শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Unknown

Call

• জারণ :
১. e- এর অপসারণ
২. ধনাত্মক চার্জ ↑
৩. ঋণাত্মক চার্জ ↓
৪. যোজ্যতা বৃদ্ধি ↑

• বিজারণ :
১. e- এর সংযোজন
২. ধনাত্মক চার্জ ↓
৩. ঋণাত্মক চার্জ ↑
৪. যোজ্যতা হ্রাস ↓

• জারণ = ইলেক্ট্রন ত্যাগ
• জারক = ইলেক্ট্রন গ্রহণ
• বিজারণ = ইলেক্ট্রন গ্রহণ
• বিজারক = ইলেক্ট্রন ত্যাগ

• জারণে ঘটে :
১. O₂ সংযোজন : 2SO₂+O₂¬ = SO₂
২. তড়িৎ ঋণাত্মক মৌলের সংযোজন :
2Fe+3Cl₂ = 2FeCl₃
৩. H₂ অপসারণ : H₂S+Cl = 2HCl+S
৪. ধনাত্মক মৌলের অপসারণ : 2Cu₂O+O₂ = 4CuO
৫. যোজ্যতা বৃদ্ধি : 2FeCl₂+Cl₂ = 2FeCl₃ (Fe
এর যোজনী 2 থেকে 3 হয়)
৬. ইলেক্ট্রন দান : Fe₂+-e⁻ → Fe³⁺

• বিজারণে ঘটে :
১. O₂ অপসারণ : CuO+H₂O = Cu+H₂O
২. তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল/মূলক অপসারণ :
2FeCl₃+H₂ = 2FeCl₂+2HCl
৩. ঋণাত্মক মূলক সংযোজন : HgCl₂+Hg = Hg₂Cl₂
৪. যোজ্যতা হ্রাস : 2FeCl₃¬+H₂ = 2FeCl₂+2HCl (Fe এর যোজনী 3 থেকে 2 হয়)
৫. ইলেক্ট্রন দান : Cl+e- → Cl-

• জারক অন্যকে জারিত
করে এবং নিজে বিজারিত হয়
• বিজারক অন্যকে বিজারিত
করে এবং নিজে জারিত হয়
• জারক পদার্থে সর্বদা অক্সিজেন
থাকা আবশ্যক নয় 
• জারক হিসেবে হ্যালোজেনসমূহকে
নিম্নরূপে সাজানো যায়-F₂>Cl₂>Br₂>I₂ 
• বিজারক হিসেবে হ্যালোজেনসমূহকে
নিম্নরূপে সাজনো যায়-I->Br->Cl->F- 
• পটাশিয়াম ফেরিসায়ানাইড K₂[Fe(CN)₆
একটি জারক পদার্থ
• পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট (KMnO₄)
একটি শক্তিশালী জারক
• পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট
দ্বারা টাইট্রেশনে কোন নির্দেশক প্রয়োজন হয় না
• ক্লোরিনের জারণ সংখ্যা সব সময় -1 হয়
• মুক্ত অবস্থায় মৌলের যোজনী শূণ্য

আপনি এখানে কিছু না বুঝলে মন্তব্যে জানান--->

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

জারণ প্রক্রিয়ায় : Electron দান ঘটে,

বিজারণ প্রক্রিয়ায় :Electron গ্রহণ ঘটে (মনে রেখো-- জা-দা বি-গ)

আর জারক :Electron গ্রহণ করে

বিজারক :Electron ত্যাগ করে (মনে রেখা-- জা-গ্রত বি-দ্বান)

যেমন: প্রশ্ন করি হ্যালোজেন গুলো জারক না বিজারক?সাধারণত হ্যালোজেন গুলো যেমন ক্লোরিন আন্ত:হ্যালোজেন বিক্রিয়া বাদে

কি কখোন কি কোন বিক্রিয়ায় Cl+ আয়নে পরিণত হতে পারে? অবশ্যই না।

ক্লোরিন সবসময় Cl- (ক্লোরাইড ) আয়নে পরিণত হয় একটি ইলেক্ট্রন গ্রহণ করে।

সুতরাং,জা-গ্রত বি-দ্বান অনুসারে এটি electron ‘গ্র‘হণ করায় এটি ‘জা‘রক।

আর একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো কবির স্যারের বই থেকে সারণি ৫.১ অবশ্যই পড়া চাই।বিশেষ করে KMnO4 এর ক্ষেত্রে এসিড, ক্ষারক,প্রশম মাধ্যমে কিসে পরিবর্তিত হয়......... এটা একাডেমিক পড়াশুনায় কাজে না দিলেও ভর্তি পরীক্ষায় খুবই গুরুত্বপুর্ণ। আয়োডোমিতি -আয়োডিমিতি ভালো করে রপ্ত করে নেবে।পারলে থায়োসালফেটের সাথে আয়োডিনের বিক্রিয়া মনস্থ রাখবে, এটা খুব কাজে দেবে,পার-অক্সাইড জারক/বিজারক হিসেবে কি রুপে এবং কিভাবে কাজ করে সেটা দেখে নেবে অবশ্যই।

জারণ বিজারণ যুগপৎ ঘটনা এটা সবাই জানি।তাই এ বিষয়ে ক্লিয়ার কনসেপ্ট পেতে হলে আগে যে কোন একটা নিয়ে গবেষণা করা দরকার।আগে জারণ কেই ধরা যাক।

জারণ কিছুই না সোজা ভাষায় জারণ মানে ছাড়ন...অর্থাৎ জারণ মানে কোন রাসায়সিক সত্তা(মৌল,আয়ন অথবা যৌগমুলক) কর্তৃক ইলেক্ট্রন ছাড়ন বা ত্যাগ।

অপরদিকে বিজারণ হলো ইলেক্ট্রন গ্রহণ,যে রাসায়নিক সত্তা ইলেক্ট্রন গ্রহণ করে সে জারক

‪#‎যার‬ বিজারণ হয় সেই জারক।এতো গেলো সহজ বাংলা .........এবার একটু জটিলে যাই।

জারণ বিজারণে কিছু প্রধান এবং ভেজালী কিছু কনসেপ্ট হলো--

১.জারক বিজারক চেনা

২.জারন বিভবের ধারণা

৩.বিক্রিয়া সমতা

১.জারক বিজারক চেনা:এদের চেনার ক্ষেত্রে এদের ক্রিয়াশীল অপর বিক্রিয়ক কে সেটা দেখতে হয়......তবে ইন্টার লেভেলে ও অ্যাডমিশন এর জন্য সাধারণত KMnO4,K2Cr2O7,H2O2,আয়োডিন, ‘ইক’ ধাতব আয়ন সমূহ ইত্যাদি জারক হয়।

২.জারণ বিভব: এই ধারণা টি চ্যাপ্টার ১২ এ গিয়ে অনেক কাজে আসে , কিন্তু এটা নিয়ে প্রায়ই কনফিউশন সৃষ্টি হয়।

বিভব কি? বিভব মানে কাজ,আর কাজ হলো শক্তি সৃষ্টির কারণ ।তাহলে বলা যায় ,জারণ বা বিজারণের ফলে নির্গত বা সৃস্ট শক্তি কে জারণ বা বিজারণ বিভব বলে।

এখানে লক্ষণীয় যে .....তাপ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ডেলটা H এর মান +ve হলে শোষণ বুঝায়, কিন্তু জারণ ও বিজারণ বিভবের ক্ষেত্রে +ve মান শক্তি নির্গমন বুঝায় ।আর এই কারণেই কোষ বিভব যতো পজিটিভ হয়,বিক্রিয়া তত শক্তিশালী হয়।

যেমন,অম্লীয় মাধ্যমে KMnO4 এর প্রমাণ ‪#‎বিজারণ‬ বিভব +১.৫২ ভোল্ট,আর K2Cr2O7 এর #বিজারণ বিভব +১.৩৩ ভোল্ট। 

তাই, অম্লীয় মাধ্যমে KMnO4 ‪#‎বিজারিত‬ হয়ে বেশি শক্তি উৎপন্ন করে(১.৫২ ভোল্ট)ফলে এটি KMnO4 হতে বিভব এর বিচারে শক্তিশালী ‪#‎জারক‬।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ