ArfanAli

Call

একমাসে প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে কমপক্ষে ৩ মাস লাগবে। তবে চিন্তা করার কিছু নেই। অতিরিক্তি চিন্তা করলে অবস্থার উন্নতির বদলে অবনতিই হবে। যেহেতু আপনার কিছুটা পূর্ব প্রস্তুতি আছে তাই এই একমাস পর্যাপ্ত পরিমাণে পড়ালেখা করুন। আশা করা যায় ভালো ফলাফল পাবেন। প্রতিদিন কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা করে পড়ুন। পারলে টেস্ট পেপার নিয়ে পড়ুন।আমার মতে লেকচার মেইড ইজি টেস্ট পেপার সবচেয়ে ভালো হব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
AsifRana

Call

এখন আপনার হাতে সময় যেহেতু কম তাই হতাশ না হবে মূল বইয়ের মেইন টপিকস গুলো ভালো করে বুঝে পড়ুন। মেইন টপিকস সর্ম্পকে ধারণা না থাকলে শ্রেণী শিক্ষকের সাহয্য নিন। পাশাপাশি বিগত বছরের সকল বোর্ডের প্রশ্ন সলভড করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সামনে যাদের পরীক্ষা তাদের জন্য কিছু দিক নির্দেশনা:- ১. যেটুকু সময় এখন হাতে আছে এর পুরোপুরি সদ্ববহার করবে। পরীক্ষার রুটিন দেখে কোন বিষয়ের আগে যথেষ্ট সময় আছে, আর কোনটির নেই সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নাও। ২. উপস্থাপনা বলতে পরীক্ষার খাতায় সার্বিক পরিচ্ছন্নতা এবং প্রশ্ন বুঝে বানান ভুল না করে সহজ বাক্যে প্রাসঙ্গিক লেখাকে বুঝায়। হাতের লেখা অবশ্যই স্পষ্ট ও সুন্দর হতে হবে। উত্তর পত্রে বেশী কাটাকাটি করা যাবে না। লেখার কোনো অংশ কাটতে হলে একসঙ্গে কাটতে হবে। ৩. প্রশ্ন কমন না পড়লে ঘাবড়ে যাবে না। প্রশ্নটি বার বার পড়ে যতটুকু বুঝবে নিজের ভাষায় ততটুকু লিখবে। নিশ্চই পরীক্ষক তোমার উত্তরটি মূল্যয়ন করবেন। ***ভালো ফলের জন্য যা যা করতে হবে:- . ১. প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর করতে শুরু করলে সব অংশের (ক,খ,গ,ঘ) উত্তর শেষ করে অন্য প্রশ্নের উত্তর শুরু করবে। . ২. প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে ক,খ,গ,ঘ লিখে আন্ডারলাইন করবে। যেমন- ১ নম্বর প্রশ্নের উত্তর (ক) . ৩. প্রশ্নের "ক" এর উত্তর এক বাক্যে লিখবে, এক শব্দে নয়। . ৪. খ,গ,ঘ অংশের উত্তরের জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতার অংশের জন্য আলাদা প্যারা করবে। . ৫. গ ও ঘ অংশের প্রশ্ন শেষে একটি আলাদা প্যারায় উপসংহারমুলক কিছু কথা লিখবে। . ৬. হাতের লেখা স্পষ্ট, লাইন সোজা ও মার্জিন করবে। কাটাকাটি করবে না। . ৭. অল্প সময়ে যাতে সুন্দর ঝকঝকে চিত্র আঁকতে পারো সেভাবে প্রস্তুতি নিবে। . ৮. প্রশ্নের উত্তরগুলো হেডিং/পয়েন্ট দিয়ে লিখবে। এতে পরীক্ষকের পড়তে ও বুঝতে সুবিধা হয় এবং ভালো নম্বর দেন। . ৯. একই প্রশ্ন একই বিষয়ের পুনরাবৃদ্ধি ঘটবে না। এতে পরীক্ষক বিরক্ত হন। . ১০. প্রশ্নের মান অনুযায়ী উত্তর ছোট বড় করবে। অল্প নাম্বার প্রশ্নের উত্তরে বেশী সময় দেবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ