মালের মোট মূল্যের ওপর ক্রেতাকে যে টাকা মওকুফ করা হয় তাকে কী বলে?

প্রারম্ভিক মোট সম্পদ ১,৩৫,০০০ টাকা ও প্রারম্ভিক মোট দায় ৭০,০০০ টাকা হলে, প্রারম্ভিক মূলধন ৬৫,০০০ টাকা

মার্কসের উদবৃত্ত মূল্যের তত্ত্ব শ্রমতত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে

বিক্রিত মূল্যের মোট মূল্যের ওপর যে পরিমাণ টাকা মওকুফ করে ক্রেতাকে মূল্য পরিশোধ করতে বলা হয় সেই মওকুফকৃত অর্থই হলো কারবারি বাট্টা.

খতিয়ান হতে ব্যবসায় মোট আয়, মোট দায়, মোট ব্যয় ও মোট সম্পদের পরিমাণ জানা যায়।

দেনাদার থেকে টাকা প্রাপ্তির সময় কিছু টাকা ছাড় দিলে তাকে বলে প্রদত্ত বাট্টা।

পাওনাদারকে টাকা পরিশোধের সময় যে টাকা ছাড় পাওয়া যায় তাকে বলে প্রাপ্ত বাট্টা।

ধারে বিক্রিত পণ্যের অর্থ দ্রুত আদায়ের জন্য বিক্রেতা ক্রেতাকে প্রদান করে প্রদত্ত বাট্টা।

কোনো দ্রব্যের তালিকা মূল্যের উপর যে বাট্টা হিসাব করা হয় তাকে বলে কারবারি বাট্টা।

মোট লাভের পরিমাণ একই হলে বিক্রয়মূল্যের ওপর লাভের হার যা হবে ক্রয়মূল্যের ওপর তা বেশি হবে।

ক্রয়কৃত পণ্যের মূল্যের সাথে যোগ করা হয় প্রত্যক্ষ খরচ।