pls. somebody help me. man how could I be successful. man
Share with your friends
Call

ক্রিকেটে ভালো করতে হলে আপনাকে প্রচুর অনুশীলন করতে হবে।ব্যাটিং এবং ফিল্ডিং এ অবস্যই ভালো হতে হবে।সবসময় মনোযোগ সহকারে খেলবেন সব ম্যাচকেই সমানভাবে দেখবেন।বলের দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতে হবে।শর্ট গুলো ভালো দেওয়ার চেষ্টা করবে।কখনো আক্রমনাত্মকভাবে খেলবেন না।এতে করে খেলার মান এবং সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যাবে। ঠান্ডা মাথায় ধীরেসুস্থে খেলতে হবে।যেই শর্ট যেভাবে দিলে ভালো হবে সেভাবেই দিবেন।যেটা মারার বল কেবল সেটাই মারবেন।প্রতি বলেই যে ছয় চার মারতে হবে এমনটা নয়।সর্বোপরি সব খেলোওয়ারের সাথে ভালো আচরন করবেন।

Talk Doctor Online in Bissoy App

যদি হতে চান সফল ক্রিকেটার পরামর্শক : আশিকুর রহমান (সহকারি প্রশিক্ষক, প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব) ঢাকা, : ক্রিকেট এমন একটি খেলা যেখানে আপনাকে দুটো বিষয়ের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়। এক বিপক্ষ দলের সঙ্গে, দুই নিজের সঙ্গে। বিপক্ষ দলের সঙ্গে আপনার যুদ্ধ করতে হয় টেকনিক, কৌশল ইত্যাদি নিয়ে আর নিজের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয় আপনার মানসিক ব্যাপারগুলো নিয়ে। যেমন: মনোযোগ, আত্মবিশ্বাস, মানসিক দৃঢ়তা ইত্যাদি। হাজারো খেলোয়াড় শত শত ঘন্টা ট্রেনিং করে তাদের টেকনিক কৌশল উন্নতি করার জন্য। কিন্তু তারা কতটুকু সময় ব্যয় করে তাদের মানসিক বিষয়গুলো উন্নত করার জন্য আমরা সব সময় বলে থাকি ক্রিকেট হচ্ছে মনের খেলা। যদি তাই হয়, তাহলে কতটা সময় ব্যয় করা উচিৎ এই মনের খেলা উন্নত করার জন্য? ক্রিকেট খেলাটার অনেকটা মিল রয়েছে গল্ফ অথবা টেনিসের সঙ্গে। এই তিন খেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় মিল, আপনি একটা ডেলিভারি (ক্রিকেট), একটা শট (গল্ফ) একটা পয়েন্ট (টেনিস) খেলার জন্য একটু সময় পাবেন পরবর্তী বল ডেলিভারি, শট বা পয়েন্ট খেলার জন্য। আর এ সময়টা হচ্ছে আপনার ভাবনা-চিন্তা, মনছবি, আত্মবিশ্বাস, কৌশল অর্থাৎ সবকিছু আপনার মানসিক যুদ্ধের ব্যাপার। আপনার চিন্তাধারা, মনছবি, আত্মবিশ্বাস, কৌশল সব কিছুই এ সময়টায় মাথার ভিতর ঘুরপাক খেয়ে থাকে। অনেক খেলোয়াড়েরই এ সময়টা হচ্ছে সবচেয়ে বড় শত্রু। যারা মানসিক ভাবে দৃঢ় (মেন্টাল টাফ) ও সঠিকভাবে মানসিক শক্তির প্রয়োগ করতে পারে তারাই সাফল্য পেয়েছে। সব সফল খেলোয়াড়ই এ সময়টা সঠিক চিন্তা করেছেন এবং প্রয়োগ ঘটিয়েছেন। পজিটিভ শারীরিক ভাষা আপনার শক্তিকে গুরুত্ব দেবেন। আপনার শক্তি (আপনার শক্তিশালী দিক) দ্বারা বিপক্ষ দলের উপর প্রভাব বিস্তার করবেন। এই পজিটিভ শারীরিক ভাষা আপনি এই মুহুর্তে বদলাতে পারবেন যদি আপনি চান। আপনি নিজেকে যেভাবে দেখতে চান আপনার শারীরিক ভাষা সেই রকম হবে। শরীরের ভাষা এমন একটি যা আপনি যে রং লাগাবেন সেই রং ধারন করবেন। মানসিক রুটিন কাজ প্রতিটি বল খেলার আগে একই চিন্তা ভাবনা করা। ম্যাচটাকে নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখা। সব সময় ম্যাচের নিয়ন্ত্রন নিজের কাছে রাখাটা জরুরী। নিয়ন্ত্রন বিপক্ষ দলের হাতে যেন না যায়। তাহলে আপনিই সব কিছু নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। ব্যাট তোলা : ব্যাটটাকে একটা অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা। এটা একটা ধারালো অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করুন, এটা লুকানোর কিছু নেই। শরীরের শ্বাস প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণে রাখা : যে কোন শট খেলার সময় ব্যালেন্স এবং রিল্যাক্সর থেকে বলকে মারুন। Confidence (আত্নবিশ্বাস) Mentally Tough বা মানসিক ভাবে শক্তিশালী খেলোয়াড়রা সব সময় আত্মবিশ্বাসী হয়। আত্মবিশ্বসী থাকার অর্থ হচ্ছে আপনি আপনার শক্তিশালী দিকগুলো সম্পর্কে জানেন এবং বিশ্বাস করবেন যে আপনার শক্তিশালী দিকগুলো দিয়েই আপনি সাফল্য পাবেন। আত্মবিশ্বাস এমনই একটা বিষয় যার দ্বারা আপনি যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে পারবেন। কোন ধরনের ঝুঁকি নিতে আপনি দ্বিধা করবেন না এবং এটা মনে হবে যে বিপক্ষ দল খেলারই একটা অংশ। তাই ভীত হবার কিছু নেই। আর আপনি তখনই আত্মবিশ্বাসী হবেন যখন আপনি কঠোর পরিশ্রম করবেন। Commitment (দায়িত্ববোধ) যারা চ্যাম্পিয়ন হতে চায় তারা প্রতিযোগিতা করতে ভালোবাসে, হারতে চায় না। জয়ী হবার মনোভাব সবসময় থাকে। তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কঠোর পরিশ্রমী। কঠোর পরিশ্রম অর্থ এই না যে আপনি শুধু কাজই করে যাবেন। আপনার কাজটাকে ভালোবাসবেন আর তাহলেই আপনার উন্নতি হবে। ইকুইপমেন্ট পরিচিতি: ১. Helmet ২.Bat ৩. Gloves ৪. Leg Guards ৫. Thigh Pad ৬. Inner Thigh Pad ৭. Protector ৮. Forearm Guard ইকুইপমেন্ট তালিকা : ১. Helmet ২. Bat, ৩. Gloves ৪. Leg Guards ৫. Thigh Pad ৬. Inner Thigh Pad ৭. Protector ৮. Forearm Guard গ্রীপ : হাত হচ্ছে শরীরের একমাত্র অংশ যেটা গিয়ে আমরা ব্যাট ধরি। যদি আমরা ব্যাটকে আমরা ঠিক মতো ধরতে না পারি তাহলে ব্যাটের স্যুইং ঠিক থাকবেনা। সেই সাথে ব্যাট সোজা আসবে না। যদি কোন ব্যাটসম্যান ব্যাটটিকে নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারে তাহলে সে তার ব্যালেন্স হারাবে। সেই সাথে শরীর যে কোন এক সাইডে পরে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে। ব্যাটিং গ্রীপের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে আপনি কী ভাবে ব্যাটের সুইং সামনে পিছনে অথবা আড়াআড়ি খেলবেন। ব্যাটে বলের সংযোগ কিভাবে এবং কোথায় করবেন এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বোলারের বিভিন্ন রকম বোলিং কৌশলকে কিভাবে মোকাবেলা করবেন। যদি আপনার ব্যাটের গ্রীপ ঠিক থাকে ব্যাট একটা সোজা পথে চলবে এবং দুই হাত এক সাথে কাজ করবে। ব্যাটিং গ্রীপ সব ব্যাটসমেনদের এক রকম হবেনা। একেকজন তার নিজের খেলার ধরণ এবং বিভিন্ন পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে একেক ভাবে ধর। নিচে ব্যাটিং গ্রীপ নিয়ে আলোচনা করা হলো। উপরের হাত ব্যাটকে ভালোভাবে ধরবে। নিচের হাত রিল্যাক্সর থাকবে এবং উপরের হাত সাহায্যকারী হিসেবে থাকবে। উপরের হাত যদি নিয়ন্ত্রণ করে তাহলে বল মারা সহজ হয়। ব্যাটের সুইং যেন ঠিক থাকে এবং সোজা পথে আসে। শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণ যেন অটুট থাকে। গ্রীপ এমন হওয়া উচিৎ যেন সব দিকে মারতে থাকে। ‘VO গ্রীপ’ এটা সর্বজন অনুমোদিত। ‘টপহ্যান্ড’ ব্যাট নিয়ন্ত্রণ করে। যে কোন দিকে খেলা যায়। ব্যাটের সুইং একটা সোজা পথে পরিচালিত হয় । শক্তি এবং নিয়ন্ত্রণ থাকে ব্যাটের উপর। ‘O গ্রীপ’ কাট, পুল আড়াআড়ি শট খেলতে সুবিধা। লেগ সাইডে খেলতে সুবিধা। জোরে মারা যায়। সামনে মিড অফ, কভার ড্রাইভ খেলতে অসুবিধা হয়। নীচের হাত বেশির ভাগ শটে নিয়ন্ত্রণ করে। ব্যাটের সুইং সোজা না হয়ে একটু আড়াআড়ি লেগের দিকে ঝোকার সম্ভাবনা থাকে। টেকিং গার্ড গার্ড বিষয়ক : ১। মিডল ষ্ট্যাম্প গার্ড ২। লেগ ষ্ট্যাম্প গার্ড স্ট্যান্স ব্যাটিং : ভাল ব্যাটিং এর জন্য স্ট্যান্স হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ন। ভাল স্ট্যান্স আপনার সামনে বা পিছনে খেলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। আপনি যে ধরণেরই স্ট্যান্স নেন না কেন আপনার চোখ সব সময় সমান্তরাল রাখা অতি গুরুত্বপূর্ণ। ভাল ব্যাটসম্যানরা যে স্ট্যান্স রপ্ত করুক না কেন তাদের যে কয়েকটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে তা হলো: ১. বলটা যেন ভাল ভাবে দেখতে পায় এবং বলটাকে যেন ঠিক মতো মারতে পারে। ২. তাড়াতাড়ি যেন শরীরকে একটা ভাল অবস্থায় নিতে পারে এবং যে কোন শট খেলার জন্য তৈরি করতে পারে। ৩. শরীরের ব্যালেন্স যেন নিজের নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সেই সাথে ব্যাটের সুইংটা যেন স্বাভাবিক গতিতেই হয়। ৪. সাধারণত হাত এবং ব্যাট শরীরের কাছাকাছি রাখার চেষ্টা করতে হবে। কারণ হাত এবং শরীর আপনার থেকে দূরে অবস্থান করলে আপনি আপনার ব্যালেন্স এবং ব্যাটের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাবেন। Orthodox/Side on Stance: সাধারণত সবাই এই স্ট্যান্সকে অনুমোদন করে। শরীরের উপরের অংশ রিলাক্স থাকে। মাথা, সামনের কাঁধ, কোমর, হাঁটু সবকিছু পায়ের উপর ব্যালেন্স থাকবে। দুই পায়ের উপর সমানভাবে শরীরের ওজন ভাগ করা থাকে। সবদিকে খেলতে সহায়তা করে। Wide Stance: শরীরের ওজন সামান্য সামনের দিকে। সামনের পায়ে ড্রাইভ করার জন্য পা খুব বেশি এগিয়ে নিতে হয় না। শরীরে ওজন শুধু সামনের পা থেকে পিছনের পায়ে আসলেই। আড়াআড়ি শট বা ক্রস ব্যাট শট খেলতে অনেক সুবিধা। Open Stance: যাদের পা ক্রস হয়ে যায় তাদের জন্য উপকারী। চোখ সমান্তরাল রাখলে বল ভালভাবে দেখা যায়। লেগ সাইডে খেলতে সহায়তা করে। আউট সাইড দ্য অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বল ড্রাইভ করতে সমস্যা হয়। কারণ তাক স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বড় করে পা নিতে হবে বা তাকে অনেক জায়গা কভার করতে হবে। এতে তার সময় নষ্ট হবে। Closed Stance: সামনের কাঁধ মিড অফের দিকে থাকে। এই স্ট্যান্স এ কিছু সমস্যা হতে পারে। পা এ্যাক্রস (across) চলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। লেগের বলগুলো দেখতে সমস্যা হবে। Standing Stance: ব্যাটের উপর ব্যাটসম্যান ভর দিয়ে রাখে না. তুলে রাখে। শরীর লম্বা থাকে। চোখ সমান্তরাল থাকে। ইয়র্কার বলগুলো বিপদে ফেলতে পারে এই স্ট্যান্সে। Stance And Backlift: চোখ সমান্তরাল। দুই হাত শরীরে কাছাকাছি থাকবে। সামনের কাঁধ সামনের দিকে সামান্য ঝুঁকে থাকবে এবং নিয়ন্ত্রণ করবে। উপরের হাত (ঞড়ঢ় ঐধহফ) ব্যাট নিয়ন্ত্রণ করবে। উপরের হাতের কবজি ভাঙ্গা থাকবে। নিচের হাতের আঙ্গুলগুলো আলতোভাবে ব্যাটকে ধরে রাখবে। কাঁধ বলের লাইনের দিকে থাকবে। ব্যাটের ফেস খোলা থাকবে। পরামর্শ দিয়েছেন : প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের সহকারি প্রশিক্ষক আশিকুর রহমান । সংগৃহীত, কিন্তু সফল ক্রিকেটার হওয়ার টার্নিং পয়েন্ট

Talk Doctor Online in Bissoy App
Risad

Call

খেলা দেখে বা বন্ধুদের সঙ্গে মাঠে খেলে কিছু শেখা যায় কিন্তু তাতে একজন ভালো ক্রিকেটার হওয়া যায় না। একজন ভালো পেশাদার ক্রিকেটার হতে চাইলে প্রাতিষ্ঠানিক অনুশীলন করতে হবে। এখন ঢাকাতে অনেক ভালোমানের ক্রিকেট একাডেমি রয়েছে। যেখান থেকে অনুশীলন করে ভালো ক্রিকেটার হওয়া সম্ভব। আবাহনী ক্লাবের ক্রিকেটার নাহিন জানান, একজন ভালো ক্রিকেটার হওয়ার জন্য ভালো ক্লাবে অনুশীলন করতে হবে এবং সেই সঙ্গে কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে। - See more here

Talk Doctor Online in Bissoy App