ফ্যামিলি থেকে বিয়ের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু মেয়ে এখুনি বিয়ে করতে রাজি নয়। সে এসব নিয়ে ভাবছে না এখুনি। ভার্সিটি এডমিট হয়েছে মাত্র। তাই দেরি করলেও রিস্ক আছে। হুট করে অন্য কোথাও পটে যেতেই পারে। তাই যদি প্রেম করানো যায় তাহলে বিয়ে করতেও রাজি হবে বলে আশা করা যায়।  দিনে দুই একটা ম্যাসেজ বা মাঝে মধ্যে ২/১ মিনিট কথা বলে কিভাবে একটি মেয়েকে পটানো যেতে পারে? 



  • ফ্যামিলি সাপোর্ট আছে
  • দিনে দুই একটা মেসেজ বা ১/২ মিনিট কথা বলে যাতে বেশি বেশি বেশি ম্যাসেজ এর অনুমতি পাওয়া যায়, মানে বেশি দিলেও যাতে ব্লক না দেয় সেই টিপসও লাগবে। 

শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

প্রশ্নটি কিছুটা জটিল । তারপরও সঠিক উপায়ে প্রেম করতে চেয়েছেন বলে নিজের ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে সামান্য কিছু জানানোর চেষ্টা করলাম । প্রথমে জানতে চাই আপনি কি তার পরিচিত মানে বাসায় থেকে ঠিক করা পাত্র হিসেবে প্রেম করবেন নাকি অপরিচিত হিসেবে ? ধরে নিলাম পরিচিত হিসাবেই কথা বলবেন বা মেসেজ করবেন ।  এমত অবস্থায় তাকে আপনি সরাসরি কল দিলে সে রাগ করতে পারে । তাই সর্বপ্রথম এমন টাইপের মেসেজ দিতে হবে যা পড়ে সে মজা পায় । হ্যাঁ হতে পারে শুরুতে কোন রেস্পন্স করবেনা।  কিন্তু আপনার কাজ কন্টিনিউ করতে হবে । প্রতিদিন 1-3 টা মেসেজ দিতে পারেন । এই মনে করেন ঘুম থেকে উঠে শুভ সকাল জানালেন সাথে কিছু মজার কথা লিখে দিলেন যা পড়ে সে আনন্দ পেলো । অনুরুপ দুপুরে কিংবা রাতেও করতে পারেন । তবে মাথায় রাখতে হবে অতিরিক্ত যেন না হয়ে যায় । আশা করি এমন মেসেজ পেলে সে বিরক্ত হবেনা । যদি দেখেন বিরক্ত হয়ে মেসেজ বা কল কিছুই করছেনা তবুও রাগ করবেন না । চেষ্টা অবিরত চলবে , কারণ আজ হোক অথবা কাল, আল্লাহ চাহে তো সে আপনার স্ত্রী হবে । এখানে ধৈর্য্যের পরীক্ষা দিতেই হবে ।  যদি দেখেন এভাবে করার পর কোন পজিটিভ রিপ্লাই আসে তাহলে অনুমতিক্রমে ফোন দিয়ে কুশলাদি জিজ্ঞেস করতে পারেন । আর টেকনিক্যালি দুই-একটা প্রশংসাও করবেন । এরপর একটু একটু করে প্রশংসা এবং ভালোবাসা মিশ্রিত মেসেজ দিবেন । আশাকরি তার পক্ষ থেকেও ভালো ফিডব্যাক আসবে । আর অনুমতিক্রমে কল দিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবেন । কি বলতে হবে সেটা তখন এমনিতেই মাথায় চলে আসবে । আর যদি দেখেন 1 সপ্তাহের মধ্যেও কোন পজিটিভ ফিডব্যাক আসছে না , তখন নিজে থেকেই 1 বা 2 মিনিটের জন্য কল দিয়ে এমন কিছু বলুন যা শুনে সে মনে মনে মজা পায় (ফোনে রাগ বা বিরক্তি নিয়ে কথা বলতে পারে) এবং আপনাকে পরবর্তীতে এটলিস্ট কিছু লিখে রিপ্লাই দেয় । ( কখনোই আঘাত পায় এমন কথা বলা যাবেনা বা করা যাবেনা।) যখন দেখবেন আপনার প্রতি একটু একটু করে দুর্বল হচ্ছে মনে হয় তখন কেয়ার নেয়া শুরু করবেন । অর্থাৎ ঠিক মতো খেয়েছে কিনা, ঘুমিয়েছে কিনা ইত্যাদি । এককথায় তার প্রতি কেয়ারফুল হবার চেষ্টা করবেন। জানেন তো মেয়েরা তাদের নিজেদের প্রসংশা শুনতে ভালোবাসে এবং তারা চায় যে তাদের ভালোবাসার মানুষটি তাদের প্রতি খুব কেয়ারফুল হোক । মাঝেমধ্যে বেঁকে বসলেও আপনার বাঁকা হওয়া চলবে না।  স্বভাবতই তারা একটু বাঁকা টাইপের যা আল্লাহ প্রদত্ত । এভাবে করে দেখবেন নিশ্চই সে আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে গেছে এবং নিয়মিত কথা হচ্ছে । শুধু তাই নয় আপনার পরিবর্তে সে নিজেই তখন কল এবং মেসেজ দিবে আশাকরি । তখন আর দুই এক মিনিট নয় দুই একঘন্টার বিষয়ও হয়ে যেতে পারে ।:) (আশাকরি একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তি হিসেবে এ থেকে সামান্য হলেও আইডিয়া পাবেন এবং নতুন আইডিয়ার উদ্ভব করে নতুন পথে অগ্রসর হতে পারবেন । আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

অনুভূতি, আকর্ষণ,কারও প্রতি হৃদয়ের টানই হলো প্রেম।এখন মেয়ের ফ্যামিলি সাপোর্ট থাকাতে আপনি কাজটি একটু সহজেই করতে পারবেন। যদি মেয়েটি আগে থেকেই প্রেম না করে।আর প্রেম হতে হলে একটু সময়ের প্রয়োজন।প্রথম যাচাই করুন মেয়েটি কিরকম? কি পছন্দ করে আর কি অপছন্দ করে।তাঁর পছন্দ অনুসারে কোন মেসেজ দিবেন। ফ্যামিলি সাপোর্ট আছে যেহেতু তাই পছন্দগুলো জানতে সহজ হবে।এভাবে দিনে ২-১ টি মেসেজ করেন।


 কিছু দিন পর মেসেজের সংখ্যা বাড়াতে পারেন এক্ষেত্রে ব্লক দেওয়ার সম্ভবনা কম।মেসেজে করে তাঁর প্রশংসা করবেন তাঁর পছন্দগুলো নিয়ে লিখবেন।তাঁর লেখাপড়ার ভাল মন্দ খোঁজ খবর নিবেন,পরিবারের সবাই কেমন আছে এ সমস্ত খোঁজও মাঝে মাঝে নিন এতে মেয়েদের কোন ছেলের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ হয়।
ধীরে ধীরে ফোন কলের অনুমতি চাইবেন দিনে ২-১মিনিট কথা বলার চেষ্টা করবেন।এভাবে শুরু করেন তবে আপনাকে মেয়েটিকে অনুসরন করতে হবে আর যদি দূরে থেকে এরকম মেসেজ করে কাজ হবার সম্ভবনা ক্ষীন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
KMIslan

Call

আপনি চেষ্টা করুন।  আপনি দুটি এস এম এস দিলে সে যদি একটা দেয় বা আপনি পাচ বার কল দিলে সে যদি দুবা কল দেয় তাহলে আপনাকে ভালবাসতে পারে। আর যদি না দেয় বা আপনি কল দিলে কোন প্রশ্ন না করে শুধু আপনার প্রশ্নের জবাব দেয়তাহলে নে আপনাকে নয় অন্যকে চায়।     

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Manik Raj

Call

আসলেই সত্য বলতে এত অল্প সময়ে কোন মেয়েকে ইমপ্রেস করাটা টাপ ।তবুও চেষ্টা করলেই এই অল্প সময়েই কোন একটি মেয়েকে পটাতে ততটা টাপ না।এখন মুল কথায় যাওয়া যাক। কিভাবে এত অল্প সময়ে মেয়েটাকে পটানো যেতে পারে? পটানোর জন্য বিশেষ কিছু কৌশলের সহযোগিতা নিতে হবে।কোন মেয়ে কথাবার্তায় সময় না দিলে সেটা আপনাকে আদায় করতে নিতে হবে।কেউ আসলে আপনাকে প্রথমে বেশি সময় দিবেনা কথাবার্তা বলার জন্য। কিন্তু সেই সময়টা আপনাকেই আদায় করার দায়িত্ব নিতে হবে।কেউ পাত্তা না দিলে পাত্তা আদায় করে নিতে হয় এটাই হলো আসল বিষয়। মেয়েরা প্রথমে প্রথমে এটা ঐটা বলে নানান অজুহাত দেখায়।এই সমস্যা ঐসমস্যা এগুলো বলা মেয়েদের কমন ডায়লগ ।মেয়েরা প্রথমে আপনাকে এমন অনেক কথাবার্তায় শুনাবে আপনার প্রেমে যতক্ষণ না পড়েছে।এটা সব মেয়েদের একটা মুল ইগো।সব মেয়েরাই সবসময় সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে কোন একজন যদি তাঁকে ভালোবাসে তাহলে তাঁকে যেন ভালোবাসার মাধ্যমেই সেটা বলে বা মেয়ের কাছে বুঝাতে পারে এটা সব মেয়েরা পছন্দ করে। হঠাৎ টুকটাক কথার মাঝে এমনভাবে কথা বলুন যাতে সহজে সে বুঝতে পারে আসলেই আপনি তাকে অনেক ভালবাসুন । এবং আপনি তাকে চান। সে আপনার খোঁজখবর না দিলেও, তাকে আপনিই নিজ থেকে তার ভালো মন্দর খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করবেন। মুল কথা,আপনি এমনভাবে কথাবার্তা বলবেন সে যেন বুঝতে পারে আপনি তাকে অনেক কেয়ার করেন। মেয়েরা সবসময় কেয়ার করাটাকে অনেক বেশি পছন্দ করে।যতই আপনি তার কেয়ার নিবেন ততই সে আপনার প্রতি দুর্বল হবে।কারণ,মেয়েরা সবসময় পছন্দ করে যদি তাকে কেউ ভালোবাসে তাহলে তাকে যেন খুব কেয়ার করে।এতে করে সে বুঝতে পারে এই ছেলেই তাকে ভালো রাখতে পারবে, এই ছেলে তাকে অনেক ভালোবাসে এই ছেলের কাছে সে ভালো থাকতে পারবো।কারণ,যে সবসময় তার ভালোবাসার মানুষটির কেয়ার করবে সে সবসময় তাকে ভালো রাখার চেষ্টাই করবে। এগুলো মেয়েটা চিন্তা করবে আর আপনাকে নিয়ে আস্তে আস্তে তার মনের মধ্যে ভালো লাগার স্বপ্ন সৃষ্টি করবে ।এভাবেই আপনি তার মধ্যে আপনার চিন্তা ছড়িয়ে দেন,আপনার চিন্তা ছড়িয়ে দেওয়া মানেই আপনাকে নিয়ে ভাবা,আপনার কেয়ার নিয়ে ভাবা,আপনাকে তার মনের মধ্যে ভালো লাগার স্বপ্ন নিয়েও ভাবা।একটা কথা সবসময় মনে রাখবেন মেয়েরা কিন্তু সবসময় প্রেমিক ছেলেদের বেশি পছন্দ করে।আপনার মনের মধ্যে যে অনেক ভালোবাসা আছে এটা আপনাকে প্রমান করতে হবে তার কাছে।সবসময় তার খোঁজখবর নেওয়ার মাধ্যমেই সেটা সে জানতে পারবে ও বুঝতে পারবে।আর এটাই হলো প্রমান করার সেরা উপায়। আপনি নিজেই মাঝে মধ্যে কল অথবা মেসেজ দিবেন,কল দিলে মেয়ের গলার সুরের তারিফ করবেন ।এভাবে বলতে পারবেন আপনার/তোমার গলার কণ্ঠ সুরটা সেই দারুণ। আমাকে মুগ্ধ করে দেয়, মন চাই আপনার/ তোমার সাথে বেশি বেশি কথা বলতে।মেসেজ হলে বলতে পারেন আপনার/ তোমার সাথে কথা বলতে কেন জানি মনের মধ্যে ভালো লাগার সৃষ্টি হয়। সে আপনাকে যদিও বলে যে আপনি/ তুমি কি আমাকে খুশি করার জন্য বলছো! এটা সে বললেও মনে মনে কিন্তু আসলেই অনেক খুশি হবে ও অনেক ভালো ফিল করবে। দেখবেন প্রথমে সফল না হলেও আস্তে আস্তে সফল হয়ে যাবেন। সেই সাথে দেখবেন কথা বলার জন্য অতিরিক্ত বেশি সময়ও অটোমেটিক চলে আসবে..... আর এটা রেগুলার হঠাৎ হঠাৎ দিবেন কিন্তু খুব বেশি পরিমাণ যেন না হয় সে দিকেও খেলায় রাখবেন ।রেগুলার মাঝে মধ্যে কল অথবা মেসেজ দিয়ে তার খোঁজখবর নেওয়া মানেই কিন্তু আপনি যে তাকে অনেক পছন্দ করেন,তাকে ভালোবাসেন ,আপনি তাকে অনেক চান সেটা প্রকাশ পাবে।এটা কখনোই চিন্তা করবেন না যে সে বিরক্ত হবে।আপনাকে ব্লক করে দিবে। কারণ,কোন মেয়েই বিরক্ত হয়না যখন কোন ছেলে তাকে অনেক পছন্দ করে এবং ভালোবেসে সেজন্য সবসময় খোঁজখবর নেয় সেটা মেয়েরা সহজেই বুঝতে পারে। কিছুদিন আপনি এভাবেই তার খোঁজখবর নিবেন তাহলে সে সহজেই বুঝতে পারবে ও জানতে পারবে যে আপনি তাকে পছন্দ করে,আপনি তাকে ভালোবাসেন আপনিই তাকে চান। কারণ একটি ছেলে একটি মেয়ের রেগুলার খোঁজখবর তখনই নেয় যখন ছেলেটি মেয়েটিকে বেশি ভালোবাসে। এভাবে আপনার চেষ্টা চালিয়ে গেলে কিন্তু মেয়ে আপনাকে নিয়েই চিন্তা করবে বেশিরভাগ সময় এটা নিশ্চিত বুঝে নিবেন । আর আপনাকে নিয়ে চিন্তা করা মানেই আপনাকেও সে ভালোবাসতে শুরু ।এভাবেই আপনি তাকে পটানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যান সফলতা আসবেই। কিন্তু আপনার সবকিছুই যেন যেন হয় নম্রতার ও ভদ্রতার সাথে... প্রথমে আপনি তাকে সময় দিয়ে পটাতে পারলেই তখন সেই আপনাকে সময় দিবে।সময় আপনাকে চেয়ে নিতে হবেনা তাকে প্রথমে পটান তারপর কথাবার্তা বলার জন্য লম্বা সময় এটা অটোমেটিক চলে আসবে। আপনার প্রেমে পড়ে গেলে তখন বিয়া করতে কোন বাঁধা নেই ।তখন নানান অজুহাত, নানান সমস্যা উধাও হয়ে যাবে। অতিরিক্ত কথা...নিজের প্রয়োজনের জন্য কারো কাছ থেকে কোনকিছু চেয়ে আনা কিন্তু লজ্জার না । আপনি চাইলে হঠাৎ করেই তার কাছে কোন সময় চাইতে পারেন যে কথা বলার জন্য কি একটু বেশি সময় পাওয়া যায়না? আশাকরি সে কোনকিছু বলে কথাটা এড়িয়ে গেলেও বা না করলেও পরে হুট করেই সে আপনাকে একটু সময় বেশি দিতে চেষ্টা করবে । ঐ যে বললাম না পাত্তা না দিলে পাত্তা আদায় করে নিতে হবে।এটাও ঠিক সেই রকমেই আপনি পাত্তা আদায় করে নিবেন। সবশেষে আপনার জন্য শুভকামনা থাকলো আপনার চেষ্টা যেন সফল হয়। এবং আপনার এই প্রেমটা সত্যিকারের অর্থে রুপ নেয়। ভালো থাকুক আপনার ভালোবাসার মানুষটি ও আপনিও ভালো থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ