অনিয়মিত পিরিয়ড প্রায় নারীদেরই একটি অতিপরিচিত শারীরিক সমস্যা। সাধারণত ৩৫ দিনের বেশী সময় পর পিরিয়ড শুরু হওয়াকে অনিয়মিত পিরিয়ডের অন্তর্ভুক্ত করা যায়, কেননা স্বাভাবিক পিরিয়ড ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে শুরু হয়। একজন নারী সাধারণত বছরে ১১ থেকে ১৩ টি পিরিয়ড পেয়ে থাকে কিন্তু যাদের অনিয়মিত পিরিয়ড জনিত সমস্যায় ভোগেন তারা পান বছরে মাত্র ৬ থেকে ৭ টি পিরিয়ড। আমরা চাইলে ঘরোয়াভাবে আমাদের অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যার সমাধান করতে পারি।
পিরিয়ডের সমস্যাতে আতঙ্কিত না হয়ে ঘরোয়াভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন। ক্ষতির সম্ভাবনা ছাড়ায় আপনার সুস্থতার শতভাগ গ্যারান্টি এতে নিশ্চিন্তে দেওয়া যায়।
অনেক নারীই অনিয়মিত মাসিকের সমস্যায় ভোগেন। আর এ বিষয়ে তারা চিকিৎসকের কাছে যেতেও সঙ্কোচ বোধ করেন। তাই এর ঘরোয়া সমাধানের খোঁজ করেন অনেকেই। আমাদের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় যেসব খাদ্য উপাদান থাকে সেগুলোর মধ্যেই লুকিয়ে আছে এর সমাধান। অনিয়মিত মাসিকের চিকিৎসায় যুগ যুগ ধরে চলে আসছে নানা ভেষজ পদ্ধতি, এটা বৈজ্ঞানিকভাবেও প্রমাণিত। মাসিক নিয়মিত করার একটি সহজ ভেষজ হলো কাঁচা পেঁপে। নিয়মিত কাঁচা পেপে খেলে অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা উপশমে তা অনেক উপকারী। নিয়মিত খেলে একসময় আর মাসিক অনিয়মিত হবে না।