,০০০ টাকা হলে, প্রারম্ভিক মূলধন ৬৫,০০০ টাকা
মার্কসের উদবৃত্ত মূল্যের তত্ত্ব শ্রমতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে
ঋণ পরিশোধ করা হলে হিসাব সমীকরণের ওপর সম্পদ হ্রাস, স্বত্বাধিকার হ্রাস হবে।
মালের মোট মূল্যের ওপর ক্রেতাকে যে টাকা মওকুফ করা হয় তাকে কারবারি বাট্টা বলে।
বিক্রিত পণ্য ফেরত আসলে আন্ত:ফেরত হিসাবে লিপিবদ্ধ করতে হয়।
খতিয়ান হতে ব্যবসায় মোট আয়, মোট দায়, মোট ব্যয় ও মোট সম্পদের পরিমাণ জানা যায়।
হিসাবের মোট ডেবিট ও মোট ক্রেডিট অর্থের পরিমাণ সমান হলে উদ্বৃত্ত হয় শূন্য।
ধারে বিক্রিত পণ্যের অর্থ দ্রুত আদায়ের জন্য বিক্রেতা ক্রেতাকে প্রদান করে প্রদত্ত বাট্টা।
মোট লাভের পরিমাণ একই হলে বিক্রয়মূল্যের ওপর লাভের হার যা হবে ক্রয়মূল্যের ওপর তা বেশি হবে।
একটি পক্ষ যে পরিমাণ ডেবিট অন্যপক্ষ সেই পরিমাণ ক্রেডিট লেখাকে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি বলা হয়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন