Share with your friends
Call

৮৫% নারী ভুল সাইজের বক্ষবন্ধনী/Bra ব্যবহার করেন! তারা হয়তো পিছনের অংশ খুব বড় এবং কাপ (সামনের অংশ) খুব ছোট সাইজের পরছেন। এবং যদিও বক্ষবন্ধনীর গড় সাইজ বলা হচ্ছে ৩৬C, সত্যিকার অর্থে এই সাইজের ব্রা নারী বেশি ক্রয় করেন বলে এরকম একটি তথ্য জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যে সকল নারী গড় ৩৬C সাইজের ব্রা পরেন তাদের বেশির ভাগের সত্যিকার সাইজ দরকার ৩০E এর কাছাকাছি কোন সাইজ।

 

ব্রা সাইজ কিভাবে নির্দেশ করা হয়? অনেকে মনে করে ব্রা সাইজ দুই ভাগের সমন্বয়ে হিসাবযোগ্য - একটি সংখ্যা এবং একটি বর্নমালা। সংখ্যা দ্বারা বন্ধনীর সাইজ এবং বর্নমালা দ্বারা কাপ সাইজ নির্দেশিত হয়। অনেক মানুষ-ই জানেন না যে কাপ সাইজ বন্ধনী সাইজের আনুপাতিক, সুতরাং যেকোন D কাপ-ই সব সাইজের জন্য সমান নয়। ৩২D বাস্তবে ৩৪C অথবা ৩৬B এর কাপের সমান, কিন্তু ছোট বন্ধনী যুক্ত। ৩৮F সাইজ এর চেয়ে ২৮F সাইজ বরাবর পাঁচ সাইজ ছোট - তবে এটা এত্ত বড় পার্থক্য নয়! আপনি যদি হালকা-পাতলা গড়নেরও হন - হয়তো আপনার কাপ সাইজ বড় লাগতে পারে, যদিও আপনার স্তন অন্য নারীদের স্তনের তুলনায় বড় দেখা না যায়।

 

উচা-লম্বা নারীরও ছোট সাইজের বক্ষবন্ধনী প্রয়োজন হতে পারে। বক্ষবন্ধনীর সাইজ পাঁজর এবং শাররীক ওজনের উপর নির্ভরশীল। শরীরের ওজন অল্প কয়েক কেজি কমলে/বাড়লে কামিজ, সেমিজ সহ অন্য কাপড়ের মাপ পরিবর্তন করলেও ব্রা এর সাইজ পরিবর্তন করতে অনেকের গাফলতি দেখা যায়। একজন নারী অনেকদিন একই সাইজের ব্রা পরলে সে সাইজে তিনি অভ্যস্ত হয়ে যান, ফলে সাইজ তার উপযোগী না হলেও তিনি এতে অস্বস্তি বোধ করেন না এবং ভুল সাইজটি তার কাছে স্বাভাবিক মনে হতে থাকে। আপনি যদি আপনার জন্য সত্যিকারের ব্রা সাইজ জানতে চান তাহলে নিচের পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করুন।

 

 

আপনার বন্ধনী (ঘের)সাইজ এর মাপ নিনঃ

 

 

একটি ইঞ্চি টেপ (কাপড় মাপার ফিতা) নিন, আপনার স্তনের ঠিক নিচ বরাবর শরীরের চারপাশ ঘুরিয়ে ইঞ্চির মাপে মাপ নিন। লক্ষ্য রাখবেন ফিতাটি যেন আনুভূমিক (ভূমির সমান্তরাল) এবং মোটামুটি আরামপ্রদ (আঁটসাঁট না হয়) থাকে। মাপ নেয়ার সময় আপনার হাত নিচের দিকে স্বাভাবিক ঝুলিয়ে রাখতে হবে।

 

 

যদি আপনার এই মাপ কোন বিজেড় সংখ্যায় হয় তাহলে আপনাকে এক সংখ্যা নিচে এবং এক সংখ্যা উপরের ব্রা পরে দেখতে হবে, কোনটা বেশি আরামদায়ক। উদাহরন স্বরূপঃ মাপ যদি ৩১ ইঞ্চি হয় তাহলে আপনার বন্ধনীর সাইজ ৩০ কিংবা ৩২ হতে পারে (যেহুতু বাজারে বিজোড় সংখ্যার ব্রা পাওয়া যায়না)। প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জনের ক্ষেত্রে এটি ৩০ অর্থাৎ এক ইঞ্চি কম। আপনি যদি সাইজ সম্পর্কে সন্দিহান থাকেন তাহলে ব্রা পরা অবস্থায় কিছুটা সামনের দিকে ঝুকে লক্ষ্য করুন পিছনের দিকে খুব আঁটসাঁট কিংবা খুব ঢিলেঢালা কিনা। যদি বন্ধনী সাইজ সামান্য বড় হয় তহলে ব্রা এর ফিতায় পরিমান মত সামঞ্জস্যতা করা যায়। কিন্তু অতিরিক্ত বড় আকারের হলে তা ব্যবহারের অনুপযোগী এবং আপনাকে কোন প্রকার আকৃতি দেবেনা।

 

যদি মাপটি জোড় সংখ্যা হয়, তাহলে প্রায় সবার ক্ষেত্রে এটি তার বন্ধনী (ঘের) সাইজ। বিরল ক্ষেত্রে আপনি যদি ওজনে অত্যন্ত কম হন কিংবা হাড্ডিসার শরীর হয় তাহলে আপনি আপনার প্রয়েজনের তুলনায় কয়েক সাইজ বড় অথবা আপনি যদি ওজনে বেশি এবং স্থুলাকায় হন তাহলে কয়েক সাইজ ছোট বন্ধনীর ব্রা পরার প্রবনতা থাকতে পারে।

 

কিছু "ব্রা পিটিং গাইড" এবং "ক্যালকুলেটর" আপনার বক্ষোদেশের নিচের সাইজের সাথে চার থেকে পাঁচ ইঞ্চি যোগ করতে বলতে পারে - কিন্তু এগুলো সেকেলে পদ্ধতি। "এ্যাড ফোর" পদ্ধতি ১৯৩০ সালের দিকে ওয়ার্নারের দ্বারা জনপ্রিয় হয় যখন ব্রা ডিজাইন প্রাথমিক পর্যায়ে ছিল এবং বর্তমান যুগের ব্রা এর সাথে এর কোন প্রয়োজনীয়তা নেই।

 

 

কাপ সাইজ নির্ধরনঃ

 

যেহেতু গঠন এবং আকৃতির ভিত্তিতে প্রত্যেক নারীর স্তনের সাইজ ভিন্ন (এমনকি একই নারীর দুই স্তনের আকারেও ভিন্ততা থাকতে পারে), কাপ সাইজ নির্ধারনের সবচেয়ে সঠিক এবং প্রাথমিক পদ্ধতি হচ্ছে আপনার বর্তমান ব্যবহৃত ব্রা এর সাইজ। কাপ সাইজ বন্ধনী/ঘের সাইজের আনুপাতিক। তাই আপনি যদি ছোট বন্ধনীর ব্রা এবং তার সাথে সম্পর্কিত কাপ সাইজের ব্রা পরেন, তাহলে কাপ সাইজ প্রয়োজনের তুলনায় অনেক ছোট হয়ে যেতে পারে।

 

বেন্ড সাইজে (ঘের) এক ঘর নিচে নামলে আপনার কাপ সাইজ ২ বর্নমালা উপরে যেতে হবে। উদাহরন স্বরূপ - আপনি যদি বর্তমানে ৩০D সাইজের ব্রা ব্যবহার করছেন এবং মাপ নেবার পর দেখা গেল আপনার বন্ধনী (ঘের) সাইজ ২৮ ইঞ্চি তাহলে আপনাকে সম্ভবত ২৮F সাইজের ব্রা পরতে হবে (আপনার কাপ সাইজ ছিল D, বেন্ড সাইজ কমে যাবার কারনে কাপ সাইজ একঘর  E বাদ দিয়ে F হবে যা আপনার ৩০D কাপের সমান)।

 

কাপ সাইজগুলো হচ্ছেঃ AA, A, B, C, D, DD, E, F, FF, G, GG, H, HH, J, JJ, K, KK, L, LL

 

কিছু গুরুত্বপুর্ন তথ্যঃ

 

যদি: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (২৮+৪=) ৩২

এবং: কাপের সাইজের মাপ ৩৫

বিয়োগ করে পাই: ৩৫-৩২=৩, অর্থাৎ “সি”

তাহলে, স্তন বা ব্রার সাইজ হবে “৩২সি”

=====================

পার্থক্য: কাপ সাইজ:

০”-১/২” AA

১/২”- ১” A

২” B

৩” C

৪” D

৫” DD or E

৬” DDD or F

৭” G

৮” H

৯” I

১০” J

=====================

A = ছোট

B = মাঝারি

C = বড়

D = বেশি বড়

E = অনেক বেশি বড়

 

 

 

উপরের পদ্ধতিতে যেসকল ব্রা আপনার সাইজের মনে হলো তা ট্রায়াল দিয়ে দেখতে পারেন কোন সাইজ আপনার জন্য আরামদায়ক। আপনাকে কয়েক সাইজের ব্রা পরিধান করে দেখতে হতে পারে, এমনকি ভিন্ন কোম্পানীর কিংবা ডিজাইনের ভিন্নতার কারনে একই সাইজ লিখিত থাকলেও তা আপনার উপযোগী ব্রা নাও হতে পারে। কারন কোম্পানী এবং ডিজাইন বেধে একই সাইজের ব্রা ছোট বড় লাগতে পারে।

 

 

 

 

ব্রা পরার আগে কাধেঁর ফিতাটি হয়তো কিছুটা দীর্ঘ করে নিতে হবে। দুই বাহু ফিতার ভিতর ঢুকিয়ে সামনের দিকে একটু ঝুকতে হবে তাহলে স্তন দুটি ব্রা কাপের ভিতর ঠিক মত প্রবেশ করবে। এবার বন্ধনী ফিতাটির বড়/শেষ দিকের হুকের সাথে হুক লাগান। চিন্তার কিছু নেই এটা আপনি আপনার নিজস্ব ট্রিকস্ ব্যবহার করে বাঁধতে/হুক লাগাতে পারেন। তবে যদি আপনি ছোট আকারের বন্ধনী পছন্দ করেন তাহলে হয়তো বন্ধনী ফিতাটি টেনে বাড়াতে হাবে।

 

সামনের দিকে ঝুকে আপনার আন্ডারওয়্যার কিংবা সালোয়ার পরে নিন যেন স্তন ব্রা কাপের মাঝে সব পাশ থেকে আরামদায়ক ভাবে বসে যেতে পারে। এজন্য প্রয়োজনে ব্রা পরার পর কাপের দুই পাশ থেকে স্তনদ্বয় মাঝের দিকে চেঁপে দিতে পারেন।

 

 

এবার আপনার ব্রা এর কাধেঁর ফিতাটি প্রয়োজনীয় দৈর্ঘ্যে সমন্বয় করে নিতে পারেন যেন বেশি টাইট হয়ে শরীরে দেবে না থাকে অথবা ঢিলা হয়ে কাঁধ থেকে পিছলে না পড়ে।

 

 

 

বন্ধনী সাইজ সঠিক কিনা তা দেখে নিনঃ

 

সঠিক বন্ধনী সাইজ হচ্ছে সবছে ছোট যে সাইজ আপনি আরামদায়ক ভাবে পরতে পারেন। এটি হয়তো আপনার স্তনের নিচের অংশে ঘুরিয়ে বুকের যে মাপ নিয়েছেন তার চেয়ে ছোট হতে পারে। কারন বন্ধনীতে ব্যবহৃত ইলাষ্টিক প্রসারনযোগ্য - বিশেষ করে ৪২ সাইজের পরের সাইজগুলোতে। বন্ধনী অবশ্যই ভারী ভাবে শরীরে দেবে না থেকে ঠিকমত  supportive থাকে এমন হতে হবে।

 

 

 

 

অবশ্যই বন্ধনীর ভিতর দিয়ে অনায়াসে আপনার একটি আঙ্গুল সঞ্চালন করতে পারেন এমন পরিমান টাইট(এ্যটেঁ থাকা) থাকতে হবে - এর বেশি কিংবা কম নয়। ভাল পদ্ধতি হলো আপনার বৃদ্ধা আঙুল পিঠের পাশের দিকে আরামদায়কভাবে প্রবেস করানো যায় এমন টাইট থাকা।

যদি ব্রা এমন আঁটসাট হয় - এমন মনে হয় নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে (বিশেষ করে যারা হাঁপানী রোগী), আপনার উচিৎ হবে (যেটি পরার পর সমস্যা হচ্ছে সেটির তুলনায়) বন্ধনী সাইজ বেশি এবং কাপ সাইজ কমের ব্রা পরিধান করা। যেমন ২৬J এর বদলে ২৮HH

 

 

 

বাকী অংশ নিচের পরের উত্তরে
Talk Doctor Online in Bissoy App
Call

কাপ সাইজ যাচাই করুনঃ

 

 সঠিক কাপ সাইজ ব্যবহার করলে আপনার স্তনের চামড়ায় কোন প্রকার বলিরেখা/কুঞ্চিত দাগ পড়বে না। কিন্তু যে কোন প্রকার ছাপ দেখলে ধরে নেবেন কাপ সাইজ অনেক ছোট - এমনকি পুশ-আপ ব্রা এর ক্ষেত্রেও।

 

আয়নার সামনে স্তনের চারপাশ কোন প্রকার bulging দেখা যায় কিনা পরীক্ষা করুন। শুধু সামনে নয় এমনকি বাহুর নিচে এবং পিঠেও কোন দাগ পড়েছে কিনা দেখুন।

 

 

 

লক্ষ্য রাখবেন, ব্রা কাপের নিচের শক্ত তার কিংবা বক্রম যেন সমান্তরালে বুকের পাঁজরের উপর বিছানোর মত থাকে। পাশ থেকেও লক্ষ করুন নিচের তার/বক্রম যেন পাঁজরের হাড়ের উপর থাকে - কোন মতেই তা স্তনের নরম টিস্যুর উপর না থাকে। যদি পাশ থেকে তা আপনার স্তন এর উপর চলে এসেছে দেখেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার বড় কাপ সাইজ লাগবে।

 

যদি নিচের তার/বক্রম ব্যথাযুক্ত ভাবে স্তনের মাঝামাঝি অংশে চাপ দিচ্ছে - তাহলে হয়তো আপনার ছোট কাপ সাইজের ব্রা লাগবে।

যদি আপনার মনে হয় আপনার কাপ সাইজ খুব ছোট কিন্তু আপনি নিশ্চিত নন - তাহলে পুনরায় পরীক্ষার জন্য বড় কাপ সাইজের ব্রা পরিধান করে দেখতে পারেন। তাহলে সহজে অনুমান করা যাবে যদি ছোট কাপ সাইজ-ই আপনার জন্য উপযুক্ত কি-না?

 

 

ফাইনাল লুকঃ

 

এবার আপনার জামা পরে নিন। আপনি হয়তো যে নতুন ব্রা টি পরেছেন তা আরামদায়ক এবং সুন্দর। এবার লক্ষ্য করুন এটি আপনার ফিগারের কোন পরিবর্তন করছে কিনা? অথবা জামার উপর দিয়ে ব্রা এর কিনারের সিলাই করা লাইন কিংবা নকশার অমসৃন অংশ দৃশ্যমান হচ্ছে কিনা - এমন কিছু পরিলক্ষিত হচ্ছে কিনা যা আপনাকে অস্বস্তিতে ফেলতে পারে?

 

 

 

 

পাশ থেকে তাকালে সঠিক আকারের ব্রা পরার পর আপনার স্তন হাতের কনুই এবং কাধেঁর মাঝামাঝি স্থানে থাকার কথা (মাপের হিসেবে চোয়াল থেকে আনুমানিক ১০ ইঞ্চি নিচে স্তন বোঁটা থাকার কথা)।

 

 

টিপস্ঃ

 

  • আঁটসাট জামা এবং পাতলা কাপড়ের জামায় উপর দিয়ে ব্রা দেখা যেতে পারে - যা আপনাকে রাস্তাঘাটে অস্বস্তিতে ফেলতে পারে। তাই যে রঙের জামা পরবেন তার কাছাকাছি রঙের ব্রা পরা উচিৎ। উদাহরন স্বরুপঃ কালো জামার সাথে সাদা রঙের ব্রা পরিধান না করা।

 

  • অনেক নারীর ক্ষেত্রে দেখা যায় ছোট বন্ধনী সাইজ পরার কারনে পিঠের দুই পাশের দিকে ব্রা শরীরে ধেবে থাকে। এটি আসলে বড় সাইজের ব্রা এর ক্ষেত্রে বন্ধনী/ঘের সমান্তরলে না থেকে পিঠের অংশে উপরের দিকে উঠে যাবার ফলে হয়। ব্রা পরার সময় পিছনের অংশে হালকা টেনে নামিয়ে দিলে অনেক সময় এ সমস্যা থেকে মুক্ত হওয়া যায়।

 

  • যদি আপনার দুটি স্তনের আকার ভিন্ন হয়, তাহলে যে স্তনটি বড় সে স্তনের হিসেবে ব্রা কিনুন। আপনি ছোট স্তনটির যে পাশে সে কাঁধের ফিতা একটু বেশি ছোট করে সমন্বয় করতে পারেন, অথবা বাজারে প্রাপ্ত ব্রা এর ভিতর ব্যবহারযোগ্য আলাদা প্যাড ব্যবহার করতে পারেন।

 

  • আপনি যদি আপনার ব্রা টেকসই এবং ব্যবহারের জন্য ফিট রাখতে চান তাহলে একই ব্রা পরপর দুই দিন ব্যবহার করবেন না এমনকি তা যদি ধৌত করাও থাকে। অন্ততঃ দুই/তিন দিন পর পরলে ব্রা এর ইলাষ্টিক সম্পুর্ন পুর্বের অবস্থাতে ফিরে আসবে - পুনরায় প্রসারনের আগে।

 

 

 

সাবধানতাঃ

 

  • উপরের আলোচনা শুধুমাত্র একটি প্রাথমিক ধারনা - কি সাইজের ব্রা প্রথমে ট্রাই করবেন তার জন্য। ফিট হওয়াটা ইঞ্চি টেপে নেয়া মাপের চেয়ে বেশি জরুরী। কারন প্রত্যেক নারী আলাদা আলাদা গড়নের, সমান মাপ পাওয়া দুইজন নারীর ভিন্ন সাইজের ব্রা হওয়া অতি স্বাভাবিক একটি বিষয়!

 

  • একই সাইজের ব্রা হলেই সব স্টাইল কিংবা কোম্পানীর ব্রা আপনার সাইজ হবে তা নয়। ভিন্ন স্টাইলের ব্রা ভিন্ন আকারের স্তনের জন্য আরামদায়ক হতে পারে। তাই এমন দোকান থেকে ব্রা কিনুন যারা আপনার ব্রা ঠিকমত না লাগলে পাল্টিয়ে দেবে। জামা কাপড়ের মাপের মত ব্রা এর মাপও বছর বছর পরিবর্তন হয় তাই পুর্ববর্তী পদ্ধতিতে নেয়া মাপ নতুন ডিজাইনের ব্রা এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নাও হতে পারে।

 

  • ভুল সাইজের ব্রা এবং কম পয়সায় খারাপ কোয়ালিটির ব্রা কিনবেন না। কম দামের পরিধানে অস্বস্তি লাগে এরকম ২/৩ ব্রা থাকার চেয়ে একটু বেশি দামের একটি ভাল ব্রা থাকা অনেক ভাল।

 

 

তথ্যসুত্রঃ উইকিহাউ.কম

Talk Doctor Online in Bissoy App