শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

অল্প বয়সে চুল পাকা রোধ করুন মাইল্ড হারবাল শ্যাম্পু দিয়ে প্রতি সপ্তাহে অন্তত দুইবার আপনার চুল ওয়াশ করুন। মনে রাখবেন শ্যাম্পু করার পর বেশি পরিমান পানি দিয়ে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। অল্প বয়সে চুল পাকা রোধ অল্প বয়সে চুল পাকা রোধ করুন প্রতিদিন এক গ্লাস করে পানির সাথে আমলকি মিশিয়ে পান করুন। ভাল ফল পাবেন কারন আমলকি চুল পাকা রোধ করে। হেনা পাউডারের সাথে আমলকির রস মিশিয়ে মাথায় লাগাতে পারেন। হালকা বাদামী রং ও চুলের গুনগত মান ফিরে আসবে। অল্প বয়সে চুল পাকা রোধ করুন তিন কাপ পরিমান পানি নিয়ে তাতে কয়েকটি শুকনা আমলকি রাতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে আমলকি বেটে ভিজিয়ে রাখার পানির সাথে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। লেবুর রস মেশান ৪ চা চামচ পরিমান। নারকেলের তেল দিন এক চা চামচ, একটু কফি আর দুটি কাচা ডিম ভেঙ্গে মেশান। ভাল করে সবগুলো মেশান। এবার তৈরিকৃত পেস্টটি ২ থেকে ৩ ঘন্টা রেখে দিন। তারপর আপনার চুলে লাগান । আপনার চুল সহজে পাকা শুরু করবেনা ইনশাআল্লাহ। ডাক্তারের পরামর্শ্ব অনুসারে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি কমপ্রেক্স খেতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

অনেক সময় অল্প বয়সে চুল পেকে যায় বা সাদা হয়ে যায়। অনেক কারণে অল্প বয়সে চুল পেকে যেতে পারে। চুলের গোড়ায় থাকা মেলানোসাইটের কারণে চুলের রং কালো হয়ে থাকে। বিভিন্ন কারণে মেলানোসাইট ক্ষতিগ্রস্ত হলেই চুল সাদা হয়ে যায়। অনেক সময় চুলের গোড়ায় খাদ্য ও অক্সিজেন সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়। এর ফলে অল্প বয়সে ছেলেদের মাথার চুল পেকে যায় বা সাদা হয়ে যায়। তবে পাকা চুলের ব্যাপারে বংশগত ধারা একটি বিরাট কারণ। পাকা চুল ঢাকতে চুলে কালার করা যেতে পারে। একবার চুল পাকলে তার প্রতিকার করা যায় না। তবে হেয়ার ট্রিটমেন্ট চুল পাকা থেকে কিছুটা রোধ করে। চুল পাকা কমাতে হরীতকী, মেহেদিপাতা ভালোভাবে ফুটিয়ে টনিক হিসেবে ব্যবহার করুন। এতে চুল পাকা কমে যেতে পারে। এ ছাড়া জবাফুল বাটা, গন্ধরাজ বাটা, আমলা বাটা একসঙ্গে মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল কালো ও উজ্জ্বল হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

যদি চুল এবং দদাড়ি অল্প ববয়সে পপেকে যায় তাহলে দুই চামচ মেহেদি, এক চামচ দই, এক চামচ মেথি গুড়া, তিন চামচ কফি, ২ চামচ পুদিনার রস, ৩ চামচ মিন্ট রস একসাথে মেখে মাথায় মেখে ৩ ঘন্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলবেন। আশা করি ভালো ফল পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
BidhanDey

Call

কিছু ভূল কারনে অনেকের চুল অল্প বয়সে পেকে যায়, আসুন বিস্তারিত জেনে নিই। মানুষের সৌন্দর্যের অন্যতম অনুষঙ্গ চুল। আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষের চুলের রং সাধারণত কালো। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চুলের এই রং পরিবর্তিত হয়ে ধূসর বর্ণ ধারণ করে। একসময় তা সাদা হয়ে যায়। চুল সাদা হয়ে যাওয়াকে প্রচলিত ভাষায় ‘চুল পেকে যাওয়া’ হিসেবেও অভিহিত করা হয়। বয়স বাড়লে চুল সাদা হবে, এটা স্বাভাবিক নিয়ম। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় তাদের চুল তরুণ কিংবা যুবক বয়সেই ‘পেকে’ যায়। চুলের এই দ্রুত ‘পাক’ ধরার কারণ স্বাস্থ্যগত। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, সাধারণত স্পাইসি ফুড বেশি খাওয়া, ঘুম কম হওয়া, চুলের যত্ন না করা, কম দামি হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করা, জেনেটিক বা হরমোনের সমস্যা এসব কারণে চুলে পাক ধরে। অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও নানাবিধ অশান্তির কারণে মানুষের চুল পেকে যেতে পারে। শরীরের অতিরিক্ত অ্যাড্রেনালিন হরমোন এ জন্য দায়ী। অ্যাড্রেনালিন হচ্ছে বৃক্কীয় গ্রন্থি-নিঃসৃত এক ধরনের হরমোন। সাধারণত মানুষ ভীত বা রাগান্বিত হলে অ্যাড্রেনালিন হরমোন মানুষকে শান্ত ও স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে। তবে অত্যধিক মানসিক চাপ বা অশান্তির সময় এ হরমোনের কারণে মানুষের চুলের রং পরিবর্তিত হয়ে যায়। শুরুতেই পরিচর্যা করলে অনেকাংশে চুল পাকা রোধ করা সম্ভব। করণীয়ঃ সপ্তাহে দুই-তিন দিন তেল গরম করে তা মাথার চামড়ায় ভালো করে ম্যাসাজ করতে পারেন। তেল চুলের পুষ্টি জোগায়। আপনার চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু বাছাই করুন। শ্যাম্পু ব্যবহার করার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। চুলে খুশকি দেখা দিলে শুরুতেই সাবধান হোন। কারণ অতিরিক্ত খুশকির কারণেও অসময়ে চুল পাকে। সপ্তাহে এক দিন লেবুর রস বা পেঁয়াজের রস মাথায় দিয়ে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেললে খুশকি কমে যাবে। যারা খুব বেশি রোদে কাজ করেন অর্থাৎ চুলে সরাসরি রোদ লাগে তাদের চুল দ্রুত পাকার প্রবণতা দেখা যায়। সেখে্ত্রে রোদে কাজ করলে মাথা ঢেকে রাখুন। অথবা রোদ থেকে ফিরে ক্রিম সমৃদ্ধ শ্যাম্পু দিয়ে চুল শ্যাম্পু করুন। অনেকে চুলে বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করেন। যেমন : জেল, ক্রিম, কালার ইত্যাদি। এসব ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Masumakonda

Call

বয়স বিশ বা তিরিশের কোঠা পেরোতে না পেরোতেই মাথার চুল পাকতে শুরু করে অনেকেরই। অনেক ছেলেই কাঁচা-পাকা চুল নিয়ে বয়সের তুলনায় ভারিক্কি একটা ভাব নিয়ে ঘুরে বেড়ালেও মেয়েরা যেন এ নিয়ে একটু বেশিই বিপদে পড়ে। দুই-একগাছি চুলে পাক ধরলেও সেটা সামলানো হয়তো অত কঠিন না। কিন্তু মাথা ভর্তি যত্রতত্র পাকা চুল ঢেকে রাখাটা কী আসলেই মুশকিল? জেনে নিন কলপ না লাগিয়ে কিংবা বাজারের প্রসাধনী ব্যবহার না করেও পাকা চুল ঢেকে রাখার সহজ কিছু কলা-কৌশল। কম বয়সে চুল কেন পাকে কার চুল কী রঙের হবে তা নির্ভর করে জিনগত বৈশিষ্ট্য এবং বিশেষ হরমোন মেলানিনের ওপর। এই মেলানিনের অভাবের কারণেই চুল পাকে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের মেলানিন তৈরির ক্ষমতা কমে আসে বলেই বুড়ো বয়সে চুল পাকে। কম বয়সে চুল পেকে যাওয়ার একটা অন্যতম কারণ হতে পারে আমাদের শরীরে জিন বা বংশগতির প্রভাব। কিন্তু খাবারদাবারের ভেজাল ও পরিবেশগত দূষণসহ অতিরিক্ত মানসিক চাপ, ধূমপান বা জীবনযাপনের নানা সমস্যার কারণেও কম বয়সে চুল পাকতে পারে। ঘরে বসেই পাকা চুল ঢাকুন কিন্তু এই অকালে চুল পাকা ঠেকাতে বাজারি কলপসহ নানা ধরনের প্রসাধনীর ব্যবহার দীর্ঘমেয়াদে চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই চুলের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগান দিতে পারে এমন খাবারদাবার খাওয়ার অভ্যাস করা এবং যতটা সম্ভব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে পাকা চুল ঢাকার চেষ্টা করাই ভালো। ঘরে বসে নিজেই নিজের পাকা চুলের সমস্যা দূর করার এমন কিছু সহজ উপায় তুলে ধরা হলো এখানে। আমলকী ঘরে বসে পাকা চুলের সমস্যা সমাধানে আমলকীর জুড়ি নেই। ভিটামিন সি আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ আমলকী তারুণ্য ধরে রাখতে খুবই কার্যকর। নিয়মিত আমলকী খেলে চুলের স্বাস্থ্য তো ভালো থাকেই সঙ্গে চুল পাকা রোধ করতেও তা সাহায্য করে। আমলকী থেঁতলে নিয়ে হালকা করে বেটে নিন, একটু পানি মিশিয়ে মণ্ড তৈরি করুন। আমলকীর মণ্ড চুলের গোড়ায় ঘষে ঘষে মাখুন। ১৫-২০ মিনিট রেখে দিয়ে বেশি করে পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে দু-একদিন আমলকীর মণ্ড মাখলে চুল পাকা রোধ করতে উপকার পাবেন। কারি পাতা আর নারকেল তেল খাবারদাবারের মেনুতে নিয়মিত কারি পাতা রাখুন। কারি পাতার পুষ্টি উপাদান আপনার পেকে যাওয়া চুলগুলোকে হারিয়ে যাওয়া রঙে ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি নারকেল তেলে কারিপাতা মিশিয়ে চুলে মাখুন। নারকেল তেলে কিছু তাজা কারিপাতা ছিঁড়ে ছিঁড়ে ছেড়ে দিয়ে পাঁচ-সাত মিনিট ধরে গরম করুন। চুলা থেকে নামিয়ে তেলটা জুড়াতে দিন। তেল জুড়ালে চুলের গোড়ায় ঘষে ঘষে সারা মাথায় মাখুন। আধা ঘণ্টা রেখে দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এমনকি রাতের বেলায় এই কারিপাতা-নারকেল তেল চাইলে সারা রাতও রেখে দিতে পারেন। পরদিন সকালে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। মেহেদি পাতার রসে রঙিন মাথার পেকে যাওয়া চুলগুলো মেহেদি পাতার রসে রাঙিয়ে নিতে পারেন। কালো চুলের পাশাপাশি মেহেদিরঙা কিছু চুল অনেককেই খুব ভালো মানিয়ে যায়। মেহেদি পাতার গুঁড়ো বা প্যাকেটজাত মেহেদি পাউডারের সঙ্গে একটু কফির গুঁড়ো অল্প পানিতে মিশিয়ে মণ্ড তৈরি করুন। আরও ভালো ফল পেতে এই মণ্ডে অল্প টকদই ও লেবুর রসও মেশাতে পারেন। মেহেদির গুঁড়ো, কফি, দই ও লেবুর রস একত্রে মিশিয়ে দুই-তিন ঘণ্টার জন্য রেখে দিন। তারপর এই মণ্ড চুলের গোড়া থেকে ভালো করে চুলে মাখুন এবং দুই-তিন ঘণ্টা রেখে দিন। তারপর প্রথমে পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। পরে চুলে শ্যাম্পু করে নিন। লেবুর রস ও বাদামের তেল অ্যালমন্ড বা বাদামের তেলের সঙ্গে অল্প একটু লেবুর রস মেশান। আঙুলের ডগায় তেল নিয়ে ঘষে ঘষে চুলের গোড়ায় মাখুন। মাঝে মাঝে এই বাদামের তেল ও লেবুর রস চুলে মাখলে চুল পেকে যাওয়া কমতে পারে। চুলে চা-পাতা মাখুন চুল পাকার দাওয়াই হিসেবে হাতের কাছের চা-পাতা খুবই কার্যকর। কিছু চা-পাতা নিয়ে অল্প পানিতে ঘন করে সেদ্ধ করে নিন। পানি ঠান্ডা হলে চুলে মাখুন। চুলসহ মাথার তালুতে এই চায়ের পানি মেখে ঘণ্টা খানেকের জন্য রেখে দিন। শ্যাম্পু ছাড়া কেবল ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এসবের পাশাপাশি নিয়মিতভাবে চুলে হালকা গরম সরিষা বা নারকেল তেল মাখুন। তেল মাখার সময় মাথার তালুটা মালিশ করার মতো করে ঘষে ঘষে মাখবেন। অকালে চুল পেকে যাওয়া ঠেকাতে এটা উপকারী। এ ছাড়া খাবারদাবারে যত্নবান হওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিনই প্রচুর পানি পান করা প্রয়োজন। শরীরে পানির চাহিদা মিটিয়ে ঠিকঠাক পানি খেলে শরীর থেকে টক্সিন দূর হয়। অকালে চুল পাকার জন্য পরিবেশগত দূষণের সঙ্গে শরীরে জমা হওয়া নানা দূষিত উপাদান দায়ী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ