অামার মনে হয় অাপনি ভুল শুনেছেন। ওসব চাকরি করার ক্ষেত্রে ভার্জিন পরীক্ষা করার কোন সম্পর্ক নেই। ওটা কেন পরীক্ষা করবে। তাকে চাকরি দেওয়া হবে অফিসিয়াল কাজ করার জন্য। তার দেহ ব্যবহার করার জন্য না ৷ অার যদি কেউ পরীক্ষা করে থাকে তবে এটা কোন নিয়ন না৷ অন্য কোন ধান্দা অাছে। চাকরির নামে মেয়েদর দেহ নিয়ে খেলা শুরু করছে তাই না। মেয়েরা মুল্যবান সম্পদ অার সেটাকে এভাবে উম্মুক্ত করা কোন মুসলমানের কাজ না। এ রকম চাকরি করার থেকে কাজ করে খাওয়া অনেক ভালো। অার যদি অাপনার শোনা তথ্য ভুল হয় তবে বলব অাগে সঠিক তথ্য জানবেন তারপর বলবেন
চাকরী দেওয়া, বা পাওয়ার ক্ষেত্রে ভার্জিনিটির কোন সম্পর্ক নাই। চাকরী প্রক্রিয়ায় যে মেডিকেল টেস্ট হয় তা মূলত, শারীরিক ফিটনেস, যোগ্যতা, রোগ এসব টেস্ট করা হয়। এর ভেতর যৌন রোগ যেমন গনোরিয়া , সিফিলিস এসবও চেকাপ করা হয়। কিন্তু এই প্রক্রিয়াকে কেউ ভাল না বুঝলে তারা ধরে নেন হয়ত ভার্জিনিটি চেক হচ্ছে। কিন্তু আসলে তা নয়।