শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

১) চুলকানি সহ্য করুন। দাড়ি গজানোর প্রথম দিকে মুখ খুব চুলকাবে। কিন্তু দাড়ি গজানোর জন্য এটুকু আপনাকে সহ্য করে নিতেই হবে। ২) দাড়ি গজানোর জন্য বেশ কিছুটা সময় প্রয়োজন। দাড়ির দৈর্ঘ্য কমপক্ষে এক ইঞ্চি হবার আগ পর্যন্ত এটাকে ছাঁটবেন না। ৩) আপনি যদি দেখেন শেভিং বন্ধ করার পর ২-৩ মাস হয়ে গেছে অথচ এখনো আপনার ঠিকমতো দাড়ি গজাচ্ছে না, তাহলে হাল ছেড়ে দেওয়াই ভালো। সবারই ভালোভাবে দাড়ি গজাবে না, এটাই স্বাভাবিক। ক্লিন শেভ করে ফেলুন। ৪) দাড়ি ছাঁটুন ঠিক উপায়ে। সেলুনে গিয়ে করতে পারেন। সাহস থাকলে নিজেও ছাঁটতে পারেন, তবে তার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরী। তবে আপনার দাড়ি যতো বড় বা যতো ছোটই হোক না কেন, প্রতি দুই মাসে একবার ছাঁটা ভালো। ৫) দাড়ি পরিষ্কার রাখুন। তারমানে এই নয় যে ঘাম পরিষ্কার করছেন যে সাবান দিয়ে সেটাই ঘষে নেবেন দাড়িতে। চুলের শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। সপ্তাহে ২-৩বার শ্যাম্পু করুন আপনার দাড়িতে। শুধু তাই না, কন্ডিশনারও দিতে পারেন। ৬) দাড়িতে তেল দিন। শুনে অনেকেই আমার দিকে পচা ডিম ছুঁড়ে মারার প্রস্তুতি নিতে পারেন। কিন্তু পশ্চিমা দেশে দাড়িকে স্টাইলিশ এবং সুস্থ রাখতে অনেকেই বিশেষভাবে প্রস্তুতকৃত “বিয়ার্ড অয়েল” ব্যবহার করে থাকেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিয়ার্ড অয়েল দেখতে পাওয়া যায়। তবে আমাদের দেশে নাও পাওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি নিজেই তৈরি করে নিতে পারে দারুণ সুগন্ধি একটা বিয়ার্ড অয়েল। আমন্ড অয়েল বা নারিকেল তেলও দিতে পারেন। স্টাইলিং এর জন্য ব্যবহার করতে পারেন জেল এবং ওয়াক্স । আর হ্যাঁ, দাড়ি নিয়মিত আঁচড়ে নিতেও ভুলবেন না। ৭) দাড়িকে সুস্থ রাখুন খাবারের মাধ্যমে। এমন কোনো খাবার নেই যেটা দাড়ির জন্য বিশেষভাবে ভালো। তবে ব্যালান্সড ডায়েট সব ক্ষেত্রেই ভালো। আর চুলের জন্য যেসব খাবার ভালো সেগুলোও খেতে পারেন। খাবার সময়ে থাকুন সাবধান। খাওয়া শেষ হবার পর দাড়ি থেকে ভালো করে মুছে নিন খাবারের গুঁড়ো এবং উচ্ছিষ্ট।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
  • দাড়িকে চুলের মত নিয়মিত পরিষ্কার রাখা প্রয়োজন। খাওয়ার পর প্রতিবার দাড়ি পরিষ্কার করুন। দাড়ি পরিষ্কার করার জন্য গায়ে ব্যবহার করা সাবান ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। ভাল মানের টক্সিন ফ্রি শ্যাম্পু দিয়ে দাড়ি পরিষ্কার করুন। তারপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এটি দাড়ি নরম রাখতে সাহায্য করবে।

  • শুধু কন্ডিশন করলে হয় না, এটি ময়েশ্চারাইজ করা প্রয়োজন রয়েছে।এটি দাড়িতে ব্যবহার করুন। এটি দাড়ি নরম এবং ময়েশ্চারাইজড রাখবে।
  • অ্যালোভেরা জেল এনজাইমের অন্যতম উৎস। এটি ত্বক থেকে মৃত কোষ দূর করে এবং ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। একটি তুলোর বলে অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে সেটি মুখ এবং ঘাড়ে লাগিয়ে রাখুন। এরপর ১২-২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
  • ট্রিমিং শুধু মেয়েদের চুলে করা হয় না। দাড়ি বৃদ্ধি করতেও ট্রিমিং এর প্রয়োজন আছে। নিয়মিত দাড়ি ছাঁটুন। নিজে করতে না চাইলে সেলুনে যেয়ে দাড়ি কাটতে পারেন। প্রতি দুই মাসে একবার দাড়ি ছাঁটা প্রয়োজন।
  • বায়োটিন চুল বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন বি৬, সি, এবং ই সমৃদ্ধ খাবার রাখুন। এছাড়া ভিটামিন সি, ই, ভিটামিন এ এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিনকার খাদ্য তালিকায় রাখুন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ