Answered Oct 02, 2019
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে মুনাফা জাতীয় আয় ও ব্যয় দ্বারা নির্দিষ্ট সময় পর বিশদ আয় বিবরণী তৈরি করা হয়
যদি মূলধন জাতীয় ব্যয়কে মুনাফা জাতীয় ব্যয় হিসেবে লিপিবদ্ধ করা হয় তবে নীট মুনাফা নির্ণয়ে ভূল হবে।
কোনো নতুন পণ্য তৈরি করার পূর্বে গবেষণা পরীক্ষা করার ব্যয় বিলম্বিত মুনাফা জাতীয় ব্যয়।
ব্যবসায়ের মুনাফা জাতীয় আয় থেকে মুনাফা জাতীয় ব্যয় বাদ দিলে নিট লাভ/ক্ষতি পাওয়া যায়
একমাত্র নির্ভরযোগ্য হিসাবসংরক্ষণ পদ্ধতি হিসেবে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি সমগ্র বিশ্বে পরিচিত
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে প্রতিটি লেনদেনকে দ্বৈত সত্তায় প্রকাশ করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে একটি হিসাব খাতকে প্রদত্ত সুবিধার জন্য ডেবিট বলা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষকে ডেবিট করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে সুবিধা প্রদানকারী পক্ষকে ক্রেডিট করা হয়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে রেওয়ামিল প্রস্তুতের মাধ্যমে হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়
দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতিতে অতিরিক্ত ব্যয় সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন