Answered Oct 02, 2019
একটি পক্ষ যে পরিমাণ ডেবিট অন্যপক্ষ সেই পরিমাণ ক্রেডিট লেখাকে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি বলা হয়
প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট পক্ষ ও ক্রেডিট পক্ষের টাকার পরিমাণ সর্বদা সমান হবে।
সর্বদা লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট পক্ষের টাকার পরিমাণ হবে সমপরিমাণ।
সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষ ডেবিট এবং সুবিধা প্রদানকারী পক্ষ ক্রেডিট হয়, এটা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির মূল বৈশিষ্ট্য বা মূলনীতি।
হিসাবের মোট ডেবিট ও মোট ক্রেডিট অর্থের পরিমাণ সমান হলে উদ্বৃত্ত হয় শূন্য।
নগদ ও ব্যাংক সম্পর্কীয় কতিপয় দাখিলা ডেবিট দিকে ক্যাশ কলামে লিপিবদ্ধ করা হলে ক্রেডিট দিকে ব্যাংক কলামে লিপিবদ্ধ করতে হয়। এ জাতীয় দাখিলাকে বলা হয় বিপরীত দাখিলা।
প্রকৃত আর্থিক অবস্থা জানতে ক্ষেত্রে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির কোনো বিকল্প নেই
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে একটি হিসাব খাতকে প্রদত্ত সুবিধার জন্য ডেবিট বলা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষকে ডেবিট করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সুবিধা প্রদানকারী পক্ষকে ক্রেডিট করা হয়
সঠিক কর নির্ধারণ দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির সুবিধা হিসেবে গণ্য
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন