জলিয় বাষ্প থেকে বজ্রের মত ভয়ানক শব্দ আর সেই বাষ্পিয় চার্জ থেকে কিভাবে মানুষ বিদ্যুতায়িত হয়
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

সাধারনত পানির সাধারন সংকেত H2O।এরপর যখন পানিতে তাপ প্রদান করা হয় তখন পানির আন্তঃআনবিক শক্তি কমতে থাকে ফলে এখানে 2H+ এবং O2- চার্জের সৃষ্টি হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Waruf

Call

সাগর নদী, পুকুর ইত্যাদি থেকে পানি তাপে বাষ্প হয়ে উর্ধ আকাশে জলীয় বাষ্প হিসাবে জমা হয়। কিন্তু উপরে তাপ বা গরম খুবই কম, সেখানে জলীয় বাষ্প শীতল হয়ে শিশিরাংকে পৌছায়। শিশিরাংকে বাষ্প জমে বরফে তথা কঠিন মেঘে পরিনত হয়। অন্য দিকে নিচে মানে আমাদের মাটি বা ভুমি হচ্ছে ঋনাত্নক চার্জের ভান্ডার ফলে আকাশে ঐ বরফ মেঘের নিচের দিক মাটির ঋনাত্নক চার্জের বিকার্ষনে ইলেক্ট্রোন গুলো উপরের পৃষ্ঠে যায়, আর নিচে ধনাত্নক চার্জ সরে এসে জমা হয় এভাবে মেঘে নিচে ধনাত্নক উপরে ঋনাত্নক চার্জ সৃষ্টি হয়। ফলে দুটি মেঘের স্তরের পার্থক্যের জন্য আকর্ষন বলের সৃষ্টি হয় এবং প্রবল বেগে একে অপরকে আকর্ষন করে সংংঘর্ষ বাধে ফলে বিকট শব্দ হয় ও বিদ্যুৎ স্ফুলিংগ সৃষ্টি হয়। এই স্ফুলিংগ  চার্জের মুক্ত হওয়া থেকে সৃষ্টি তাই এটি প্রবল বেগে মাটিতে চলে আসতে থাকে যা উচ্চ ভোল্টের পতন সৃষ্টি করে ফলে গাছ পালায় পতিত হলে গাছ পরিবাহক হিসাবে ঐ বিদ্যুৎ মাটিতে পাস করতে যেয়ে পুড়ে যায়। কারন আমরা জানি বিদ্যুৎ প্রবাহ সব পুড়িয়ে দিতে পারে। আর এই সামগ্রিক অবস্থাকে বাজ পড়া বা বজ্রপাত বলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ