Answered Sep 27, 2019
প্রতিটি লেনদেনের ডেবিট পক্ষ ও ক্রেডিট পক্ষের টাকার পরিমাণ সর্বদা সমান হবে।
হিসাবের মোট ডেবিট টাকা বছরের যে কোনো সময় ক্রেডিট টাকার সমান হবে
হিসাবের মোট ডেবিট টাকা বছরের যে কোনো সময় ক্রেডিট টাকার সমপরিমাণ হবে।
লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট উভয়দিক লিপিবদ্ধ করা হয় দুতরফা দাখিলা পদ্ধতিতে।
সর্বদা লেনদেনের ডেবিট ও ক্রেডিট পক্ষের টাকার পরিমাণ হবে সমপরিমাণ।
সুবিধা গ্রহণকারী পক্ষ ডেবিট এবং সুবিধা প্রদানকারী পক্ষ ক্রেডিট হয়, এটা দুতরফা দাখিলা পদ্ধতির মূল বৈশিষ্ট্য বা মূলনীতি।
কোনো হিসাবের মোট ডেবিট ও মোট ক্রেডিট টাকার পার্থক্যকে বলা হয় উদ্বৃত্ত।
রেওয়ামিলে ডেবিট এবং ক্রেডিট উভয় দিকের টাকার পরিমাণ সমান হলেও রেওয়ামিলে ভুল থাকতে পারে। নীতির ভুলের কারণে।
প্রতিটি ডেবিট ও প্রতিটি ক্রেডিট অর্থের পরিমাণ দ্বারা সমান হয়
একটি পক্ষ যে পরিমাণ ডেবিট অন্যপক্ষ সেই পরিমাণ ক্রেডিট লেখাকে দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতির মূলনীতি বলা হয়
প্রতিটি লেনদেনে সমপরিমাণ ডেবিট ক্রেডিট লিখলে লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ হিসাব জানা যায়
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন