Answered Oct 02, 2019
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সুবিধা প্রদানকারী পক্ষকে ক্রেডিট করা হয়
একমাত্র নির্ভরযোগ্য হিসাবসংরক্ষণ পদ্ধতি হিসেবে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি সমগ্র বিশ্বে পরিচিত
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনকে দ্বৈত সত্তায় প্রকাশ করা হয়
প্রকৃত আর্থিক অবস্থা জানতে ক্ষেত্রে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির কোনো বিকল্প নেই
১৪৯৪ খ্রিস্টাব্দে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি উদ্ভাবন হয়
একটি পক্ষ যে পরিমাণ ডেবিট অন্যপক্ষ সেই পরিমাণ ক্রেডিট লেখাকে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি বলা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে একটি হিসাব খাতকে প্রদত্ত সুবিধার জন্য ডেবিট বলা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষকে ডেবিট করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে মুনাফা জাতীয় আয় ও ব্যয় দ্বারা নির্দিষ্ট সময় পর বিশদ আয় বিবরণী তৈরি করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে রেওয়ামিল প্রস্তুতের মাধ্যমে হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে অতিরিক্ত ব্যয় সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন