প্রোগ্রাম ও ফাইল Open করতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি সময় লাগে।
মেমোরি কম দেখায় এবং গতি কমে যায়।
কম্পিউটার চালু অবস্থায় চলমান কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন কিছু অপ্রত্যাশিত বার্তা প্রদর্শিত হয়।
নতুন প্রোগ্রাম ইনস্টলের ক্ষেত্রে বেশি সময় লাগে।
চলমান কাজের ফাইলগুলো বেশি জায়গা দখল করে।
যন্ত্র চালু করার সময় চালু হতে হতে বন্ধ বা শাট ডাউন হয়ে যায় কিংবা কাজ করতে করতে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় বা রিস্টার্ট হয়।
ফোল্ডারে বিদ্যমান ফাইলগুলোর নাম পরিবর্তন হয়ে যায় ইত্যাদি।
প্রোগ্রাম ও ফাইল Open করতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি সময় লাগে।
মেমোরি কম দেখায় এবং গতি কমে যায়।
কম্পিউটার চালু অবস্থায় চলমান কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন কিছু অপ্রত্যাশিত বার্তা প্রদর্শিত হয়।
নতুন প্রোগ্রাম ইনস্টলের ক্ষেত্রে বেশি সময় লাগে।
চলমান কাজের ফাইলগুলো বেশি জায়গা দখল করে।
যন্ত্র চালু করার সময় চালু হতে হতে বন্ধ বা শাট ডাউন হয়ে যায় কিংবা কাজ করতে করতে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় বা রিস্টার্ট হয়।
ফোল্ডারে বিদ্যমান ফাইলগুলোর নাম পরিবর্তন হয়ে যায় ইত্যাদি।
কম্পিউটার এর প্রসেসরে হার্টজ থাকে যেমন ১.৫, ২.৪ ভাইরাস আক্রান্ত হলে এই হার্টজ কমিয়ে ফেলে আবার র্যাম এর পয়েন্ট ও কমিয়ে ফেলে ফলে প্রোগ্রাম ও ফাইল Open করতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি সময় লাগে। কম্পিউটার চালু অবস্থায় চলমান কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন কিছু অপ্রত্যাশিত বার্তা প্রদর্শিত হয়।
নতুন প্রোগ্রাম ইনস্টলের ক্ষেত্রে বেশি সময় লাগে।
চলমান কাজের ফাইলগুলো বেশি জায়গা দখল করে।
যন্ত্র চালু করার সময় চালু হতে হতে বন্ধ বা শাট ডাউন হয়ে যায় কিংবা কাজ করতে করতে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় বা রিস্টার্ট হয়।
আপনি Win+R > dxdiag লিখে এন্টার দিয়ে যাচাই করে নিন
কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত নিচের লক্ষণগুলো দেখা যায়:
১. কোনো প্রোগ্রাম চালু হতে বেশি সময় নেই।
২. হার্ডডিস্কের পার্টিশন নষ্ট করে ফেলে।
৩. ডিস্কের ভলিউমের নাম পরিবর্তন হয়।
৪. হার্ডডিস্কে Bad sectors দেখায়।
৫. প্রিন্টের গতি কমে যায়।
৬. EXE ফাইলের আকার পরিবর্তন হয়।
৭. হঠাৎ কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়।
৮. কাজের গতি অস্বাভাবিক কমে যায়।
৯. ফাইল, তারিখ ও সময়ের অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন।
উপরের এই লক্ষণ দেখা দিলে মনে করা যায় যে, কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।