শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Rubidium

Call

যেকোন বিষয় ঠিক করুন।তারপর কি কি লিখবেন সেগুলো ঠিক করুন।তারপর ঐ কবিতার ভাষা সংগ্রহ করুন।মানে কি কি ভাষা ব্যবহার করবেন তা ঠিক করুন।এরপর লেখা শুরু করুন।ছন্দ মেলানোর চেষ্টা করুন।এরপর চিন্তা করুন আর লিখুন।মনের দরজা খুলে দিয়ে ভাবুন আর লিখুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call


শিল্প সাহিত্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ মাধ্যম, কবিতা, সৃষ্টির আদিযুগ থেকেই তাল লয় সুর ইত্যাদির সংমিশ্রণে ভাষার মালা হয়ে মানুষের মনে দোলা দিয়ে আসছে। অক্ষর ও শব্দের নানামুখি চালে এই মালা তৈরীর প্রক্রিয়া বা নিয়মই আদতে ছন্দ। কালের বিবর্তনে, অতিক্রান্ত সময়ের সদ্ধিক্ষণে উৎকৃষ্ট কবিতা নির্মাণের জন্য বিভিন্ন ভাবে পরীক্ষা পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে প্রায় সব ভাষার বিশিষ্ট কবিরা তৈরি করেছেন সুনির্দিষ্ট ও সুবিন্যস্ত নিয়ম। বাংলা কবিতাকেও অন্যান্য ভাষায় রচিত কবিতার মতো বাঁধা হয়েছে ছন্দের শৃঙ্খলে। আর এক পর্যায়ে ভেঙেও দেয়া হয়েছে সেই শৃঙ্খল, কিন্তু ভাঙার সেই প্রক্রিয়াও তৈরী করেছে নতুন ধ্বনি মাধুর্য। প্রথমেই প্রয়োজন সুন্দর একটা বিষয়। যদিও যে কোনো বিষয়েই উৎকৃষ্ট কবিতা তৈরীর প্রমাণ যথেষ্ট রয়েছে, তথাপি কবিতা লেখার শুরুর দিকে বা তরুণ কবিদের ক্ষেত্রে বিষয়ের গুরুত্ব অবহেলা করা যায় না। বিষয় স্পষ্ট হলে, তাকে ভাষায় রূপ দেয়ার জন্য দরকার শব্দ। বিষয় ও শব্দের একত্র মেলবন্ধনে গঠিত হয় কবিতার ভাব, কবিতার উৎকৃষ্টতার জন্যে ছন্দ একমাত্র উপজিব্য না হলেও এটি যে প্রধানতম একটি দিক তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তারপর একে পরিপক্ক করার জন্য প্রয়োজন হয় উপমা, অনুপ্রাস, চিত্রকল্প ইত্যাদির। বাংলা কবিতার ছন্দ প্রধানত তিন প্রকার। ১. স্বরবৃত্ত ছন্দ ২. মাত্রাবৃত্ত ছন্দ ৩. অক্ষরবৃত্ত ছন্দ কবিতার প্রতিটি লাইনে সমমাত্রার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশই হলো পর্ব। পঙ্ক্তি শেষের পর্বাংশকে অতিপর্ব বলা হয় যার মাত্রা সংখ্যা পর্বের মাত্রা সংখ্যা থেকে সর্বদাই কম। এ ধরনের পর্বাংশ লাইনের শুরুতে থাকলে আমরা তাকে উপপর্ব বলে চিহ্নিত করবো। উপরে প্রদত্ত উদাহণের ছন্দ বিন্যাস লক্ষ্য করলে বোঝা যায় যে, প্রতিটি পর্বের মাত্রা সংখ্যা চার, এবং অতিপর্বের মাত্রা সংখ্যা তিন। এই কাব্যাংশে কোনো উপপর্ব নেই। সংক্ষেপে এগুলোই নিয়ম l (কবিতার ছন্দ, বাংলা একাডেমী, ১৯৯৭ ।। দ্বিতীয় সংস্করণ: মাওলা ব্রাদার্স থেকে প্রকাশিতব্য, ফেব্রুয়ারী, ২০১১।।) অধ্যায়টি থেকে উত্তর সংকলিত l বইটিতে বিস্তারিত আরো অনেক বিষয় উদাহরণসহ দেয়া রয়েছে l আপনি সেখান থেকে কবিতা লেখার এ টু জেড তথ্যাবলী ও নিয়ম সমন্ধে জানতে পারবেন।

~~~সংগৃহীত 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Ronu

Call

কবিতা লেখার জন্যে নিম্নোক্ত উপায় মেনে চলুন :-

  • আপনি প্রথমে যে বিষয় নিয়ে কবিতা লিখবেন সে বিষয় সম্পর্কে চিন্তা করুন। 
  • তারপর আপনার বিষয় অনুযায়ী শব্দ সংগ্রহ করুন। লক্ষ্য রাখুন শব্দগুলো যে আপনার কবিতার বিষয় বস্তুর সাথে মিল থাকে। 
  • তারপর কবিতার শব্দগুলোকে ছন্দানুসারে সাজিয়ে নিন। 
  • তারপর আপনার ছন্দগুলো যথাযথ কিনা তা সম্পর্কে চিন্তা করুন। 
  • তারপর আপনি কবিতাটি লিখুন। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি যে বিষয়ে কবিতা লিখবেন সে বিষয়টি নিয়ে ভাবুন।নতুন শব্দ জর করুন।আর কবিদের কবিতাগুলো পড়বেন।এতে আপনি অনেক নতুন শব্দ জানতে পারবেন যা আপনাকে কবিতা লিখতে সাহায্য করবে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ