Answered Oct 02, 2019
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে একটি হিসাব খাতকে প্রদত্ত সুবিধার জন্য ডেবিট বলা হয়
একতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে হিসাব সংরক্ষণে গুরুত্ব দেওয়া হয় না আয় হিসাবগুলো ও ব্যয় হিসাবগুলোকে।
দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে ২ টি হিসাব খাত দ্বারা লেনদেন প্রভাবিত হয়।
হিসাব সমীকরণের ভিত্তিতে হিসাব খাতকে সাধারণত পাঁচ শ্রেণীতে ভাগ করা হয়।
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনকে দ্বৈত সত্তায় প্রকাশ করা হয়
একটি পক্ষ যে পরিমাণ ডেবিট অন্যপক্ষ সেই পরিমাণ ক্রেডিট লেখাকে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি বলা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষকে ডেবিট করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সুবিধা প্রদানকারী পক্ষকে ক্রেডিট করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে মুনাফা জাতীয় আয় ও ব্যয় দ্বারা নির্দিষ্ট সময় পর বিশদ আয় বিবরণী তৈরি করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে রেওয়ামিল প্রস্তুতের মাধ্যমে হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে অতিরিক্ত ব্যয় সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন