আপনি যখন জিমে মেম্বার শীপ নিতে চান, তখন ত আপনাকে জিমেই যেতে হবে তাই নয় কি? আপনাকে আপনার পছন্দের একটি জিমে যোগাযোগ করে সেখানকার ম্যানেজারের সাথে যোগাযোগ করে সিন্ধান্ত নিতে পারেন। আরেকটি ব্যাপার রমযানে অনেক জিম আবার ভর্তি ফি মাওকুফ করে থাকে। এই যেমন Ars Fitness Center এরা রমজানে নতুন মেম্বারদের জন্য ভর্তি ফি নিচ্ছে না।
যাহোক মূল কথায় আসি। রমজানে আমরা কিভাবে জিম করতে পারি। সারাদিন রোযা রেখে GYM করা নি:সন্দেহে একটি ক্লান্তিকর বিষয়। তবে দুবাইয়ের একজন নামকরা ফিজিশিয়ান বলছেন, রমজানে ব্যায়াম করার দ্বারা আমাদের ব্রেইন, নার্ভ, পেশি বেশ সতেজ হয়ে যায়। রমজানে ব্যায়াম করার দ্বারা অতিরিক্ত হারে শরীরের চর্বিগুলোকে ঝড়ানো সম্ভব।
রমজানে ব্যায়ামের সময়
রমজানে ব্যায়ামের সময় নিয়ে কিছুটা জটিলতা দেখা দিতে পারে। কারন রমজান একটি মহামান্বিত মাস। যেখানে দিনে রোজা রেখে ব্যায়াম করা একজন রোযাদারের পক্ষে কখনই সম্ভব নয় আর এটা করাও উচিত হবে না।
তাই ইফতারে পরেও কেবল ব্যায়াম করা যেতে পারে। কিন্তু ইফতারের পরপরেই আবার ব্যায়াম করলে তারাবীহের ক্ষতি হোওয়ার সম্ভাবনা বেশী, তাই আমার মতে সবচেয়ে উত্তম সময় হল তারাবীহের নামাযের পর। ফিজিশিয়ান জাবেদের মতেও তাই। কারন ইফতারে পর্যাপ্ত পানি ও খাবার খাওয়ার ফলে তারাবীহ পর্যন্ত তা শরীরের সাথে মিশে গিয়ে শরিরকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসে। তাই এটা মোক্ষম সময়।
একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে আপনি যখনই ব্যায়াম শুরু করবেন অবশ্যই প্রচুর পরিমানে পানি, ফলের জুস, স্যালাইন ইত্যাদি পান করবেন।
কিধরনের ব্যায়াম রমজানে উপযোগি।
এক্সপার্টসরা এই ব্যায়ামগুলি সাজেস্ট করছেন।
Brisk walk, Slow jogging, Cycling, Cross training, and Light machine exercises.
তাই অতিরিক্ত হেভি এক্সারসাইজগুলো না করাই শ্রেও।
সূত্র Khaleej Times